বাদ পড়া দুজনকে সুযোগ দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) নির্বাচনে বাদ পড়া দুই প্রার্থীকে অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে হাইকোর্ট যে আদেশের বলে তাঁদের বাদ দেওয়া হয়েছিল তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) প্রতি রুল জারি করেছেন।
বিচারপতি মো. মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ও নাঈমা হায়দারের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ দুটি পৃথক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশ দেন। বাদ পড়া দুই প্রার্থী ডিএসইর সাবেক সভাপতি আহমেদ ইকবাল হাসান ও সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহমেদ রশীদ লালী এসইসির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট করেন।
এসইসি কোনো ধরনের ব্যাখ্যা ছাড়াই এই দুজনসহ তিনজন প্রার্থীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য অযোগ্য ঘোষণা করেছিল। অভিযোগ রয়েছে, ডিএসইকে দলীয়করণের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে সরকার এসইসিকে এ কাজে ব্যবহার করেছে।
এদিকে হাইকোর্টের আদেশ পেয়েই দুই প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গতকালই ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। তবে অপর বাদ পড়া প্রার্থী আনোয়ার সিকিউরিটিজের স্বত্বাধিকারী আনোয়ার হোসেন আদালতে রিট না করায় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না।
উল্লেখ্য, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী গত ৩ মার্চ ডিএসইর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। আর গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া শেষ দিন। কিন্তু এর ঠিক আগের দিন এসইসির জারি করা একটি আদেশে বলা হয়, নির্বাচনে অংশ নিতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ন্যূনতম পাঁচ দিন আগে এসইসির কাছ থেকে অনাপত্তি নিতে হবে।
এ আদেশের পরপরই ডিএসইর নির্বাচন কমিশন নির্বাচন স্থগিত করে নতুন তফসিল ঘোষণা করে যেখানে ২১ মার্চ নির্বাচনের নতুন তারিখ নির্ধারিত হয়।
নির্বাচনে অংশ নিতে ১৩ জন সম্ভাব্য প্রার্থী এসইসির অনাপত্তি চান। এসইসি ১০ জনকে ছাড়পত্র দিলেও কোনো ধরনের ব্যাখ্যা ছাড়াই তিনজনকে অযোগ্য ঘোষণা করে।
এ ব্যাপারে আহমেদ ইকবাল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচনে অংশ নেওয়া আমার অধিকার। কিন্তু আমি জানলামই না কেন এসইসি আমাকে বাদ দিল। ডিএসইর ৫০ বছরের ইতিহাসে নির্বাচন নিয়ে এমন ঘটনা আর কখনো ঘটেনি। এটা একটা ন্যক্কারজনক ঘটনা। এ জন্য আদালতের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। মহামান্য আদালতের আদেশ নিয়েই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি।’
আহমেদ রশীদ বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম নির্বাচন হোক এবং এ প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত না করেই আমরা তাতে অংশ নিতে চাই।’
শেষ দিনে এ দুজন ছাড়া ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে। তাঁরা হলেন আদিল সিকিউরিটিজের দস্তগীর মো. আদিল, জিকিউ সিকিউরিটিজের গোলাম কাদের, প্রুডেনশিয়াল সিকিউরিটিজের মুজিবুর রহমান, রয়েল গ্রিন সিকিউরিটিজের আবদুল হক, এসএআর সিকিউরিটিজের শরীফ আতাউর রহমান, খাজা ইক্যুইটি সার্ভিসেসের খাজা গোলাম রসুল, সুরমা সিকিউরিটিজের এম এ মুমিন ও মিডওয়ে সিকিউরিটিজের রকিবুর রহমান। রকিবুর রহমান বর্তমানে ডিএসইর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছে।
অভিযোগ রয়েছে, তাঁকে পুনরায় সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করার জন্যই এ পুরো ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে।
একই সঙ্গে হাইকোর্ট যে আদেশের বলে তাঁদের বাদ দেওয়া হয়েছিল তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) প্রতি রুল জারি করেছেন।
বিচারপতি মো. মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ও নাঈমা হায়দারের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ দুটি পৃথক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশ দেন। বাদ পড়া দুই প্রার্থী ডিএসইর সাবেক সভাপতি আহমেদ ইকবাল হাসান ও সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহমেদ রশীদ লালী এসইসির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট করেন।
এসইসি কোনো ধরনের ব্যাখ্যা ছাড়াই এই দুজনসহ তিনজন প্রার্থীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য অযোগ্য ঘোষণা করেছিল। অভিযোগ রয়েছে, ডিএসইকে দলীয়করণের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে সরকার এসইসিকে এ কাজে ব্যবহার করেছে।
এদিকে হাইকোর্টের আদেশ পেয়েই দুই প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গতকালই ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। তবে অপর বাদ পড়া প্রার্থী আনোয়ার সিকিউরিটিজের স্বত্বাধিকারী আনোয়ার হোসেন আদালতে রিট না করায় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না।
উল্লেখ্য, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী গত ৩ মার্চ ডিএসইর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। আর গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া শেষ দিন। কিন্তু এর ঠিক আগের দিন এসইসির জারি করা একটি আদেশে বলা হয়, নির্বাচনে অংশ নিতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ন্যূনতম পাঁচ দিন আগে এসইসির কাছ থেকে অনাপত্তি নিতে হবে।
এ আদেশের পরপরই ডিএসইর নির্বাচন কমিশন নির্বাচন স্থগিত করে নতুন তফসিল ঘোষণা করে যেখানে ২১ মার্চ নির্বাচনের নতুন তারিখ নির্ধারিত হয়।
নির্বাচনে অংশ নিতে ১৩ জন সম্ভাব্য প্রার্থী এসইসির অনাপত্তি চান। এসইসি ১০ জনকে ছাড়পত্র দিলেও কোনো ধরনের ব্যাখ্যা ছাড়াই তিনজনকে অযোগ্য ঘোষণা করে।
এ ব্যাপারে আহমেদ ইকবাল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচনে অংশ নেওয়া আমার অধিকার। কিন্তু আমি জানলামই না কেন এসইসি আমাকে বাদ দিল। ডিএসইর ৫০ বছরের ইতিহাসে নির্বাচন নিয়ে এমন ঘটনা আর কখনো ঘটেনি। এটা একটা ন্যক্কারজনক ঘটনা। এ জন্য আদালতের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। মহামান্য আদালতের আদেশ নিয়েই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি।’
আহমেদ রশীদ বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম নির্বাচন হোক এবং এ প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত না করেই আমরা তাতে অংশ নিতে চাই।’
শেষ দিনে এ দুজন ছাড়া ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে। তাঁরা হলেন আদিল সিকিউরিটিজের দস্তগীর মো. আদিল, জিকিউ সিকিউরিটিজের গোলাম কাদের, প্রুডেনশিয়াল সিকিউরিটিজের মুজিবুর রহমান, রয়েল গ্রিন সিকিউরিটিজের আবদুল হক, এসএআর সিকিউরিটিজের শরীফ আতাউর রহমান, খাজা ইক্যুইটি সার্ভিসেসের খাজা গোলাম রসুল, সুরমা সিকিউরিটিজের এম এ মুমিন ও মিডওয়ে সিকিউরিটিজের রকিবুর রহমান। রকিবুর রহমান বর্তমানে ডিএসইর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছে।
অভিযোগ রয়েছে, তাঁকে পুনরায় সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করার জন্যই এ পুরো ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে।
No comments