উত্তর কোরিয়া আলোচনায় ফিরবে: চীনের আশাবাদ
চীনের একজন জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক বলেছেন, তিনি আশা করছেন জুনের শেষ নাগাদ উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ-সংক্রান্ত অচল হয়ে পড়া আলোচনা আবার শুরু হবে। তবে তিনি এও বলেন, সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবে কি না সে ব্যাপারে তিনি এখনো নিশ্চিত নন।
প্রায় ১১ মাস আগে পিয়ংইয়ং আলোচনা থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর থেকে ছয় জাতি আলোচনায় তাদের ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক প্রয়াস জোরদার হয়েছে।
কোরিয়াবিষয়ক চীনের দূত উ দাওয়েই চায়না ডেইলিকে বলেছেন, ‘চীনের লক্ষ্য হচ্ছে এ বছরের প্রথমার্ধেই ছয় জাতি আলোচনা আবার শুরু করা। এটাই আমরা আশা করছি। তবে তা বাস্তবায়িত হবে কি না সেটি বলা কঠিন।’
চীন হচ্ছে কমিউনিস্ট-উত্তর কোরিয়ার একমাত্র বৃহত্ মিত্র দেশ এবং তারা ২০০৩ সাল থেকে পারমাণবিক কর্মসূচি-সংক্রান্ত আলোচনার আয়োজন করে আসছে।
উত্তর কোরিয়া আলোচনায় ফিরে আসার জন্য দুটি শর্ত জুড়ে দিয়েছে। শর্ত দুটি হচ্ছে, তাদের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং কোরীয় উপদ্বীপে আনুষ্ঠানিক শান্তি চুক্তির লক্ষ্যে একটি আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার।
ওয়াশিংটন, সিউল ও টোকিও বলেছে, উত্তর কোরিয়াকে প্রথমে আলোচনার টেবিলে ফিরে আসতে হবে এবং প্রমাণ করতে হবে যে তারা তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি প্রত্যাহারের ব্যাপারে আন্তরিক।
প্রায় ১১ মাস আগে পিয়ংইয়ং আলোচনা থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর থেকে ছয় জাতি আলোচনায় তাদের ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক প্রয়াস জোরদার হয়েছে।
কোরিয়াবিষয়ক চীনের দূত উ দাওয়েই চায়না ডেইলিকে বলেছেন, ‘চীনের লক্ষ্য হচ্ছে এ বছরের প্রথমার্ধেই ছয় জাতি আলোচনা আবার শুরু করা। এটাই আমরা আশা করছি। তবে তা বাস্তবায়িত হবে কি না সেটি বলা কঠিন।’
চীন হচ্ছে কমিউনিস্ট-উত্তর কোরিয়ার একমাত্র বৃহত্ মিত্র দেশ এবং তারা ২০০৩ সাল থেকে পারমাণবিক কর্মসূচি-সংক্রান্ত আলোচনার আয়োজন করে আসছে।
উত্তর কোরিয়া আলোচনায় ফিরে আসার জন্য দুটি শর্ত জুড়ে দিয়েছে। শর্ত দুটি হচ্ছে, তাদের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং কোরীয় উপদ্বীপে আনুষ্ঠানিক শান্তি চুক্তির লক্ষ্যে একটি আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার।
ওয়াশিংটন, সিউল ও টোকিও বলেছে, উত্তর কোরিয়াকে প্রথমে আলোচনার টেবিলে ফিরে আসতে হবে এবং প্রমাণ করতে হবে যে তারা তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি প্রত্যাহারের ব্যাপারে আন্তরিক।
No comments