১৭ কোটি টাকা পেল বিওএ
দক্ষিণ এশিয়ার অলিম্পিকখ্যাত ক্রীড়াযজ্ঞের জন্য যে ১৭০ কোটি টাকা বাজেট ধরা হয়েছে, তার ১২২ কোটি দিচ্ছে সরকার। বাকি টাকার জোগান আসছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে। এরই মধ্যে তা শুরুও হয়ে গেছে। গতকাল বিওএ ভবনে এক অনুষ্ঠানে আট রাষ্ট্রায়ত্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (সরকারি ব্যাংক ও বিমা প্রতিষ্ঠান) কর্মকর্তারা ১৭ কোটি টাকার চেক তুলে দেন গেমসের সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের হাতে।
মূলত পৃষ্ঠপোষক, তবে এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে বলা হচ্ছে গেমসের অংশীদার (পার্টনার)। যেমন—বেশি টাকা দেওয়া অগ্রণী-জনতা-সোনালী ব্যাংক ও সাধারণ বীমা করপোরেশন হলো গোল্ডেন পার্টনার। এর পর ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) হলো সিলভার পার্টনার। জীবন বীমা করপোরেশন, বেসিক ব্যাংক ও রুপালী ব্যাংক কো-স্পনসর।
গেমস পৃষ্ঠপোষণায় এগিয়ে আসা এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন অর্থমন্ত্রী, ‘এসএ গেমসের মতো মেগা ইভেন্টে যারা পৃষ্ঠপোষকতা করল তাদের ধন্যবাদ। আশা করি, এই সহযোগিতা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে এবং তৃণমূল পর্যায়ে এর সুফল পাওয়া যাবে।’ বিওএ মহাসচিব কুতুবউদ্দিন আহমেদের কাছে এটা ছিল স্মরণীয় এক দিন, ‘বাংলাদেশে কোনো আন্তর্জাতিক ইভেন্টের জন্য এর আগে এত টাকা পাওয়া যায়নি পৃষ্ঠপোষণা বাবদ। এটা ক্রীড়াঙ্গনে বড় এক ঘটনাই।
মূলত পৃষ্ঠপোষক, তবে এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে বলা হচ্ছে গেমসের অংশীদার (পার্টনার)। যেমন—বেশি টাকা দেওয়া অগ্রণী-জনতা-সোনালী ব্যাংক ও সাধারণ বীমা করপোরেশন হলো গোল্ডেন পার্টনার। এর পর ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) হলো সিলভার পার্টনার। জীবন বীমা করপোরেশন, বেসিক ব্যাংক ও রুপালী ব্যাংক কো-স্পনসর।
গেমস পৃষ্ঠপোষণায় এগিয়ে আসা এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন অর্থমন্ত্রী, ‘এসএ গেমসের মতো মেগা ইভেন্টে যারা পৃষ্ঠপোষকতা করল তাদের ধন্যবাদ। আশা করি, এই সহযোগিতা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে এবং তৃণমূল পর্যায়ে এর সুফল পাওয়া যাবে।’ বিওএ মহাসচিব কুতুবউদ্দিন আহমেদের কাছে এটা ছিল স্মরণীয় এক দিন, ‘বাংলাদেশে কোনো আন্তর্জাতিক ইভেন্টের জন্য এর আগে এত টাকা পাওয়া যায়নি পৃষ্ঠপোষণা বাবদ। এটা ক্রীড়াঙ্গনে বড় এক ঘটনাই।
No comments