মিয়ানমারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে এশিয়ার দেশগুলোর প্রতি হিলারির আহ্বান
মিয়ানমারের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে তাঁদের উত্সাহিত করার জন্য এশিয়ার দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন।
হিলারি বলেন, ‘আমরা দেখতে চাই এশিয়ার দেশগুলো পৃথকভাবে এবং আসিয়ানের মাধ্যমে মিয়ানমারের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। এবং ২০১০ সালে একটি অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য পরিকল্পনা শুরু করতে তাঁদের বোঝাবে।’ মিয়ানমারকে বর্মা হিসেবে উল্লেখ করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
হিলারি বলেন, নিশ্চিতভাবেই চীনের ইতিবাচক ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে। থাইল্যান্ড, ভারত ও অন্য আসিয়ান দেশগুলোরও এ সুযোগ আছে।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরের সমস্যা শুধু ওই দেশের সীমানার ভেতরেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। হিলারি উল্লেখ করেন, শরণার্থীর স্রোত থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায়ও গেছে। তিনি বলেন, এ অস্থিতিশীলতা কারও জন্যই ভালো নয়।
নতুন করে সংলাপ শুরুর চেষ্টায় গত সপ্তাহে মিয়ানমার সফর করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা। এ সম্পর্কে হিলারি বলেন, আটক গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিসহ মিয়ানমারের নেতাদের সঙ্গে ‘আনুপুঙ্খিক ও গঠনমূলক’ বৈঠক সত্ত্বেও আরও অনেক কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, অগ্রগতি ‘সহজ ও দ্রুত’ হবে না।
এদিকে হিলারি বলেছেন, পাকিস্তানের অভ্যন্তরে সব জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের ওপর চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র। তিনি বলেন, ‘আমরা চাপ বজায় রাখতে যাচ্ছি। এটা আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।
হিলারি বলেন, ‘আমরা দেখতে চাই এশিয়ার দেশগুলো পৃথকভাবে এবং আসিয়ানের মাধ্যমে মিয়ানমারের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। এবং ২০১০ সালে একটি অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য পরিকল্পনা শুরু করতে তাঁদের বোঝাবে।’ মিয়ানমারকে বর্মা হিসেবে উল্লেখ করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
হিলারি বলেন, নিশ্চিতভাবেই চীনের ইতিবাচক ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে। থাইল্যান্ড, ভারত ও অন্য আসিয়ান দেশগুলোরও এ সুযোগ আছে।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরের সমস্যা শুধু ওই দেশের সীমানার ভেতরেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। হিলারি উল্লেখ করেন, শরণার্থীর স্রোত থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায়ও গেছে। তিনি বলেন, এ অস্থিতিশীলতা কারও জন্যই ভালো নয়।
নতুন করে সংলাপ শুরুর চেষ্টায় গত সপ্তাহে মিয়ানমার সফর করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা। এ সম্পর্কে হিলারি বলেন, আটক গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিসহ মিয়ানমারের নেতাদের সঙ্গে ‘আনুপুঙ্খিক ও গঠনমূলক’ বৈঠক সত্ত্বেও আরও অনেক কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, অগ্রগতি ‘সহজ ও দ্রুত’ হবে না।
এদিকে হিলারি বলেছেন, পাকিস্তানের অভ্যন্তরে সব জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের ওপর চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র। তিনি বলেন, ‘আমরা চাপ বজায় রাখতে যাচ্ছি। এটা আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।
No comments