মুক্ত থাকতে চান ফ্লিনটফ
টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ায় কেন্দ্রীয় চুক্তিতে আসার সুযোগ ছিল না। কিন্তু ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) যে ৩০ হাজার পাউন্ডের বিশেষ চুক্তির প্রস্তাব দিল, পরশু সেটাও ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ। তাঁর সিদ্ধান্ত আগেরটাই—তিনি হবেন ফ্রিল্যান্স খেলোয়াড়।
ফ্লিনটফ মনে করেন, ফ্রিল্যান্স খেলোয়াড় হওয়ার সিদ্ধান্ত তাঁকে বিশ্বসেরা ওয়ানডে খেলোয়াড়ে পরিণত করবে। নিজের ওয়েবসাইটে ইংলিশ অলরাউন্ডার লিখেছেন, ‘টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার সময়ই বলেছি আমার লক্ষ্য বিশ্বসেরা ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলোয়াড় হওয়া। বিভিন্ন দেশে খেলাটা আমাকে তার জন্য সাহায্য করবে।’ ফ্লিনটফের ম্যানেজার অ্যান্ড্রু চাডলার আগেই জানিয়েছেন, আইপিএল ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের তিনটি দল ফ্লিনটফকে টি-টোয়েন্টি খেলার প্রস্তাব দিয়েছে।
ফ্লিনটফের সিদ্ধান্ত জানার পর তাত্ক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি ইসিবি। বোর্ডের এক মুখপাত্র শুধু বলেছেন, ‘আমরা মাত্রই তাঁর বিবৃতিটা পেলাম। বিষয়টা বুঝে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাতে একটু সময় দরকার।’ তবে পরশু অস্ট্রেলিয়ার কাছে টানা পঞ্চম ওয়ানডে হারার পর ফ্লিনটফের এই ঘোষণা যেন আরও হতাশ করছে ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসকে, ‘বুঝতে পারছি না কেন সে এটা ফিরিয়ে দিল। ছোট সংস্করণের ক্রিকেটে এখনো অনেক বড় সম্পদ সে।’
তবে ফ্রিল্যান্সার ক্রিকেটার হওয়ার সিদ্ধান্তে ফ্লিনটফ সমর্থন পাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের, ‘ফ্লিনটফের মতো খেলোয়াড়কে এই সিদ্ধান্তের জন্য দোষ দেওয়া যায় না। তার শরীর তাকে এর মধ্যেই টেস্ট থেকে অবসর নিতে বাধ্য করেছে। কাজেই এটা অবশ্যম্ভাবী ছিল। সারা বিশ্বে এখন এত টুর্নামেন্ট, সব তো আপনি খেলতে পারবেন না।’
১৯৯৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর এ পর্যন্ত ১২ বার বড় ধরনের ইনজুরিতে পড়েছেন ফ্লিনটফ। এর মধ্যে গোড়ালিতে অস্ত্রোপচার হয়েছে চারবার, হাঁটুতে দুবার। ইসিবির প্রস্তাবটাকে বেশ লোভনীয় মানলেও সবকিছু মিলিয়ে তাই তাদের ‘না’ বলারই সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। দুবাইয়ে বর্তমানে পুনর্বাসন-প্রক্রিয়ায় থাকা ফ্লিনটফ বলেছেন, ‘আমার বয়স ৩১ এবং আমি ১১ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছি। আমি জানি আমার শরীর কতটুকু নিতে পারে। ইসিবির ইনক্রিমেন্টাল চুক্তির প্রস্তাবটা বেশ লোভনীয় এবং এমনটা আমি আশাও করিনি। কিন্তু আমি মনে করি না, ক্যারিয়ারের এই পর্যায়ে আমাকে বলে দেওয়ার দরকার আছে কখন আমি খেলব, কখন বিশ্রাম নেব।’
বিশেষ চুক্তির প্রস্তাবের বিনিময়ে তাই কেবল ফ্লিনটফের ধন্যবাদই পেল ইসিবি, ‘পুনর্বাসনের জন্য যে আর্থিক সুযোগ-সুবিধা আমাকে দেওয়া হয়েছে তার জন্য আমি ইসিবির কাছে কৃতজ্ঞ। ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞ ডেভ রবার্টসের পারিশ্রমিক দেওয়ার সিদ্ধান্তটাও অমূল্য।
ফ্লিনটফ মনে করেন, ফ্রিল্যান্স খেলোয়াড় হওয়ার সিদ্ধান্ত তাঁকে বিশ্বসেরা ওয়ানডে খেলোয়াড়ে পরিণত করবে। নিজের ওয়েবসাইটে ইংলিশ অলরাউন্ডার লিখেছেন, ‘টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার সময়ই বলেছি আমার লক্ষ্য বিশ্বসেরা ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলোয়াড় হওয়া। বিভিন্ন দেশে খেলাটা আমাকে তার জন্য সাহায্য করবে।’ ফ্লিনটফের ম্যানেজার অ্যান্ড্রু চাডলার আগেই জানিয়েছেন, আইপিএল ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের তিনটি দল ফ্লিনটফকে টি-টোয়েন্টি খেলার প্রস্তাব দিয়েছে।
ফ্লিনটফের সিদ্ধান্ত জানার পর তাত্ক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি ইসিবি। বোর্ডের এক মুখপাত্র শুধু বলেছেন, ‘আমরা মাত্রই তাঁর বিবৃতিটা পেলাম। বিষয়টা বুঝে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাতে একটু সময় দরকার।’ তবে পরশু অস্ট্রেলিয়ার কাছে টানা পঞ্চম ওয়ানডে হারার পর ফ্লিনটফের এই ঘোষণা যেন আরও হতাশ করছে ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসকে, ‘বুঝতে পারছি না কেন সে এটা ফিরিয়ে দিল। ছোট সংস্করণের ক্রিকেটে এখনো অনেক বড় সম্পদ সে।’
তবে ফ্রিল্যান্সার ক্রিকেটার হওয়ার সিদ্ধান্তে ফ্লিনটফ সমর্থন পাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের, ‘ফ্লিনটফের মতো খেলোয়াড়কে এই সিদ্ধান্তের জন্য দোষ দেওয়া যায় না। তার শরীর তাকে এর মধ্যেই টেস্ট থেকে অবসর নিতে বাধ্য করেছে। কাজেই এটা অবশ্যম্ভাবী ছিল। সারা বিশ্বে এখন এত টুর্নামেন্ট, সব তো আপনি খেলতে পারবেন না।’
১৯৯৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর এ পর্যন্ত ১২ বার বড় ধরনের ইনজুরিতে পড়েছেন ফ্লিনটফ। এর মধ্যে গোড়ালিতে অস্ত্রোপচার হয়েছে চারবার, হাঁটুতে দুবার। ইসিবির প্রস্তাবটাকে বেশ লোভনীয় মানলেও সবকিছু মিলিয়ে তাই তাদের ‘না’ বলারই সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। দুবাইয়ে বর্তমানে পুনর্বাসন-প্রক্রিয়ায় থাকা ফ্লিনটফ বলেছেন, ‘আমার বয়স ৩১ এবং আমি ১১ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছি। আমি জানি আমার শরীর কতটুকু নিতে পারে। ইসিবির ইনক্রিমেন্টাল চুক্তির প্রস্তাবটা বেশ লোভনীয় এবং এমনটা আমি আশাও করিনি। কিন্তু আমি মনে করি না, ক্যারিয়ারের এই পর্যায়ে আমাকে বলে দেওয়ার দরকার আছে কখন আমি খেলব, কখন বিশ্রাম নেব।’
বিশেষ চুক্তির প্রস্তাবের বিনিময়ে তাই কেবল ফ্লিনটফের ধন্যবাদই পেল ইসিবি, ‘পুনর্বাসনের জন্য যে আর্থিক সুযোগ-সুবিধা আমাকে দেওয়া হয়েছে তার জন্য আমি ইসিবির কাছে কৃতজ্ঞ। ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞ ডেভ রবার্টসের পারিশ্রমিক দেওয়ার সিদ্ধান্তটাও অমূল্য।
No comments