ধৈর্য হারিয়ে ফেলার মতো পরিস্থিতির মুখে আমরা by মনজুরুল হক,
ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস তিন দিনের সফরে এখন জাপানে। হিরোশিমায় আণবিক বোমা হামলায় নিহত ব্যক্তিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মধ্য দিয়ে গত রোববার তাঁর জাপান সফর শুরু হয়।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইউকিয়ো হাতোইয়ামার সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে মিলিত হন মাহমুদ আব্বাস। বৈঠকে জাপানি প্রধানমন্ত্রী মধ্যপ্রাচ্য শান্তিপ্রক্রিয়া পুনরায় শুরু করার ব্যাপারে তাঁর দেশের দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করা ছাড়াও ফিলিস্তিনের অর্থনৈতিক উন্নয়নে জাপানের সাহায্য অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
গতকাল বিকেলে টোকিওর ফরেন প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ফিলিস্তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ মালকি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার অঙ্গীকার সত্ত্বেও ফিলিস্তিন সমস্যা সমাধানে কোনো রকম অগ্রগতি না হওয়ায় গভীর হতাশা ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে আগ্রাসী নীতি বন্ধে রাজি করাতে ব্যর্থ হওয়ায় ধরে নেওয়া যায় বিশ্বের কোনো রাষ্ট্রের পক্ষেই এখন শান্তিবিরোধী অবস্থান গ্রহণ করা থেকে ইসরায়েলকে বিরত রাখা সম্ভব নয়।
এ অবস্থায় ফিলিস্তিনের জনগণকে এখন ধৈর্য হারিয়ে ফেলার মতো পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। রিয়াদ মালকি বলেন, হতাশাজনক সেই অবস্থায় ফিলিস্তিনের প্রশাসন এখন শেষ ভরসা হিসেবে জাতিসংঘের শরণাপন্ন হচ্ছে, যেখানে দুই-তৃতীয়াংশ রাষ্ট্রেরই তাদের প্রতি সমর্থন রয়েছে।
রিয়াদ মালকি বলেন, গত ৬০ বছরে বিভিন্ন সময়ে ফিলিস্তিনের জনগণকে নানা রকম প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও তার কোনোটি এখনো পর্যন্ত রক্ষা করা হয়নি। যদিও প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য ফিলিস্তিনিদের যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছিল, তাঁরা তার সবটাই পূরণ করেছেন।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইউকিয়ো হাতোইয়ামার সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে মিলিত হন মাহমুদ আব্বাস। বৈঠকে জাপানি প্রধানমন্ত্রী মধ্যপ্রাচ্য শান্তিপ্রক্রিয়া পুনরায় শুরু করার ব্যাপারে তাঁর দেশের দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করা ছাড়াও ফিলিস্তিনের অর্থনৈতিক উন্নয়নে জাপানের সাহায্য অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
গতকাল বিকেলে টোকিওর ফরেন প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ফিলিস্তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ মালকি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার অঙ্গীকার সত্ত্বেও ফিলিস্তিন সমস্যা সমাধানে কোনো রকম অগ্রগতি না হওয়ায় গভীর হতাশা ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে আগ্রাসী নীতি বন্ধে রাজি করাতে ব্যর্থ হওয়ায় ধরে নেওয়া যায় বিশ্বের কোনো রাষ্ট্রের পক্ষেই এখন শান্তিবিরোধী অবস্থান গ্রহণ করা থেকে ইসরায়েলকে বিরত রাখা সম্ভব নয়।
এ অবস্থায় ফিলিস্তিনের জনগণকে এখন ধৈর্য হারিয়ে ফেলার মতো পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। রিয়াদ মালকি বলেন, হতাশাজনক সেই অবস্থায় ফিলিস্তিনের প্রশাসন এখন শেষ ভরসা হিসেবে জাতিসংঘের শরণাপন্ন হচ্ছে, যেখানে দুই-তৃতীয়াংশ রাষ্ট্রেরই তাদের প্রতি সমর্থন রয়েছে।
রিয়াদ মালকি বলেন, গত ৬০ বছরে বিভিন্ন সময়ে ফিলিস্তিনের জনগণকে নানা রকম প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও তার কোনোটি এখনো পর্যন্ত রক্ষা করা হয়নি। যদিও প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য ফিলিস্তিনিদের যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছিল, তাঁরা তার সবটাই পূরণ করেছেন।
No comments