আর্জেন্টিনার গোল হয়নি
লিওনেল মেসি, গঞ্জালো হিগুয়েইনরা এক গাদা গোলের সুযোগ মিস করায় অনেককেই শঙ্কাটা পেয়ে বসেছিল—নাইজেরিয়া না ম্যাচ ড্র করে ফেলে। এখন জানা যাচ্ছে, এক হিসেবে নাইজেরিয়া-আর্জেন্টিনা ম্যাচটি আসলে ‘ড্র’ই হয়েছিল!
না, এখন আর ম্যাচের ফলাফল বদলে দিচ্ছে না ফিফা। কিন্তু ফিফার রেফারি কমিটি পরিষ্কার বলে দিয়েছে, ওই ম্যাচে আর্জেন্টিনার করা একমাত্র গোলটি অবশ্যই বাতিল করা উচিত ছিল রেফারির। ম্যাচের ভিডিও দেখে কমিটি নিশ্চিত হয়েছে, গ্যাব্রিয়েল হেইঞ্জ গোল করার ঠিক আগ মুহূর্তে ওয়াল্টার স্যামুয়েল ফাউল করেছিলেন। এই ঘটনা এড়িয়ে গিয়ে গোলকে বৈধ ঘোষণা করে দেওয়ায় জার্মান রেফারি উলফগ্যাং স্টার্কের তীব্র সমালোচনা করেছে রেফারি কমিটি।
স্প্যানিশ পত্রিকা ওলেতে প্রকাশিত রিপোর্টের ভাষ্য অনুযায়ী, রেফারি কমিটি কর্নার কিক বা ফ্রি-কিকের সময় এ ধরনের ফাউলে চোখ রাখার জন্য তাগিদ দিয়েছে রেফারিদের।
ঘটনাটা ঘটেছিল হুয়ান সেবাস্টিয়ান ভেরন কর্নার কিক নেওয়ার সময়। কর্নার কিকের বল বাতাসে ভাসা মাত্রই স্যামুয়েল নাকি আঁকড়ে ধরেছিলেন চিনেদু ওবাসিকে। ফলে ওবাসি আর এগিয়ে গিয়ে হেইঞ্জকে মার্ক করতে পারেননি। এই সুযোগেই হেইঞ্জ নিজেকে একেবারে ফাঁকা জায়গায় পেয়ে হেডটা করেছিলেন।
রেফারি স্টার্ক ব্যাপারটা একদমই খেয়াল করেননি। ফলে যা হওয়ার তা হয়েই গেছে। এখন আর ফল বদলে দেওয়ার উপায় নেই। তবে ওলের রিপোর্ট অনুযায়ী, ‘ডেড বল’ পরিস্থিতিতে এ ধরনের ফাউলের প্রতি আরও সজাগ থাকার জন্য রেফারিদের তাগিদ দিয়েছে কমিটি। এ রকম ক্ষেত্রে গোল বাতিল করে দেওয়া এবং সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়কে শাস্তি দেওয়ার সুপারিশ করেছে তারা
না, এখন আর ম্যাচের ফলাফল বদলে দিচ্ছে না ফিফা। কিন্তু ফিফার রেফারি কমিটি পরিষ্কার বলে দিয়েছে, ওই ম্যাচে আর্জেন্টিনার করা একমাত্র গোলটি অবশ্যই বাতিল করা উচিত ছিল রেফারির। ম্যাচের ভিডিও দেখে কমিটি নিশ্চিত হয়েছে, গ্যাব্রিয়েল হেইঞ্জ গোল করার ঠিক আগ মুহূর্তে ওয়াল্টার স্যামুয়েল ফাউল করেছিলেন। এই ঘটনা এড়িয়ে গিয়ে গোলকে বৈধ ঘোষণা করে দেওয়ায় জার্মান রেফারি উলফগ্যাং স্টার্কের তীব্র সমালোচনা করেছে রেফারি কমিটি।
স্প্যানিশ পত্রিকা ওলেতে প্রকাশিত রিপোর্টের ভাষ্য অনুযায়ী, রেফারি কমিটি কর্নার কিক বা ফ্রি-কিকের সময় এ ধরনের ফাউলে চোখ রাখার জন্য তাগিদ দিয়েছে রেফারিদের।
ঘটনাটা ঘটেছিল হুয়ান সেবাস্টিয়ান ভেরন কর্নার কিক নেওয়ার সময়। কর্নার কিকের বল বাতাসে ভাসা মাত্রই স্যামুয়েল নাকি আঁকড়ে ধরেছিলেন চিনেদু ওবাসিকে। ফলে ওবাসি আর এগিয়ে গিয়ে হেইঞ্জকে মার্ক করতে পারেননি। এই সুযোগেই হেইঞ্জ নিজেকে একেবারে ফাঁকা জায়গায় পেয়ে হেডটা করেছিলেন।
রেফারি স্টার্ক ব্যাপারটা একদমই খেয়াল করেননি। ফলে যা হওয়ার তা হয়েই গেছে। এখন আর ফল বদলে দেওয়ার উপায় নেই। তবে ওলের রিপোর্ট অনুযায়ী, ‘ডেড বল’ পরিস্থিতিতে এ ধরনের ফাউলের প্রতি আরও সজাগ থাকার জন্য রেফারিদের তাগিদ দিয়েছে কমিটি। এ রকম ক্ষেত্রে গোল বাতিল করে দেওয়া এবং সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়কে শাস্তি দেওয়ার সুপারিশ করেছে তারা
No comments