অস্ট্রেলিয়ায় আবারও এক ভারতীয় হামলার শিকার
অস্ট্রেলিয়ায় আবারও হামলার শিকার হলেন এক ভারতীয়। গত মঙ্গলবার সিডনির সমুদ্র সৈকতে একদল অস্ট্রেলীয় তরুণ-তরুণী ওই ভারতীয়কে বেদম মারধর করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৮ বছর বয়সী ওই ভারতীয় জানান, মঙ্গলবার সিডনির কুগি সমুদ্র সৈকতে হাঁটাহাঁটির সময় পাঁচ-ছয়জন অস্ট্রেলীয় তাঁর কাছে অর্থ দাবি করে। তিনি অর্থ না দিয়ে দ্রুত গাড়ির উদ্দেশে হাঁটতে থাকেন। তখন তারা তাঁর ওপর হামলা চালায়।
এক দশকেরও বেশি সময় ধরে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী ওই ভারতীয় জানান, হামলাকারীরা তাঁর কাছে অর্থ দাবি করলেও তাঁর মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয়নি। চিত্কার করে সাহায্য চাইলেও কেউ তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি।
হামলার ৪০ মিনিট পর ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে এ সম্পর্কে কিছু বলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে তারা।
মাথা, কাঁধ আর পিঠে আঘাত নিয়ে ওই ভারতীয় এখন চিকিত্সাধীন। তিনি বর্ণবাদী হামলার শিকার হয়েছেন—ওই ভারতীয় এমন কোনো কথা বলেননি। তবে এই হামলা বর্ণবাদী হামলার সন্দেহকেই উসকে দিচ্ছে।
প্রায় এক সপ্তাহ আগে ইয়ারভিলে খুন হয়েছিলেন ভারতীয় যুবক নিতিন গার্গ। ওই ঘটনার পর মেলবোর্নে অপর এক ভারতীয়কে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা হয়। গত শনিবার হামলার শিকার হন যশপ্রীত নামের আরও এক ভারতীয়।
তবে এসব হামলার পেছনে বর্ণবাদের অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছে অস্ট্রেলিয়া সরকার। অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্টিফেন স্মিথ বলেন, ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক যথেষ্ট ভালো। ভারতীয়দের ওপর আক্রমণ সম্পূর্ণ অনভিপ্রেত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৮ বছর বয়সী ওই ভারতীয় জানান, মঙ্গলবার সিডনির কুগি সমুদ্র সৈকতে হাঁটাহাঁটির সময় পাঁচ-ছয়জন অস্ট্রেলীয় তাঁর কাছে অর্থ দাবি করে। তিনি অর্থ না দিয়ে দ্রুত গাড়ির উদ্দেশে হাঁটতে থাকেন। তখন তারা তাঁর ওপর হামলা চালায়।
এক দশকেরও বেশি সময় ধরে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী ওই ভারতীয় জানান, হামলাকারীরা তাঁর কাছে অর্থ দাবি করলেও তাঁর মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয়নি। চিত্কার করে সাহায্য চাইলেও কেউ তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি।
হামলার ৪০ মিনিট পর ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে এ সম্পর্কে কিছু বলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে তারা।
মাথা, কাঁধ আর পিঠে আঘাত নিয়ে ওই ভারতীয় এখন চিকিত্সাধীন। তিনি বর্ণবাদী হামলার শিকার হয়েছেন—ওই ভারতীয় এমন কোনো কথা বলেননি। তবে এই হামলা বর্ণবাদী হামলার সন্দেহকেই উসকে দিচ্ছে।
প্রায় এক সপ্তাহ আগে ইয়ারভিলে খুন হয়েছিলেন ভারতীয় যুবক নিতিন গার্গ। ওই ঘটনার পর মেলবোর্নে অপর এক ভারতীয়কে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা হয়। গত শনিবার হামলার শিকার হন যশপ্রীত নামের আরও এক ভারতীয়।
তবে এসব হামলার পেছনে বর্ণবাদের অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছে অস্ট্রেলিয়া সরকার। অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্টিফেন স্মিথ বলেন, ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক যথেষ্ট ভালো। ভারতীয়দের ওপর আক্রমণ সম্পূর্ণ অনভিপ্রেত।
No comments