ম্যাচপ্রতি সাড়ে ৩১ কোটি!
একটি ক্রিকেট ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচারের জন্য সাড়ে ৩১ কোটি রুপি! বাজারটা ভারত বলে কথা। ভারতের মাটিতে অনুষ্ঠেয় একেকটি ম্যাচ দেখানোর জন্য বিশ্বের সবচেয়ে ধনী বোর্ড বিসিসিআইকে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ দেবে নতুন করে চার বছরের জন্য বিসিসিআইয়ের প্রচার-স্বত্ব পাওয়া নিম্বাস কমিউনিকেশনস। ২০১০ সালের ১ এপ্রিল থেকে ২০১৪ সালের ৩১ মার্চ—এই মেয়াদকালের জন্য বিসিসিআইকে প্রায় ২ হাজার কোটি রুপি (৪৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) দেবে নিম্বাস। নিম্বাসের সঙ্গে ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া বিসিসিআইয়ের বর্তমান চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে আগামী মার্চে।
আগের চুক্তিটি ছিল ৬১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের, নানা কারণে যা পরে কমে দাঁড়ায় ৫৪৯ মিলিয়নে। খোলা চোখে দেখলে তাই মনে হবে অর্থের অঙ্ক আগের চেয়ে কমেছে। কিন্তু রমরমা এই বাজারে বিসিসিআই নিশ্চয়ই আগের চেয়ে কম দরে ক্রিকেট বিক্রি করবে না! আসলে এবারের চুক্তির মধ্যে নেই ইন্টারনেট-স্বত্ব। এই খাত থেকে বাড়তি আরও ১০০ মিলিয়ন ডলার আয় হবে বলে আশা করছে বিসিসিআই। তা ছাড়া এবার ক্রিকেটের প্রতিটি সংস্করণের ম্যাচের জন্য একই পরিমাণ অর্থ পাবে বোর্ড। অর্থাত্ টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—যাই হোক না কেন, বিসিসিআই ম্যাচপ্রতি পাবে সাড়ে ৩১ কোটি রুপি করে। আগামী চার বছরের ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রাম (এফটিপি) এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে চূড়ান্ত হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, এফটিপিতে এবার ভারতের মাটিতে ম্যাচ আগের চেয়ে কম থাকতে পারে। সব মিলিয়ে তাই আগের চেয়ে বর্তমান চুক্তিতে বাড়তি লাভ হতে যাচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ ভাগ।
বিসিসিআইয়ের বিপণন কমিটি দলীয় স্পনসরের জন্যও নতুন টেন্ডার আহ্বান করতে যাচ্ছে। বর্তমানে ভারতের দলীয় স্পনসর সাহারা।
আগের চুক্তিটি ছিল ৬১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের, নানা কারণে যা পরে কমে দাঁড়ায় ৫৪৯ মিলিয়নে। খোলা চোখে দেখলে তাই মনে হবে অর্থের অঙ্ক আগের চেয়ে কমেছে। কিন্তু রমরমা এই বাজারে বিসিসিআই নিশ্চয়ই আগের চেয়ে কম দরে ক্রিকেট বিক্রি করবে না! আসলে এবারের চুক্তির মধ্যে নেই ইন্টারনেট-স্বত্ব। এই খাত থেকে বাড়তি আরও ১০০ মিলিয়ন ডলার আয় হবে বলে আশা করছে বিসিসিআই। তা ছাড়া এবার ক্রিকেটের প্রতিটি সংস্করণের ম্যাচের জন্য একই পরিমাণ অর্থ পাবে বোর্ড। অর্থাত্ টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—যাই হোক না কেন, বিসিসিআই ম্যাচপ্রতি পাবে সাড়ে ৩১ কোটি রুপি করে। আগামী চার বছরের ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রাম (এফটিপি) এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে চূড়ান্ত হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, এফটিপিতে এবার ভারতের মাটিতে ম্যাচ আগের চেয়ে কম থাকতে পারে। সব মিলিয়ে তাই আগের চেয়ে বর্তমান চুক্তিতে বাড়তি লাভ হতে যাচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ ভাগ।
বিসিসিআইয়ের বিপণন কমিটি দলীয় স্পনসরের জন্যও নতুন টেন্ডার আহ্বান করতে যাচ্ছে। বর্তমানে ভারতের দলীয় স্পনসর সাহারা।
No comments