রাইট-বোনাস প্রদানের প্রস্তাব বাতিল
এইমস ফার্স্ট গ্যারান্টিড মিউচুয়াল ফান্ডের রাইট ও বোনাস দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল হয়ে গেছে। ফলে মিউচুয়াল ফান্ডটির ইউনিটধারীরা ঘোষণা অনুযায়ী রাইট-বোনাসের সুবিধা পাবেন না।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সভায় গতকাল রোববার ফান্ডটির ট্রাস্টি বোর্ডের এ সংক্রান্ত প্রস্তাব বাতিল করা হয়।
বৈঠক শেষে এসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আনোয়ারুল কবীর ভূঁইয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘কমিশন এইমসের ট্রাস্টি বোর্ডের কাছে রাইট-বোনাস ঘোষণার যৌক্তিকতা সম্পর্কে জানতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা যে যুক্তি দেখিয়েছে, তা এসইসির কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি।’
তিনি জানান, আগামীকাল (আজ সোমবার) থেকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে এইমসের লেনদেন আবার শুরু হবে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি এইমসের ট্রাস্টি বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিজিআইসি) ফান্ডটির ইউনিটধারীদের জন্য ২০০৭-০৮ ও ২০০৮-০৯ আর্থিক বছরের জন্য ৭০ শতাংশ বোনাস ও ১৩০ শতাংশ রাইট ঘোষণা করে। কিন্তু পরের দিন এসইসি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণের কথা বলে ঘোষণাটি অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত এইমসের লেনদেন স্থগিত রাখে।
এর আগে ২০০৮ সালের মাঝামাঝি মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের বিপরীতে রাইট ও বোনাস দিয়ে ফান্ডের আকার বাড়ানোর যাবে না বলে সংশ্লিষ্ট বিধি সংশোধন করে। এসইসির এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তখন আদালতে রিট করেন তিনজন বিনিয়োগকারী।
সম্প্রতি আদালতের দেওয়া রায়ে বলা হয়, সংশ্লিষ্ট সংশোধনীটি আনার আগে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে সংশোধনীটি প্রযোজ্য হবে না। অর্থাত্ ওই সংশোধনী আনার আগে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ডের রাইট-বোনাস ঘোষণায় কোনো বাধা নেই। তবে রাইট-বোনাস অনুমোদন করা না করার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা এসইসির।
এদিকে গতকালের বৈঠকে মিউচুয়াল ফান্ডের বিপরীতে ঋণসুবিধার সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে এসইসি।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ফান্ডের বাজারমূল্য তার ইউনিটপ্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্যের (এনএভি) সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ বেশি হলে তাদের গ্রাহকদের ঋণসুবিধা দিতে পারবে না।
অর্থাত্ কোনো মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি যদি ১০০ টাকা হয় তাহলে ফান্ডটির বাজারমূল্য ১১৫ টাকার নিচে হলেই কেবল ঋণসুবিধা পাওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে এনএভি হিসাব করতে হবে সংশ্লিষ্ট ফান্ড যেসব শেয়ারে বিনিয়োগ করেছে তার বাজারমূল্যের ভিত্তিতে। এর আগে ফান্ডের বাজারমূল্য এনএভির সাড়ে সাত শতাংশের বেশি হলে ঋণসুবিধা পাওয়া যেত না।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিনিয়োগকারীদের অর্থ নিয়ে এসইসি যে তামাশায় লিপ্ত, এটি তার আরেকটি বড় দৃষ্টান্ত। এ সুবিধাটি দেওয়ার ফলে অধিকাংশ মিউচুয়াল ফান্ডই ঋণসুবিধার আওতায় আসবে না।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সভায় গতকাল রোববার ফান্ডটির ট্রাস্টি বোর্ডের এ সংক্রান্ত প্রস্তাব বাতিল করা হয়।
বৈঠক শেষে এসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আনোয়ারুল কবীর ভূঁইয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘কমিশন এইমসের ট্রাস্টি বোর্ডের কাছে রাইট-বোনাস ঘোষণার যৌক্তিকতা সম্পর্কে জানতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা যে যুক্তি দেখিয়েছে, তা এসইসির কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি।’
তিনি জানান, আগামীকাল (আজ সোমবার) থেকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে এইমসের লেনদেন আবার শুরু হবে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি এইমসের ট্রাস্টি বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিজিআইসি) ফান্ডটির ইউনিটধারীদের জন্য ২০০৭-০৮ ও ২০০৮-০৯ আর্থিক বছরের জন্য ৭০ শতাংশ বোনাস ও ১৩০ শতাংশ রাইট ঘোষণা করে। কিন্তু পরের দিন এসইসি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণের কথা বলে ঘোষণাটি অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত এইমসের লেনদেন স্থগিত রাখে।
এর আগে ২০০৮ সালের মাঝামাঝি মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের বিপরীতে রাইট ও বোনাস দিয়ে ফান্ডের আকার বাড়ানোর যাবে না বলে সংশ্লিষ্ট বিধি সংশোধন করে। এসইসির এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তখন আদালতে রিট করেন তিনজন বিনিয়োগকারী।
সম্প্রতি আদালতের দেওয়া রায়ে বলা হয়, সংশ্লিষ্ট সংশোধনীটি আনার আগে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে সংশোধনীটি প্রযোজ্য হবে না। অর্থাত্ ওই সংশোধনী আনার আগে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ডের রাইট-বোনাস ঘোষণায় কোনো বাধা নেই। তবে রাইট-বোনাস অনুমোদন করা না করার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা এসইসির।
এদিকে গতকালের বৈঠকে মিউচুয়াল ফান্ডের বিপরীতে ঋণসুবিধার সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে এসইসি।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ফান্ডের বাজারমূল্য তার ইউনিটপ্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্যের (এনএভি) সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ বেশি হলে তাদের গ্রাহকদের ঋণসুবিধা দিতে পারবে না।
অর্থাত্ কোনো মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি যদি ১০০ টাকা হয় তাহলে ফান্ডটির বাজারমূল্য ১১৫ টাকার নিচে হলেই কেবল ঋণসুবিধা পাওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে এনএভি হিসাব করতে হবে সংশ্লিষ্ট ফান্ড যেসব শেয়ারে বিনিয়োগ করেছে তার বাজারমূল্যের ভিত্তিতে। এর আগে ফান্ডের বাজারমূল্য এনএভির সাড়ে সাত শতাংশের বেশি হলে ঋণসুবিধা পাওয়া যেত না।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিনিয়োগকারীদের অর্থ নিয়ে এসইসি যে তামাশায় লিপ্ত, এটি তার আরেকটি বড় দৃষ্টান্ত। এ সুবিধাটি দেওয়ার ফলে অধিকাংশ মিউচুয়াল ফান্ডই ঋণসুবিধার আওতায় আসবে না।
No comments