অনেক প্রশ্নের জবাব দিলেন পন্টিং
ইংল্যান্ডের মাটিতে দ্বিতীয় অ্যাশেজ হার, বিশ্রাম নিতে দেশে ফিরে যাওয়া। তাঁর অনুপস্থিতিতে মাইকেল ক্লার্ক তাঁর উজ্জীবিত নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়াকে সিরিজে এগিয়ে দিলেন ৩-০ তে। ওয়ানডেতে তিন অঙ্কের দেখা নেই সাড়ে আঠারো মাস—রিকি পন্টিংয়ের ওপর চাপটা ছিল বহুমুখী। তবে পরশু দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়াকে জিতিয়ে এক ঝটকায় সব চাপ ঝেড়ে ফেললেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক। পঞ্চম ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়ে হোয়াইটওয়াশ করার পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
অ্যাশেজ শেষ করেই তাঁর বিশ্রামে যাওয়া নিয়ে ইদানীং বেশ সমালোচনা হচ্ছিল। এদিন ম্যাচ জিতিয়েই পন্টিং তাই উগরে দিলেন তাঁর মনের যত ক্ষোভ, ‘আমার মনে হয়, আমার কখন খেলা উচিত আর কখন বিশ্রাম নেওয়া উচিত, এটা আমাকে অন্য কাউকে বলে দিতে হবে না। অ্যাশেজের পর মন ও শরীরকে সতেজ করার জন্যই বিরতিটা আমার দরকার ছিল।’ যেকোনো অবস্থাতেই ৩০০ রানের লক্ষ্যটা কঠিন। কিন্তু ওটা অস্ট্রেলিয়া সহজেই পৌঁছে যায় পন্টিংয়ের ১২৬ রানের ইনিংসে। পন্টিং তাঁর ২৭তম ওয়ানডে সেঞ্চুরিতে পৌঁছাতে বল খেলেন ৯২টি, যাতে ছিল ১০টি চার ও ৩টি ছক্কা। আর মাত্র ১৭ বল পর আউট হওয়ার আগে চার মেরেছেন আরও ৪টি। ৭৬ রানের মধ্যে দুই ওপেনার টিম পেইন (১৬) ও শেন ওয়াটসনকে (৩৫) হারানো অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের রাস্তায় তুলে দেয় অধিনায়ক ও সহ-অধিনায়কের ১০৩ বলে ১৩৩ রানের জুটি। এদিন শুরু থেকেই পন্টিং ছিলেন দারুণ সপ্রভিত, খেলেছেন অসাধারণ সব শট। পুরো ইনিংসজুড়ে ছিল টাইমিং আর প্লেসমেন্টের অপূর্ব প্রদর্শনী। ৭ চার ও এক ছক্কায় অর্ধশত পূর্ণ করেন ৫১ বলে।
পরের হাফ সেঞ্চুরি করতে বল খেলেছেন আরও ১০টি কম। লেগ স্পিনার আদিল রশিদকে ডাউন দ্য উইকেটে টানা দুটো ছক্কা মেরে ৮৫ থেকে পৌঁছে যান ৯৭-এ। রশিদের পরের ওভারেই সিঙ্গেল নিয়ে পূর্ণ করেন সেঞ্চুরি। একই ওভারে আউট হন টানা তৃতীয় হাফ সেঞ্চুরি পাওয়া ক্লার্ক। তবে অস্ট্রেলিয়ার জিততে সমস্যা হয়নি। পন্টিং যখন আউট হয়ে যান, অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন ছিল ৩৬ বলে ৩৯ রান। ক্যামেরন হোয়াইট (১৫ বলে ২৪) ও মিচেল জনসন (১২ বলে ১৮) ১০ বল হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে দেন দলকে।
সব কিছু ছাপিয়ে ট্রেন্টব্রিজের এই রাতটি ছিল পন্টিংময়। তবে অস্ট্রেলীয় অধিনায়কের ভাবনাজুড়ে শুধুই দল, ‘ম্যাচের আগে আমি সবাইকে বুঝিয়েছিলাম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে এই তিনটি ম্যাচ কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ছেলেরা যেভাবে খেলেছে তাতে আমি খুশি। ওয়ানডেতে আমরা যে সঠিক পথেই আছি এটি তার প্রমাণ।’
আগের ম্যাচগুলোতে ভালো করতে পারেননি ব্যাটসম্যানরা, পরশু বোলাররা। সন্তুষ্ট হওয়ার মতো কিছু খুঁজে পাচ্ছেন না ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস, ‘সাত ম্যাচ সিরিজে ৫-০ তে পিছিয়ে থাকাটা হতাশাজনক। সত্যি বলতে আমি মোটেও সন্তুষ্ট নই। পন্টিং-ক্লার্ক ভালো খেলেছে, কিন্তু আমাদের বোলিংটা আরও ভালো হতে পারত। আর ফিল্ডিং ছিল দুঃখজনক।
অ্যাশেজ শেষ করেই তাঁর বিশ্রামে যাওয়া নিয়ে ইদানীং বেশ সমালোচনা হচ্ছিল। এদিন ম্যাচ জিতিয়েই পন্টিং তাই উগরে দিলেন তাঁর মনের যত ক্ষোভ, ‘আমার মনে হয়, আমার কখন খেলা উচিত আর কখন বিশ্রাম নেওয়া উচিত, এটা আমাকে অন্য কাউকে বলে দিতে হবে না। অ্যাশেজের পর মন ও শরীরকে সতেজ করার জন্যই বিরতিটা আমার দরকার ছিল।’ যেকোনো অবস্থাতেই ৩০০ রানের লক্ষ্যটা কঠিন। কিন্তু ওটা অস্ট্রেলিয়া সহজেই পৌঁছে যায় পন্টিংয়ের ১২৬ রানের ইনিংসে। পন্টিং তাঁর ২৭তম ওয়ানডে সেঞ্চুরিতে পৌঁছাতে বল খেলেন ৯২টি, যাতে ছিল ১০টি চার ও ৩টি ছক্কা। আর মাত্র ১৭ বল পর আউট হওয়ার আগে চার মেরেছেন আরও ৪টি। ৭৬ রানের মধ্যে দুই ওপেনার টিম পেইন (১৬) ও শেন ওয়াটসনকে (৩৫) হারানো অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের রাস্তায় তুলে দেয় অধিনায়ক ও সহ-অধিনায়কের ১০৩ বলে ১৩৩ রানের জুটি। এদিন শুরু থেকেই পন্টিং ছিলেন দারুণ সপ্রভিত, খেলেছেন অসাধারণ সব শট। পুরো ইনিংসজুড়ে ছিল টাইমিং আর প্লেসমেন্টের অপূর্ব প্রদর্শনী। ৭ চার ও এক ছক্কায় অর্ধশত পূর্ণ করেন ৫১ বলে।
পরের হাফ সেঞ্চুরি করতে বল খেলেছেন আরও ১০টি কম। লেগ স্পিনার আদিল রশিদকে ডাউন দ্য উইকেটে টানা দুটো ছক্কা মেরে ৮৫ থেকে পৌঁছে যান ৯৭-এ। রশিদের পরের ওভারেই সিঙ্গেল নিয়ে পূর্ণ করেন সেঞ্চুরি। একই ওভারে আউট হন টানা তৃতীয় হাফ সেঞ্চুরি পাওয়া ক্লার্ক। তবে অস্ট্রেলিয়ার জিততে সমস্যা হয়নি। পন্টিং যখন আউট হয়ে যান, অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন ছিল ৩৬ বলে ৩৯ রান। ক্যামেরন হোয়াইট (১৫ বলে ২৪) ও মিচেল জনসন (১২ বলে ১৮) ১০ বল হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে দেন দলকে।
সব কিছু ছাপিয়ে ট্রেন্টব্রিজের এই রাতটি ছিল পন্টিংময়। তবে অস্ট্রেলীয় অধিনায়কের ভাবনাজুড়ে শুধুই দল, ‘ম্যাচের আগে আমি সবাইকে বুঝিয়েছিলাম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে এই তিনটি ম্যাচ কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ছেলেরা যেভাবে খেলেছে তাতে আমি খুশি। ওয়ানডেতে আমরা যে সঠিক পথেই আছি এটি তার প্রমাণ।’
আগের ম্যাচগুলোতে ভালো করতে পারেননি ব্যাটসম্যানরা, পরশু বোলাররা। সন্তুষ্ট হওয়ার মতো কিছু খুঁজে পাচ্ছেন না ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস, ‘সাত ম্যাচ সিরিজে ৫-০ তে পিছিয়ে থাকাটা হতাশাজনক। সত্যি বলতে আমি মোটেও সন্তুষ্ট নই। পন্টিং-ক্লার্ক ভালো খেলেছে, কিন্তু আমাদের বোলিংটা আরও ভালো হতে পারত। আর ফিল্ডিং ছিল দুঃখজনক।
No comments