আরববিশ্বের সমর্থনকে স্বাগত পশ্চিমাদের
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনায় আরববিশ্বের সমর্থনকে স্বাগত জানিয়েছে পশ্চিমা বিশ্ব। গত বুধবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে আরববিশ্বের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের এক বৈঠকে তাঁরা পরোক্ষ আলোচনার প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেন। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় এ পরোক্ষ আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এএফপি।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন আরববিশ্বের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘কায়রোয় আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সিদ্ধান্তে আমরা খুশি। আশা করি, ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনা শিগগির শুরু হবে।’ তিনি জানান, মধ্যপ্রাচ্যে নিযুক্ত মার্কিন দূত জর্জ মিশেল দুই পক্ষের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনার প্রস্তাব দেন। মিশেল ওই আলোচনাপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকবেন।
এক মার্কিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, জর্জ মিশেল শিগগিরই মধ্যপ্রাচ্যে যাবেন। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী সোমবার ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে জর্জ মিশেল বৈঠক করবেন। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড মিলিব্যান্ড বলেন, ওই অঞ্চলের জনগণের শান্তির জন্য দুই পক্ষের সাহস, অঙ্গীকার ও সমঝোতা প্রয়োজন। আর এই অঙ্গীকার ও সমঝোতার মানসিকতা দেখানোর এটাই উপযুক্ত সময়। তিনি আরও বলেন, দুই পক্ষের পরোক্ষ আলোচনা অবশ্যই দ্রুত শুরু করতে হবে। বিভিন্ন অমীমাংসিত বিষয়ে দুই পক্ষকে সরাসরি সমঝোতায় আসতে হবে।
স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিগুয়েল অ্যাঞ্জেল মোরাসনস বলেন, গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া দুই দিনব্যাপী ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল আলোচনার বিষয়টি প্রাধান্য পাবে। ইরানের পরমাণু কর্মসূচির প্রেক্ষাপটে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল বা সিরিয়া-ইসরায়েলের মধ্যে আলোচনা শুরু করা জরুরি।
মধ্যপ্রাচ্যে নিযুক্ত জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কূটনীতিকেরা আগামী ১৯ মার্চ মস্কোয় এক বৈঠকে মিলিত হবেন। তাঁরা মধ্যপ্রাচ্য শান্তিপ্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করবেন।
২০০৮ সালের ডিসেম্বরে গাজায় ইসরায়েলি সেনা অভিযানের পর থেকে দুই পক্ষের আলোচনা বন্ধ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র কয়েক মাস ধরেই ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলকে আলোচনার টেবিলে আনার চেষ্টা করছে। আরবভূমি থেকে ইহুদি বসতি সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় বসতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছেন ফিলিস্তিনি নেতারা, তবে পরোক্ষ আলোচনার উদ্যোগকে দুই পক্ষই স্বাগত জানিয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন আরববিশ্বের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘কায়রোয় আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সিদ্ধান্তে আমরা খুশি। আশা করি, ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনা শিগগির শুরু হবে।’ তিনি জানান, মধ্যপ্রাচ্যে নিযুক্ত মার্কিন দূত জর্জ মিশেল দুই পক্ষের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনার প্রস্তাব দেন। মিশেল ওই আলোচনাপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকবেন।
এক মার্কিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, জর্জ মিশেল শিগগিরই মধ্যপ্রাচ্যে যাবেন। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী সোমবার ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে জর্জ মিশেল বৈঠক করবেন। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড মিলিব্যান্ড বলেন, ওই অঞ্চলের জনগণের শান্তির জন্য দুই পক্ষের সাহস, অঙ্গীকার ও সমঝোতা প্রয়োজন। আর এই অঙ্গীকার ও সমঝোতার মানসিকতা দেখানোর এটাই উপযুক্ত সময়। তিনি আরও বলেন, দুই পক্ষের পরোক্ষ আলোচনা অবশ্যই দ্রুত শুরু করতে হবে। বিভিন্ন অমীমাংসিত বিষয়ে দুই পক্ষকে সরাসরি সমঝোতায় আসতে হবে।
স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিগুয়েল অ্যাঞ্জেল মোরাসনস বলেন, গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া দুই দিনব্যাপী ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল আলোচনার বিষয়টি প্রাধান্য পাবে। ইরানের পরমাণু কর্মসূচির প্রেক্ষাপটে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল বা সিরিয়া-ইসরায়েলের মধ্যে আলোচনা শুরু করা জরুরি।
মধ্যপ্রাচ্যে নিযুক্ত জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কূটনীতিকেরা আগামী ১৯ মার্চ মস্কোয় এক বৈঠকে মিলিত হবেন। তাঁরা মধ্যপ্রাচ্য শান্তিপ্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করবেন।
২০০৮ সালের ডিসেম্বরে গাজায় ইসরায়েলি সেনা অভিযানের পর থেকে দুই পক্ষের আলোচনা বন্ধ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র কয়েক মাস ধরেই ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলকে আলোচনার টেবিলে আনার চেষ্টা করছে। আরবভূমি থেকে ইহুদি বসতি সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় বসতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছেন ফিলিস্তিনি নেতারা, তবে পরোক্ষ আলোচনার উদ্যোগকে দুই পক্ষই স্বাগত জানিয়েছে।
No comments