ইন্দোনেশীয় পুলিশ এবার নিশ্চিত শীর্ষস্থানীয় জঙ্গি নুরদিন মোহামেদ মারা গেছেন
ইন্দোনেশীয় পুলিশ জানিয়েছে, তাদের তালিকার শীর্ষস্থানীয় পলাতক জঙ্গি নুরদিন মোহামেদ নিহত হয়েছেন। এ ব্যাপারে তারা এবার নিশ্চিত। গতকাল পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, মধ্য জাভার সোলো শহরের কাছে এক অভিযানে চারজনের মৃত্যু হয়েছে, যাঁদের মধ্যে নুরদিনও রয়েছেন। গত মাসেও ইন্দোনেশীয় কর্তৃপক্ষ দাবি করেছিল যে নুরদিনের মৃত্যু হয়েছে। পরে অবশ্য এর সত্যতা নিশ্চিত করতে পারেনি তারা। এএফপি।
নুরদিনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় পুলিশপ্রধান বামবাং হেন্দারসো জানান, জুলাই মাসে জাকার্তায় ম্যারিয়ট হোটেলে বোমা হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিটি নিহত হয়েছেন। জাকার্তার কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে বিবিসির সাংবাদিক জানান, নুরদিনের মৃত্যুর ব্যাপারে পুলিশ এবার নিশ্চিত। কারণ, তাঁর আঙুলের ছাপ মিলিয়ে দেখেছে তারা। পুলিশ জানিয়েছে, নুরদিন জঙ্গিগোষ্ঠী জেমাহ ইসলামিয়ার সদস্য ছিলেন। ২০০২ ও ২০০৫ সালে বালিতে বোমা হামলার জন্য ওই জঙ্গিগোষ্ঠীকে দায়ী করা হয়।
সোলোর কাছে গ্রেপ্তার হওয়া সন্দেহভাজন দুই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুলিশ নুরদিনের ওই গোপন আস্তানার খবর পায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, তারা গতকাল ভোরের দিকে ওই বাড়ির কাছ থেকে বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির আওয়াজ শুনতে পায়। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে একজন গর্ভবতীও রয়েছেন। ডিএনএ পরীক্ষা করার জন্য চারটি মৃতদেহ জাকার্তা পাঠানো হয়েছে।
নুরদিনের জন্ম মালয়েশিয়ায়। ২০০১ সালে টুইন টাওয়ারে হামলার পর তিনি পালিয়ে ইন্দোনেশিয়া চলে আসেন। ধারণা করা হয়, জেমাহ ইসলামিয়ার একটি বিচ্ছিন্ন অংশের নেতৃত্ব দিতেন নুরদিন।
নুরদিনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় পুলিশপ্রধান বামবাং হেন্দারসো জানান, জুলাই মাসে জাকার্তায় ম্যারিয়ট হোটেলে বোমা হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিটি নিহত হয়েছেন। জাকার্তার কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে বিবিসির সাংবাদিক জানান, নুরদিনের মৃত্যুর ব্যাপারে পুলিশ এবার নিশ্চিত। কারণ, তাঁর আঙুলের ছাপ মিলিয়ে দেখেছে তারা। পুলিশ জানিয়েছে, নুরদিন জঙ্গিগোষ্ঠী জেমাহ ইসলামিয়ার সদস্য ছিলেন। ২০০২ ও ২০০৫ সালে বালিতে বোমা হামলার জন্য ওই জঙ্গিগোষ্ঠীকে দায়ী করা হয়।
সোলোর কাছে গ্রেপ্তার হওয়া সন্দেহভাজন দুই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুলিশ নুরদিনের ওই গোপন আস্তানার খবর পায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, তারা গতকাল ভোরের দিকে ওই বাড়ির কাছ থেকে বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির আওয়াজ শুনতে পায়। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে একজন গর্ভবতীও রয়েছেন। ডিএনএ পরীক্ষা করার জন্য চারটি মৃতদেহ জাকার্তা পাঠানো হয়েছে।
নুরদিনের জন্ম মালয়েশিয়ায়। ২০০১ সালে টুইন টাওয়ারে হামলার পর তিনি পালিয়ে ইন্দোনেশিয়া চলে আসেন। ধারণা করা হয়, জেমাহ ইসলামিয়ার একটি বিচ্ছিন্ন অংশের নেতৃত্ব দিতেন নুরদিন।
No comments