ভারতে চিনির অগ্নিমূল্য ঠেকাতে বিনা শুল্কে আমদানির অনুমতি
ভারতে চিনির বাজারে এখন অগ্নিমূল্য চলছে। সে জন্য বিনা শুল্কে চিনি আমদানি ও কাঁচা চিনি প্রক্রিয়াকরণের অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
বর্তমানে ভারতে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ রুপি মূল্যে, যা তিন মাস আগেও ছিল ২০ রুপি। চিনির এই অগ্নিমূল্য ঠেকাতেই কেন্দ্রীয় সরকার আমদানি শুল্ক তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ ছাড়া আগামী দুই মাসে খাদ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ২০ থেকে ৩০ লাখ টন চাল ও গম খোলাবাজারে বিক্রি করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে মজুদদারির বিরুদ্ধে প্রতিটি রাজ্য সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাজধানী নয়াদিল্লিতে গত বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার মূল্যবৃদ্ধিবিষয়ক কমিটির এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়, কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী শারদ পাওয়ার প্রমুখ।
বৈঠকে চিনির মূল্য স্থিতিশীল রাখতে আরও ২০ লাখ টন চিনি বিনা শুল্কে আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়। একই সঙ্গে কাঁচা চিনি দ্রুত প্রক্রিয়াকরণেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বর্তমানে কেবল উত্তর প্রদেশে নয় লাখ টন কাঁচা চিনি মজুদ রয়েছে বলে বৈঠকে জানানো হয়।
বৈঠকের পর কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী শারদ পাওয়ার বলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই চিনির মূল্য কমে যাবে।
অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় বলেন, চলতি অর্থবছরে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ৭৫ শতাংশ হলেও খাদ্যদ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টি উদ্বেগজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি আরও বলেন, দেশে চাল ও গমের যথেষ্ট মজুদ রয়েছে। এই মজুদ থেকেই চাল ও গম খোলাবাজারে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি রোধের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য এ মাসেই প্রধানমন্ত্রী রাজ্যের সব মুখ্যমন্ত্রীদের এক সভা ডাকছেন বলে জানা গেছে।
বর্তমানে ভারতে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ রুপি মূল্যে, যা তিন মাস আগেও ছিল ২০ রুপি। চিনির এই অগ্নিমূল্য ঠেকাতেই কেন্দ্রীয় সরকার আমদানি শুল্ক তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ ছাড়া আগামী দুই মাসে খাদ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ২০ থেকে ৩০ লাখ টন চাল ও গম খোলাবাজারে বিক্রি করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে মজুদদারির বিরুদ্ধে প্রতিটি রাজ্য সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাজধানী নয়াদিল্লিতে গত বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার মূল্যবৃদ্ধিবিষয়ক কমিটির এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়, কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী শারদ পাওয়ার প্রমুখ।
বৈঠকে চিনির মূল্য স্থিতিশীল রাখতে আরও ২০ লাখ টন চিনি বিনা শুল্কে আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়। একই সঙ্গে কাঁচা চিনি দ্রুত প্রক্রিয়াকরণেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বর্তমানে কেবল উত্তর প্রদেশে নয় লাখ টন কাঁচা চিনি মজুদ রয়েছে বলে বৈঠকে জানানো হয়।
বৈঠকের পর কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী শারদ পাওয়ার বলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই চিনির মূল্য কমে যাবে।
অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় বলেন, চলতি অর্থবছরে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ৭৫ শতাংশ হলেও খাদ্যদ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টি উদ্বেগজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি আরও বলেন, দেশে চাল ও গমের যথেষ্ট মজুদ রয়েছে। এই মজুদ থেকেই চাল ও গম খোলাবাজারে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি রোধের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য এ মাসেই প্রধানমন্ত্রী রাজ্যের সব মুখ্যমন্ত্রীদের এক সভা ডাকছেন বলে জানা গেছে।
No comments