গ্রামীণফোনের শেয়ার কিনতে আর্থিক সমন্বয় সুবিধা বন্ধ
গ্রামীণফোনের শেয়ার কেনার জন্য বিনিয়োগকারীদের কোনো আর্থিক সমন্বয় সুবিধা বা নিটিং ফ্যাসিলিটিস দেওয়া হবে না। অর্থাত্ বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অন্য কোনো কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে লেনদেন নিষ্পত্তি হওয়ার আগে সমপরিমাণ টাকা দিয়ে গ্রামীণফোনের শেয়ার কিনতে পারবেন না। তবে গ্রামীণফোনের শেয়ার বিক্রি করে লেনদেন নিষ্পত্তি হওয়ার আগে অন্য কোম্পানির শেয়ার কিনতে পারবেন। ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে এ নিয়ম কার্যকর হবে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল সোমবার এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। সংস্থাটির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকারের সই করা ওই আদেশে বলা হয়েছে, ‘সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯-এর ধারা ২০-এর ক্ষমতাবলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের স্টক ব্রোকার ও ডিলারদের গ্রামীণফোনের শেয়ার লেনদেনের বিপরীতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত আর্থিক সমন্বয় সুবিধা না দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’
বর্তমানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন নিষ্পত্তি হতে শ্রেণীভেদে সর্বোচ্চ চার থেকে ১০ দিন সময় লাগে। সাধারণত কোনো কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করা হলে বিক্রিলব্ধ টাকা গ্রাহকের হিসাবে আসতে এ পরিমাণ সময় লেগে যায়। কিন্তু লেনদেনের সুবিধার্থে বর্তমানে গ্রাহকেরা শেয়ার বিক্রির টাকা তাঁদের হিসাবে আসার আগেই সমপরিমাণ অর্থ দিয়ে অন্য কোম্পানির শেয়ার কেনার সুযোগ পেয়ে থাকেন। এ সুযোগকেই শেয়ারবাজারের পরিভাষায় আর্থিক সমন্বয় সুবিধা বা নেটিং নামে পরিচিত। গ্রামীণফোনের ক্ষেত্রে এসইসি এ সুবিধাই বাতিল করেছে।
যোগাযোগ করা হলে জিয়াউল হক খোন্দকার বলেন, ‘গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম এক টাকা বাড়লে সূচক বাড়ে প্রায় তিন দশমিক ৮০ পয়েন্টের মতো। ফলে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম একটু বেশি বাড়লেই পুরো বাজারের সূচক প্রভাবিত হয়। তাই বাজারের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতেই এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
এর আগে গত ২৭ জানুয়ারি টেলিযোগাযোগ খাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেডের শেয়ারের লেনদেনের পেছনে কোনো কারসাজি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করে এসইসি। ওই কমিটি শেয়ারটির লেনদেনে বেশ কিছু সন্দেহজনক উপাদানের সন্ধান পেয়েছে বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে এসইসির সদস্য মনসুর আলম বলেন, ‘তদন্ত কমিটির প্রাথমিক অনুসন্ধানে বেশ কিছু সন্দেহজনক বিষয় আমাদের নজরে এসেছে। সেগুলো আরও গভীরভাবে খতিয়ে দেখার জন্য তদন্ত কমিটিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
গ্রামীণফোনের প্রতিটি শেয়ারের গত রোববারের সমাপনী মূল্য ছিল ২৯২ টাকা ৬০ পয়সা। কিন্তু গতকাল তা সর্বোচ্চ প্রায় ২০ টাকা বেড়ে ৩১২ টাকা পর্যন্ত ওঠে। অবশ্য দিনশেষে আগের দিনের চেয়ে ১৮ টাকা বেড়ে লেনদেনের সমাপ্তি ঘটে। এ কারণে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলেও ডিএসইর সাধারণ সূচক বেড়েছে ৬৩ পয়েন্টের বেশি। গতকাল গ্রামীণফোনের ১৬৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা মোট লেনদেনের ১৪ শতাংশের মতো।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল সোমবার এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। সংস্থাটির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকারের সই করা ওই আদেশে বলা হয়েছে, ‘সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯-এর ধারা ২০-এর ক্ষমতাবলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের স্টক ব্রোকার ও ডিলারদের গ্রামীণফোনের শেয়ার লেনদেনের বিপরীতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত আর্থিক সমন্বয় সুবিধা না দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’
বর্তমানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন নিষ্পত্তি হতে শ্রেণীভেদে সর্বোচ্চ চার থেকে ১০ দিন সময় লাগে। সাধারণত কোনো কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করা হলে বিক্রিলব্ধ টাকা গ্রাহকের হিসাবে আসতে এ পরিমাণ সময় লেগে যায়। কিন্তু লেনদেনের সুবিধার্থে বর্তমানে গ্রাহকেরা শেয়ার বিক্রির টাকা তাঁদের হিসাবে আসার আগেই সমপরিমাণ অর্থ দিয়ে অন্য কোম্পানির শেয়ার কেনার সুযোগ পেয়ে থাকেন। এ সুযোগকেই শেয়ারবাজারের পরিভাষায় আর্থিক সমন্বয় সুবিধা বা নেটিং নামে পরিচিত। গ্রামীণফোনের ক্ষেত্রে এসইসি এ সুবিধাই বাতিল করেছে।
যোগাযোগ করা হলে জিয়াউল হক খোন্দকার বলেন, ‘গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম এক টাকা বাড়লে সূচক বাড়ে প্রায় তিন দশমিক ৮০ পয়েন্টের মতো। ফলে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম একটু বেশি বাড়লেই পুরো বাজারের সূচক প্রভাবিত হয়। তাই বাজারের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতেই এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
এর আগে গত ২৭ জানুয়ারি টেলিযোগাযোগ খাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেডের শেয়ারের লেনদেনের পেছনে কোনো কারসাজি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করে এসইসি। ওই কমিটি শেয়ারটির লেনদেনে বেশ কিছু সন্দেহজনক উপাদানের সন্ধান পেয়েছে বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে এসইসির সদস্য মনসুর আলম বলেন, ‘তদন্ত কমিটির প্রাথমিক অনুসন্ধানে বেশ কিছু সন্দেহজনক বিষয় আমাদের নজরে এসেছে। সেগুলো আরও গভীরভাবে খতিয়ে দেখার জন্য তদন্ত কমিটিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
গ্রামীণফোনের প্রতিটি শেয়ারের গত রোববারের সমাপনী মূল্য ছিল ২৯২ টাকা ৬০ পয়সা। কিন্তু গতকাল তা সর্বোচ্চ প্রায় ২০ টাকা বেড়ে ৩১২ টাকা পর্যন্ত ওঠে। অবশ্য দিনশেষে আগের দিনের চেয়ে ১৮ টাকা বেড়ে লেনদেনের সমাপ্তি ঘটে। এ কারণে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলেও ডিএসইর সাধারণ সূচক বেড়েছে ৬৩ পয়েন্টের বেশি। গতকাল গ্রামীণফোনের ১৬৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা মোট লেনদেনের ১৪ শতাংশের মতো।
No comments