পশ্চিম তীরের দেয়াল ভাঙল ফিলিস্তিনিরা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের নির্মাণ করা দেয়ালের অংশবিশেষ ভেঙে ফেলেছেন ফিলিস্তিনি ও বিদেশি শান্তিকর্মীরা। বার্লিন প্রাচীর পতনের ২০তম বার্ষিকী উপলক্ষে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। ২৬ ফুট উঁচু এই দেয়াল ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর থেকে আলাদা করে রেখেছিল।
দেয়াল ভাঙার কাজে রশি ব্যবহার করে ফিলিস্তিনি ও শান্তিকর্মীরা। এ কাজে একটি ট্রাকও ব্যবহার করা হয়। কর্মসূচি শুরুর প্রায় পরপরই ইসরায়েলি পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। বিক্ষোভকারীদের থামাতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে।
রামাল্লার কাছে কালানদিয়া এলাকায় অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচি সমন্বয়ে সহায়তা করেন আবদুল্লাহ আবু রাহমা নামের একজন ফিলিস্তিনি। তিনি বলেন, বার্লিন প্রাচীর পতনের বার্ষিকী উপলক্ষে পরিকল্পিতভাবে এই প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
আবদুল্লাহ আবু রাহমা বলেন, কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল ফিলিস্তিনি জনগণকে জেরুজালেমে যেতে সহায়তা করা। তিনি বলেন, ‘এটা আন্দোলনের সূচনা মাত্র। ভূমির ওপর আমাদের অধিকার এবং দেয়ালের বিরুদ্ধে মনোভাব প্রকাশের উদ্দেশ্যেই আমরা এই কর্মসূচি পালন করেছি। দেয়ালটি এক ধরনের নির্যাতন ও অবমাননা।’
ইসরায়েলি সরকার এই দেয়াল নির্মাণের অনুমতি দেয়।
দেয়াল ভাঙার কাজে রশি ব্যবহার করে ফিলিস্তিনি ও শান্তিকর্মীরা। এ কাজে একটি ট্রাকও ব্যবহার করা হয়। কর্মসূচি শুরুর প্রায় পরপরই ইসরায়েলি পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। বিক্ষোভকারীদের থামাতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে।
রামাল্লার কাছে কালানদিয়া এলাকায় অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচি সমন্বয়ে সহায়তা করেন আবদুল্লাহ আবু রাহমা নামের একজন ফিলিস্তিনি। তিনি বলেন, বার্লিন প্রাচীর পতনের বার্ষিকী উপলক্ষে পরিকল্পিতভাবে এই প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
আবদুল্লাহ আবু রাহমা বলেন, কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল ফিলিস্তিনি জনগণকে জেরুজালেমে যেতে সহায়তা করা। তিনি বলেন, ‘এটা আন্দোলনের সূচনা মাত্র। ভূমির ওপর আমাদের অধিকার এবং দেয়ালের বিরুদ্ধে মনোভাব প্রকাশের উদ্দেশ্যেই আমরা এই কর্মসূচি পালন করেছি। দেয়ালটি এক ধরনের নির্যাতন ও অবমাননা।’
ইসরায়েলি সরকার এই দেয়াল নির্মাণের অনুমতি দেয়।
No comments