সাবমেরিন কেনার সময় ঘুষ নিয়েছিলেন জারদারি -ফরাসি দৈনিকের খবরে অভিযোগ
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ১৯৯৪ সালে নৌবাহিনীর জন্য তিনটি ফরাসি সাবমেরিন কেনার সময় দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন। ওই সাবমেরিন কিনতে গিয়ে তিনি লাখ লাখ ডলার নিজের পকেটে পুরেছেন। ফরাসি একটি দৈনিক পত্রিকায় জারদারির দুর্নীতি নিয়ে এই খবর প্রকাশিত হয়।
কিছু নথিপত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে লিবারেশন-এর মঙ্গলবারের সংস্করণে দাবি করা হয়, ৮২ কোটি ৫০ লাখ ইউরো মূল্যের অগোস্তা-৯০ নামের ওই সাবমেরিন বিক্রির সময় জারদারি ৪০ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি উেকাচ নেন।
পত্রিকাটির খবরে বলা হয়, উেকাচের পুরো অর্থ পরিশোধ করা হয়নি। তদন্তকারীরা মনে করছেন, ওই অর্থ পরিশোধ না করার সঙ্গে ২০০২ সালে করাচিতে ১১ জন ফরাসি নাগরিককে হত্যার যোগসূত্র থাকতে পারে।
ইসলামাবাদে সরকারের একজন মুখপাত্র অবশ্য ফরাসি পত্রিকার ওই খবর নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে যথাযথ প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়ায় সশস্ত্র বাহিনী এই সরঞ্জাম কিনেছে। ওই সময় জারদারি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী বা প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন না।
মুখপাত্র বলেন, তত্কালীন অ্যাডমিরাল ওই সাবমেরিন কেনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। জবাবদিহি ব্যুরো (সিবি) ওই ক্রয়ের ঘটনার তদন্ত করেছে। ওই তদন্তে জারদারির বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
কিছু নথিপত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে লিবারেশন-এর মঙ্গলবারের সংস্করণে দাবি করা হয়, ৮২ কোটি ৫০ লাখ ইউরো মূল্যের অগোস্তা-৯০ নামের ওই সাবমেরিন বিক্রির সময় জারদারি ৪০ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি উেকাচ নেন।
পত্রিকাটির খবরে বলা হয়, উেকাচের পুরো অর্থ পরিশোধ করা হয়নি। তদন্তকারীরা মনে করছেন, ওই অর্থ পরিশোধ না করার সঙ্গে ২০০২ সালে করাচিতে ১১ জন ফরাসি নাগরিককে হত্যার যোগসূত্র থাকতে পারে।
ইসলামাবাদে সরকারের একজন মুখপাত্র অবশ্য ফরাসি পত্রিকার ওই খবর নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে যথাযথ প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়ায় সশস্ত্র বাহিনী এই সরঞ্জাম কিনেছে। ওই সময় জারদারি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী বা প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন না।
মুখপাত্র বলেন, তত্কালীন অ্যাডমিরাল ওই সাবমেরিন কেনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। জবাবদিহি ব্যুরো (সিবি) ওই ক্রয়ের ঘটনার তদন্ত করেছে। ওই তদন্তে জারদারির বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
No comments