গেইলদের স্বস্তির এক জয়
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সর্বশেষ ম্যাচ জিতেছিল গত আগস্টে। বাংলাদেশের বিপক্ষে একমাত্র টি-টোয়েন্টিতে ওই জয়ের পর আরও ৩টি টি-টোয়েন্টি খেলেছে তারা, খেলেছে ৯টি ওয়ানডে ও ৩টি টেস্ট। কিন্তু জয় তাদের কাছে ছিল সোনার হরিণ। তবে পরশু কাঙ্ক্ষিত সেই জয়ের দেখা পেল ক্রিস গেইলের দল। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ উইকেটে হারিয়েছে জিম্বাবুয়েকে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বুকের ওপর চেপে বসা বড়সড় একটা পাথরই যেন সরিয়ে দিয়েছে এই জয়। গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে ম্যাচ শেষে সে রকমই বললেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ক্রিস গেইল, ‘এ জয় বড় স্বস্তির। আশা করি অনাগত অনেক জয়ের শুরুও।’
জয়ের ধারায় ফিরতে পারার ‘স্বস্তি’র সঙ্গে ম্যাচ বাঁচাতে পারার আনন্দও আছে গেইলের। আগের ম্যাচে শেষ ওভারে হেরে গিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। পরশু ১৩ বল হাতে রেখে জিতলেও জিম্বাবুয়ের ২০৬ রান তাড়া করে ৮৫ রানে হারিয়ে ফেলেছিল ৪ উইকেট। তবে উইকেটের এক প্রান্ত আগলে রেখে গেইল এই বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে রেখেছেন বড় ভূমিকা। ৭টি চার ও ২ ছয়ে করেছেন ৮৮ রান। ক্রেমারের অফ স্পিনে তিনি যখন বোল্ড হলেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬৮/৫। জয় থেকে দূরত্ব তখন মাত্র ৩৯ রান। বাকি কাজটা দায়িত্বের সঙ্গেই করেছেন নরসিং দেওনারায়ণ। গেইলের সঙ্গে ৮৩ রানের জুটি গড়া দেওনারায়ণ শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ৬৫ রানে (৬টি চার ও ১টি ছয়)।
এর আগে জিম্বাবুয়ে দুশ পেরোনো স্কোর গড়ে এলটন চিগুম্বুরা ৫০ এবং ব্রেন্ডন টেলরের ৪৭ রানের সুবাদে। ৪৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং করেছেন বাঁহাতি স্পিনার নিকিতা মিলার।
পরশুর জয়ে ৫ ওয়ানডের সিরিজে ১-১-এ সমতা আনল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় ম্যাচ আগামী পরশু, সেন্ট ভিনসেন্টে। ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
জিম্বাবুয়ে: ৪৯.৫ ওভারে ২০৬ (চিগুম্বুরা ৫০, টেলর ৪৭, টাইবু ৩১, ল্যাম্ব ২৩, ক্রেমার ১৭, মাসাকাদজা ১৪; মিলার ৪/৪৩, রোচ ৩/৩৭, গেইল ১/২৫)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৪৭.৫ ওভারে ২০৮ (গেইল ৮৮, দেওনারায়ণ ৬৫*; প্রাইস ২/৩১, ক্রেমার ২/৪৪, ল্যাম্ব ১/২৩, টেলর ১/৬)।
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ উইকেটে জয়ী।
মান অব দ্য ম্যাচ: নরসিং দেওনারায়ণ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বুকের ওপর চেপে বসা বড়সড় একটা পাথরই যেন সরিয়ে দিয়েছে এই জয়। গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে ম্যাচ শেষে সে রকমই বললেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ক্রিস গেইল, ‘এ জয় বড় স্বস্তির। আশা করি অনাগত অনেক জয়ের শুরুও।’
জয়ের ধারায় ফিরতে পারার ‘স্বস্তি’র সঙ্গে ম্যাচ বাঁচাতে পারার আনন্দও আছে গেইলের। আগের ম্যাচে শেষ ওভারে হেরে গিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। পরশু ১৩ বল হাতে রেখে জিতলেও জিম্বাবুয়ের ২০৬ রান তাড়া করে ৮৫ রানে হারিয়ে ফেলেছিল ৪ উইকেট। তবে উইকেটের এক প্রান্ত আগলে রেখে গেইল এই বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে রেখেছেন বড় ভূমিকা। ৭টি চার ও ২ ছয়ে করেছেন ৮৮ রান। ক্রেমারের অফ স্পিনে তিনি যখন বোল্ড হলেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬৮/৫। জয় থেকে দূরত্ব তখন মাত্র ৩৯ রান। বাকি কাজটা দায়িত্বের সঙ্গেই করেছেন নরসিং দেওনারায়ণ। গেইলের সঙ্গে ৮৩ রানের জুটি গড়া দেওনারায়ণ শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ৬৫ রানে (৬টি চার ও ১টি ছয়)।
এর আগে জিম্বাবুয়ে দুশ পেরোনো স্কোর গড়ে এলটন চিগুম্বুরা ৫০ এবং ব্রেন্ডন টেলরের ৪৭ রানের সুবাদে। ৪৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং করেছেন বাঁহাতি স্পিনার নিকিতা মিলার।
পরশুর জয়ে ৫ ওয়ানডের সিরিজে ১-১-এ সমতা আনল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় ম্যাচ আগামী পরশু, সেন্ট ভিনসেন্টে। ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
জিম্বাবুয়ে: ৪৯.৫ ওভারে ২০৬ (চিগুম্বুরা ৫০, টেলর ৪৭, টাইবু ৩১, ল্যাম্ব ২৩, ক্রেমার ১৭, মাসাকাদজা ১৪; মিলার ৪/৪৩, রোচ ৩/৩৭, গেইল ১/২৫)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৪৭.৫ ওভারে ২০৮ (গেইল ৮৮, দেওনারায়ণ ৬৫*; প্রাইস ২/৩১, ক্রেমার ২/৪৪, ল্যাম্ব ১/২৩, টেলর ১/৬)।
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ উইকেটে জয়ী।
মান অব দ্য ম্যাচ: নরসিং দেওনারায়ণ।
No comments