কোপার সেরা ইনিয়েস্তা
গত বছর প্রশ্ন ছিল একটাই—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো না লিওনেল মেসি? কে পাবেন ইউরোপ-সেরার পুরস্কার? এবার রোনালদোর নামটা একটু কমই উচ্চারিত হচ্ছে। অনেকেরই ধারণা, এবার এই পুরস্কারটা আর্জেন্টিনার ‘ছোট্ট’ জাদুকর মেসির অধিকারেই যাবে।
তবে ব্যালন ডি’অর জয়ী রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক কিংবদন্তি রেমন্ড কোপা এই দলে নেই। সাবেক ফরাসি স্ট্রাইকারের মতে, এবারের ইউরোপ-সেরার পুরস্কারটা পাওয়া উচিত মেসির বার্সেলোনা সতীর্থ আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার। ‘এই মুহূর্তে আমার সেরা ইনিয়েস্তা। আমাকে বললে কোনো প্রশ্ন ছাড়াই আমি ব্যালন ডি’অরটা ওকে দিয়ে দেব। মেসিকে রাখব দ্বিতীয় স্থানে’—ফ্রান্সের লেকিপ পত্রিকাকে বলেছেন ফ্রান্সের হয়ে ৪৫ ম্যাচ খেলে ১৮ গোল করা কোপা।
ইনিয়েস্তাকে কেন সেরা বলছেন ১৯৫৮ সালের ব্যালন ডি’অর জয়ী ব্যাখ্যা করেছেন সেটিও, ‘অনেকবারই ইনিয়েস্তা ওর দলের ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ওর কারণেই বার্সেলোনা অনেকগুলো প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।’ গত বছর বার্সেলোনার ‘ট্রেবল’ জয়ের পথে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ইনিয়েস্তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাই কোপার চোখে সেরা বানিয়েছে তাঁকে।
তিনি রেমন্ড কোপা বলেই তাঁর মতামতকে গুরুত্ব না দিয়ে উপায় নেই। ১৯৫৬ সালে ইতিহাসের প্রথম ইউরোপিয়ান কাপ ফাইনালে খেলেছিলেন ফরাসি দল রিমসের হয়ে। সে ম্যাচে রিমস ৩-৪ গোলে হারলেও তাঁর খেলা দেখে মুগ্ধ রিয়াল তাঁকে দলে টেনে নেয়। আলফ্রেড ডি স্টেফানো ও ফেরেঙ্ক পুসকাসের সঙ্গে রিয়ালে দারুণ এক ত্রয়ী গড়েন কোপা। রিয়ালের পরের তিনটি ইউরোপিয়ান কাপ জয়েও বড় ভূমিকা ছিল তাঁর। ১৯৫৮ সালে তো জিতেছেনই, আরও তিনবার মনোনয়ন পেয়েছিলেন এই পুরস্কারের জন্য।
তবে ব্যালন ডি’অর জয়ী রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক কিংবদন্তি রেমন্ড কোপা এই দলে নেই। সাবেক ফরাসি স্ট্রাইকারের মতে, এবারের ইউরোপ-সেরার পুরস্কারটা পাওয়া উচিত মেসির বার্সেলোনা সতীর্থ আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার। ‘এই মুহূর্তে আমার সেরা ইনিয়েস্তা। আমাকে বললে কোনো প্রশ্ন ছাড়াই আমি ব্যালন ডি’অরটা ওকে দিয়ে দেব। মেসিকে রাখব দ্বিতীয় স্থানে’—ফ্রান্সের লেকিপ পত্রিকাকে বলেছেন ফ্রান্সের হয়ে ৪৫ ম্যাচ খেলে ১৮ গোল করা কোপা।
ইনিয়েস্তাকে কেন সেরা বলছেন ১৯৫৮ সালের ব্যালন ডি’অর জয়ী ব্যাখ্যা করেছেন সেটিও, ‘অনেকবারই ইনিয়েস্তা ওর দলের ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ওর কারণেই বার্সেলোনা অনেকগুলো প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।’ গত বছর বার্সেলোনার ‘ট্রেবল’ জয়ের পথে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ইনিয়েস্তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাই কোপার চোখে সেরা বানিয়েছে তাঁকে।
তিনি রেমন্ড কোপা বলেই তাঁর মতামতকে গুরুত্ব না দিয়ে উপায় নেই। ১৯৫৬ সালে ইতিহাসের প্রথম ইউরোপিয়ান কাপ ফাইনালে খেলেছিলেন ফরাসি দল রিমসের হয়ে। সে ম্যাচে রিমস ৩-৪ গোলে হারলেও তাঁর খেলা দেখে মুগ্ধ রিয়াল তাঁকে দলে টেনে নেয়। আলফ্রেড ডি স্টেফানো ও ফেরেঙ্ক পুসকাসের সঙ্গে রিয়ালে দারুণ এক ত্রয়ী গড়েন কোপা। রিয়ালের পরের তিনটি ইউরোপিয়ান কাপ জয়েও বড় ভূমিকা ছিল তাঁর। ১৯৫৮ সালে তো জিতেছেনই, আরও তিনবার মনোনয়ন পেয়েছিলেন এই পুরস্কারের জন্য।
No comments