মংলা বন্দরে দ্বিতীয় দফায় সাত শতাধিক গাড়ি খালাস হয়েছে
মংলা বন্দর দিয়ে দ্বিতীয় দফায় আবার সাত শতাধিক গাড়ি খালাস করা হয়েছে। মাত্র সাত মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয় দফায় এ বন্দর দিয়ে গাড়ি খালাস করা হলো।
গতকাল বুধবার দুপুরে পানামার পতাকাবাহী এমভি ওশান ব্লু নামের জাহাজটি জাপান থেকে ৭১৪টি রিকন্ডিশন গাড়ি নিয়ে বন্দরের ৯ নম্বর জেটিতে ভেড়ে। এ সময় বন্দরের চেয়ারম্যান কমোডর এম ফারুক, ট্রাফিক পরিচালক মাহবুল্ল্যাহসহ বন্দরের শীর্ষ কর্মকর্তারা ও আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আমদানি করা গাড়ি খালাস শেষে গতকাল সন্ধ্যায়ই জাহাজটির মংলা বন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে।
বন্দর সূত্র জানায়, জাপান থেকে গত বছরের ৩ জুন ঢাকার গাড়ি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হক’স বের প্রথমবারের মতো ২৫৫টি গাড়ি আমদানির মধ্য দিয়ে মংলা বন্দরে গাড়ি খালাস শুরু হয়। এরপর আবারও একই আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হক’স বে দ্বিতীয় দফায় জাপান থেকে ৭১৪টি রিকন্ডিশন গাড়ি মংলা বন্দরের মাধ্যমে আমদানি করেছে।
সূত্র জানায়, এবারের জাহাজের গাড়ি খালাস প্রক্রিয়ার ওপরই নির্ভর করছে মংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানির ভবিষ্যত্। শুল্ক কর্মকর্তাদের অনিয়ম, অদক্ষতা আর খামখেয়ালিপনার কারণে মংলা বন্দরে হক’স বের প্রথম দফায় আমদানি করা গাড়ির চালানের মধ্যে এখনো ১০০টি গাড়ি ছাড়পত্রের অপেক্ষায় শেডে পড়ে রয়েছে।
আমদানিকারক আবদুল হক বলেন, এবারের আমদানি করা গাড়ি খালাসে কোনো জটিলতা না হলে এ বন্দর দিয়েই গাড়ি আমদানি অব্যাহত রাখা হবে। কারণ চট্টগ্রাম বন্দরের তুলনায় মংলা বন্দরে খরচ কম এবং সুযোগ-সুবিধা অনেক বেশি।
মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের ট্রাফিক পরিচালক মাহবুল্ল্যাহ জানান, জাহাজ থেকে খালাস করা সাত শতাধিক গাড়ি আপাতত বন্দরের শেড ও ওয়্যার হাউসে রাখা হবে। পরে শুল্ক বিভাগের ছাড়পত্র পাওয়ার পর এগুলোকে জেটির বাইরে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে।
এদিকে বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর এম ফারুক গাড়ি ছাড় করার ক্ষেত্রে শুল্ক কর্মকর্তাদের প্রতি আরও বেশি আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। এ ছাড়া বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন মহল শুল্ক কর্মকর্তাদের কাজে আরও গতি বাড়ানোর জন্য এ বন্দরে খুব দ্রুত অটোমেশন পদ্ধতি চালুর দাবিও জানিয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুরে পানামার পতাকাবাহী এমভি ওশান ব্লু নামের জাহাজটি জাপান থেকে ৭১৪টি রিকন্ডিশন গাড়ি নিয়ে বন্দরের ৯ নম্বর জেটিতে ভেড়ে। এ সময় বন্দরের চেয়ারম্যান কমোডর এম ফারুক, ট্রাফিক পরিচালক মাহবুল্ল্যাহসহ বন্দরের শীর্ষ কর্মকর্তারা ও আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আমদানি করা গাড়ি খালাস শেষে গতকাল সন্ধ্যায়ই জাহাজটির মংলা বন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে।
বন্দর সূত্র জানায়, জাপান থেকে গত বছরের ৩ জুন ঢাকার গাড়ি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হক’স বের প্রথমবারের মতো ২৫৫টি গাড়ি আমদানির মধ্য দিয়ে মংলা বন্দরে গাড়ি খালাস শুরু হয়। এরপর আবারও একই আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হক’স বে দ্বিতীয় দফায় জাপান থেকে ৭১৪টি রিকন্ডিশন গাড়ি মংলা বন্দরের মাধ্যমে আমদানি করেছে।
সূত্র জানায়, এবারের জাহাজের গাড়ি খালাস প্রক্রিয়ার ওপরই নির্ভর করছে মংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানির ভবিষ্যত্। শুল্ক কর্মকর্তাদের অনিয়ম, অদক্ষতা আর খামখেয়ালিপনার কারণে মংলা বন্দরে হক’স বের প্রথম দফায় আমদানি করা গাড়ির চালানের মধ্যে এখনো ১০০টি গাড়ি ছাড়পত্রের অপেক্ষায় শেডে পড়ে রয়েছে।
আমদানিকারক আবদুল হক বলেন, এবারের আমদানি করা গাড়ি খালাসে কোনো জটিলতা না হলে এ বন্দর দিয়েই গাড়ি আমদানি অব্যাহত রাখা হবে। কারণ চট্টগ্রাম বন্দরের তুলনায় মংলা বন্দরে খরচ কম এবং সুযোগ-সুবিধা অনেক বেশি।
মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের ট্রাফিক পরিচালক মাহবুল্ল্যাহ জানান, জাহাজ থেকে খালাস করা সাত শতাধিক গাড়ি আপাতত বন্দরের শেড ও ওয়্যার হাউসে রাখা হবে। পরে শুল্ক বিভাগের ছাড়পত্র পাওয়ার পর এগুলোকে জেটির বাইরে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে।
এদিকে বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর এম ফারুক গাড়ি ছাড় করার ক্ষেত্রে শুল্ক কর্মকর্তাদের প্রতি আরও বেশি আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। এ ছাড়া বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন মহল শুল্ক কর্মকর্তাদের কাজে আরও গতি বাড়ানোর জন্য এ বন্দরে খুব দ্রুত অটোমেশন পদ্ধতি চালুর দাবিও জানিয়েছে।
No comments