ভারতকে সমীহই করছেন পন্টিং
মাত্রই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। আর ভারত সেমিফাইনালেই উঠতে পারেনি। ভারতের বিপক্ষে সাত ওয়ানডের সিরিজ খেলতে মুম্বাইয়ে পৌঁছে কাল অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক তারপরও বললেন, ভারতকে মোটেই হালকাভাবে নিচ্ছে না অস্ট্রেলিয়া।
‘ওয়ানডেতে ভারত খুব ভালো আর শক্তিশালী দল এবং আমরা তাদের খাটো করে দেখছি না’—বলেছেন পন্টিং। ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে অস্ট্রেলিয়া এখন এক নম্বর। তাদের পরই আছে ভারত। কাগজ-কলমে পিঠাপিঠি দুই দলের লড়াই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেটের প্রদর্শনী হবে বলেই ধারণা পন্টিংয়ের। অ্যাশেজ বললে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড বোঝায়। ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বৈরথ সে রকম কোনো নামে পরিচিত না হলেও অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক বলছেন, ‘ভারতে এসে ভারতের বিপক্ষে খেলাটা সব সময়ই উপভোগ করি আমরা। কয়েক বছর ধরে আমাদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়ছে। বিশ্ব ক্রিকেটের জন্যই সেটা ভালো।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে দক্ষিণ আফ্রিকা যাওয়ার আগে ভারত-অস্ট্রেলিয়া দুদলের জন্যই ভালো সময় যাচ্ছিল ওয়ানডেতে। অ্যাশেজে হারলেও সাত ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ৬-১-এ। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কায় তিন জাতি সিরিজ জিতেছিল ভারত। কিন্তু বীরেন্দর শেবাগ আর যুবরাজ সিংবিহীন ভারতের জন্য চ্যাম্পিয়নস ট্রফিটা হয়ে দাঁড়ায় ব্যর্থতার পাঁচালি। অস্ট্রেলিয়ার জন্য দুঃসংবাদ—ওয়ানডেতে আরও বেশি বিধ্বংসী এই দুই ব্যাটসম্যানই ফিরছেন আসন্ন সিরিজে। সেটা হয়তো মাথায় আছে পন্টিংয়ের। তবে ভারতকে নিয়ে না ভেবে সতীর্থদের মনে করিয়ে দিতে চাইলেন তাঁদের দায়িত্ব, ‘ইংল্যান্ড সফর এবং চ্যাম্পিয়নস ট্রফি মিলিয়ে গত কয়েক মাসে ওয়ানডেতে আমরা দারুণ খেলছি। উন্নতির এই ধারা আমাদের ধরে রাখতে হবে এবং পুরো সিরিজে সেরা খেলা খেলতে হবে।’
২০০৭ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত দুদলের সর্বশেষ দ্বিপক্ষীয় সিরিজটা জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু সে দলের মাইকেল ক্লার্ক ও অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস এবার দলে নেই। পিঠের ব্যথা সেরে গেলে ক্লার্ক অবশ্য সিরিজের মাঝপথে যোগ দিতে পারেন। তবে না দিতে পারলেও সমস্যা দেখছেন না পন্টিং। ক্লার্কের অনুপস্থিতিটাকে তিনি দেখছেন অনভিজ্ঞ তরুণদের এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ হিসেবে। অস্ট্রেলিয়া দলে একদমই নতুন খেলোয়াড় আছেন ভিক্টোরিয়ার বাঁহাতি স্পিনার জন হল্যান্ড। চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলতে ভারতেই আছেন তিনি।
ভারতীয় কন্ডিশনে অস্ট্রেলিয়ার জন্য বরাবরের সমস্যাটা এবারও আছে। স্পিন সহায়ক উইকেট নিয়েই যত ভয় পন্টিংয়ের। হল্যান্ডসহ আরও যাঁরা চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলছেন, ভারতীয় কন্ডিশনে তাঁদের ওপর তাই আস্থা রাখতে চাইছেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক, ‘তাঁরা এই কন্ডিশনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। এটা আমাদের জন্য ভালো। তবে আরও ভালো হবে, যদি তাদের আমরা একটু তাড়াতাড়িই আমাদের সঙ্গে পেয়ে যাই। স্পিন বোলারদের আমাদের মিডল-অর্ডার কীভাবে সামলাবে সেটাই বড় চ্যালেঞ্জ। আশার কথা, মাইক হাসি এখানে অনেক ক্রিকেট খেলেছে। আর শেন ওয়াটসন ও টিম পেইন তো স্পিন ভালোই খেলে।’
‘ওয়ানডেতে ভারত খুব ভালো আর শক্তিশালী দল এবং আমরা তাদের খাটো করে দেখছি না’—বলেছেন পন্টিং। ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে অস্ট্রেলিয়া এখন এক নম্বর। তাদের পরই আছে ভারত। কাগজ-কলমে পিঠাপিঠি দুই দলের লড়াই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেটের প্রদর্শনী হবে বলেই ধারণা পন্টিংয়ের। অ্যাশেজ বললে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড বোঝায়। ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বৈরথ সে রকম কোনো নামে পরিচিত না হলেও অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক বলছেন, ‘ভারতে এসে ভারতের বিপক্ষে খেলাটা সব সময়ই উপভোগ করি আমরা। কয়েক বছর ধরে আমাদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়ছে। বিশ্ব ক্রিকেটের জন্যই সেটা ভালো।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে দক্ষিণ আফ্রিকা যাওয়ার আগে ভারত-অস্ট্রেলিয়া দুদলের জন্যই ভালো সময় যাচ্ছিল ওয়ানডেতে। অ্যাশেজে হারলেও সাত ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ৬-১-এ। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কায় তিন জাতি সিরিজ জিতেছিল ভারত। কিন্তু বীরেন্দর শেবাগ আর যুবরাজ সিংবিহীন ভারতের জন্য চ্যাম্পিয়নস ট্রফিটা হয়ে দাঁড়ায় ব্যর্থতার পাঁচালি। অস্ট্রেলিয়ার জন্য দুঃসংবাদ—ওয়ানডেতে আরও বেশি বিধ্বংসী এই দুই ব্যাটসম্যানই ফিরছেন আসন্ন সিরিজে। সেটা হয়তো মাথায় আছে পন্টিংয়ের। তবে ভারতকে নিয়ে না ভেবে সতীর্থদের মনে করিয়ে দিতে চাইলেন তাঁদের দায়িত্ব, ‘ইংল্যান্ড সফর এবং চ্যাম্পিয়নস ট্রফি মিলিয়ে গত কয়েক মাসে ওয়ানডেতে আমরা দারুণ খেলছি। উন্নতির এই ধারা আমাদের ধরে রাখতে হবে এবং পুরো সিরিজে সেরা খেলা খেলতে হবে।’
২০০৭ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত দুদলের সর্বশেষ দ্বিপক্ষীয় সিরিজটা জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু সে দলের মাইকেল ক্লার্ক ও অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস এবার দলে নেই। পিঠের ব্যথা সেরে গেলে ক্লার্ক অবশ্য সিরিজের মাঝপথে যোগ দিতে পারেন। তবে না দিতে পারলেও সমস্যা দেখছেন না পন্টিং। ক্লার্কের অনুপস্থিতিটাকে তিনি দেখছেন অনভিজ্ঞ তরুণদের এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ হিসেবে। অস্ট্রেলিয়া দলে একদমই নতুন খেলোয়াড় আছেন ভিক্টোরিয়ার বাঁহাতি স্পিনার জন হল্যান্ড। চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলতে ভারতেই আছেন তিনি।
ভারতীয় কন্ডিশনে অস্ট্রেলিয়ার জন্য বরাবরের সমস্যাটা এবারও আছে। স্পিন সহায়ক উইকেট নিয়েই যত ভয় পন্টিংয়ের। হল্যান্ডসহ আরও যাঁরা চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলছেন, ভারতীয় কন্ডিশনে তাঁদের ওপর তাই আস্থা রাখতে চাইছেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক, ‘তাঁরা এই কন্ডিশনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। এটা আমাদের জন্য ভালো। তবে আরও ভালো হবে, যদি তাদের আমরা একটু তাড়াতাড়িই আমাদের সঙ্গে পেয়ে যাই। স্পিন বোলারদের আমাদের মিডল-অর্ডার কীভাবে সামলাবে সেটাই বড় চ্যালেঞ্জ। আশার কথা, মাইক হাসি এখানে অনেক ক্রিকেট খেলেছে। আর শেন ওয়াটসন ও টিম পেইন তো স্পিন ভালোই খেলে।’
No comments