এক দিনে তিন সেঞ্চুরি
নিজেকে আমি অলরাউন্ডারই ভাবি। কিন্তু এত পরে নামি যে ব্যাটিংয়ের সুযোগ সেভাবে পাই না। কোচ-অধিনায়ক ওপেন করার কথা বলতেই তাই লুফে নিলাম। ভাবলাম এটাই সুযোগ’—সেই সুযোগটা কি দারুণভাবেই না কাজে লাগালেন সোহরাওয়ার্দী শুভ!
মূলত বাঁহাতি স্পিনার, তবে ব্যাটিংটাও খারাপ করেন না। সোহরাওয়ার্দী শুভকে এভাবেই চেনে সবাই। কিন্তু তিনি নিজেকে ভাবেন অলরাউন্ডার। শুধু ভাবলেই তো হবে না, মাঠে প্রমাণও করতে হবে। সুযোগ পেয়ে সেটাই করে দেখালেন কাল। রাজশাহীর হয়ে ওপেন করতে নেমে ব্যাটিং করলেন সারা দিন, দিন শেষে নামের পাশে অপরাজিত ১৪২! প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি। কাল জাতীয় লিগের পঞ্চম রাউন্ডের প্রথম দিনে সেঞ্চুরি করেছেন আরও দুজন, দুজনই খুলনার ব্যাটসম্যান—তুষার ইমরান ও হাবিবুল বাশার। এই দুই ম্যাচের উল্টো চিত্র ঢাকা-সিলেট ম্যাচে, এক দিনেই উইকেট পড়েছে ১৯টি!
বগুড়ায় টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা সিলেটের প্রথম সাত বাটসম্যানের ছয়জনই দুই অঙ্কে পা দিয়েছেন, কিন্তু বড় ইনিংস খেলতে পারেননি কেউই। সর্বোচ্চ ৩২ অধিনায়ক রাজিন সালেহর, ৪ উইকেট নিয়েছেন ঢাকার বাঁহাতি স্পিনার মোশারফ হোসেন। অবশ্য ১৭২ রান করেও নাসির হোসেন (৫/২৮) ও মাইসুকুর রহমানের (৪/১৮) বোলিংয়ে মোটামুটি বড় লিড নেওয়ার পথে সিলেট। ৬২ রানেই ৯ উইকেট হারিয়েছিল ঢাকা। শেষ উইকেটে ইনিংসের সবচেয়ে বড় অবিচ্ছিন্ন ২৮ রানের জুটি গড়ে দিনটা পার করেছেন মোশারফ ও তালহা। ঢাকার স্কোরবোর্ডে তখন ৯ উইকেটে ৯০ রান।
খুলনায় রাজশাহীও ব্যাটিং পেয়েছিল টস হেরে। জহুরুলের সঙ্গে উদ্বোধনী জুটিতে সোহরাওয়ার্দী তোলেন ৫৫ রান। মিডল-অর্ডারে কেউ বড় ইনিংস খেলতে না পারায় ১৫৩ রানে ৫ উইকেট হারায় রাজশাহী। সেখান থেকে ষষ্ঠ উইকেটে ধীমান ঘোষের সঙ্গে ১৩৪ রানের জুটি গড়েন সোহরাওয়ার্দী। ২৫৪ বলের ইনিংসে সোহরাওয়ার্দী মেরেছেন ২০টি চার আর একটি ছক্কা। দিন শেষে রাজশাহীর স্কোর ৬ উইকেটে ২৯৯ রান।
রাজশাহীতে খুলনার ব্যাটিং পাওয়াও টস হেরে। আমাদের রাজশাহী অফিস জানায়, ৪৯ রানেই ৩ উইকেট হারিয়েছিল খুলনা। চতুর্থ উইকেটে ১৮৬ রানের জুটি গড়েন তুষার ও হাবিবুল। বেশি আক্রমণাত্মক ছিলেন হাবিবুল, ১০৩ রান করেছেন ১২৯ বলে। তুষারের ১০৯ এসেছে ২৩৩ বলে। ১৯টি করে চার মেরেছেন দুজনেই, তুষারের আছে একটি ছয়। দিন শেষে ৫ উইকেটে ৩২৩ রান খুলনার।
মূলত বাঁহাতি স্পিনার, তবে ব্যাটিংটাও খারাপ করেন না। সোহরাওয়ার্দী শুভকে এভাবেই চেনে সবাই। কিন্তু তিনি নিজেকে ভাবেন অলরাউন্ডার। শুধু ভাবলেই তো হবে না, মাঠে প্রমাণও করতে হবে। সুযোগ পেয়ে সেটাই করে দেখালেন কাল। রাজশাহীর হয়ে ওপেন করতে নেমে ব্যাটিং করলেন সারা দিন, দিন শেষে নামের পাশে অপরাজিত ১৪২! প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি। কাল জাতীয় লিগের পঞ্চম রাউন্ডের প্রথম দিনে সেঞ্চুরি করেছেন আরও দুজন, দুজনই খুলনার ব্যাটসম্যান—তুষার ইমরান ও হাবিবুল বাশার। এই দুই ম্যাচের উল্টো চিত্র ঢাকা-সিলেট ম্যাচে, এক দিনেই উইকেট পড়েছে ১৯টি!
বগুড়ায় টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা সিলেটের প্রথম সাত বাটসম্যানের ছয়জনই দুই অঙ্কে পা দিয়েছেন, কিন্তু বড় ইনিংস খেলতে পারেননি কেউই। সর্বোচ্চ ৩২ অধিনায়ক রাজিন সালেহর, ৪ উইকেট নিয়েছেন ঢাকার বাঁহাতি স্পিনার মোশারফ হোসেন। অবশ্য ১৭২ রান করেও নাসির হোসেন (৫/২৮) ও মাইসুকুর রহমানের (৪/১৮) বোলিংয়ে মোটামুটি বড় লিড নেওয়ার পথে সিলেট। ৬২ রানেই ৯ উইকেট হারিয়েছিল ঢাকা। শেষ উইকেটে ইনিংসের সবচেয়ে বড় অবিচ্ছিন্ন ২৮ রানের জুটি গড়ে দিনটা পার করেছেন মোশারফ ও তালহা। ঢাকার স্কোরবোর্ডে তখন ৯ উইকেটে ৯০ রান।
খুলনায় রাজশাহীও ব্যাটিং পেয়েছিল টস হেরে। জহুরুলের সঙ্গে উদ্বোধনী জুটিতে সোহরাওয়ার্দী তোলেন ৫৫ রান। মিডল-অর্ডারে কেউ বড় ইনিংস খেলতে না পারায় ১৫৩ রানে ৫ উইকেট হারায় রাজশাহী। সেখান থেকে ষষ্ঠ উইকেটে ধীমান ঘোষের সঙ্গে ১৩৪ রানের জুটি গড়েন সোহরাওয়ার্দী। ২৫৪ বলের ইনিংসে সোহরাওয়ার্দী মেরেছেন ২০টি চার আর একটি ছক্কা। দিন শেষে রাজশাহীর স্কোর ৬ উইকেটে ২৯৯ রান।
রাজশাহীতে খুলনার ব্যাটিং পাওয়াও টস হেরে। আমাদের রাজশাহী অফিস জানায়, ৪৯ রানেই ৩ উইকেট হারিয়েছিল খুলনা। চতুর্থ উইকেটে ১৮৬ রানের জুটি গড়েন তুষার ও হাবিবুল। বেশি আক্রমণাত্মক ছিলেন হাবিবুল, ১০৩ রান করেছেন ১২৯ বলে। তুষারের ১০৯ এসেছে ২৩৩ বলে। ১৯টি করে চার মেরেছেন দুজনেই, তুষারের আছে একটি ছয়। দিন শেষে ৫ উইকেটে ৩২৩ রান খুলনার।
No comments