যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের বাণিজ্য বিরোধ নিয়ে উত্তেজনা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গত শুক্রবার চীন থেকে আমদানি করা মোটরগাড়ির চাকার ওপর জরুরি ভিত্তিতে শুল্ক আরোপ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এর ফলে বিদ্যমান চার শতাংশ হারে আমদানিশুল্কের সঙ্গে আরও ৩৫ শতাংশ হারে শুল্ক যোগ হয়ে চীন থেকে চাকা আমদানি ব্যয়বহুল হয়ে পড়বে। প্রথম বছরের জন্য ৩৫ শতাংশ হারে বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হলেও দ্বিতীয় ও তৃতীয় বছরের জন্য এ হার হবে যথাক্রমে ৩০ ও ২৫ শতাংশ।
মূলত যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেড ইউনিয়নগুলোর দাবির মুখে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত শুক্রবার উচ্চহারে আমদানিশুল্ক আরোপের নির্দেশে স্বাক্ষর করেছেন।
ট্রেড ইউনিয়নের দাবি, চীন থেকে সস্তায় চাকা আমদানির ফলে যুক্তরাষ্ট্রের শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ জন্য সাত হাজার শ্রমিক কাজ হারিয়েছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তে নিশ্চুপ বসে নেই চীন। তারা বরং দুই দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা আক্রমণের প্রস্তুতি নিয়েছে।
এর অংশ হিসেবে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চহারে শুল্ক আরোপের বিষয়টি পর্যালোচনার জন্য আবেদন জানিয়েছে।
এর ফলে সংস্থার নিয়মানুসারে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে দুই দেশ নিজেদের মধ্যে বসে আলোচনা করে বিরোধের নিষ্পত্তি করতে পারবে। যদি এই সময়ের মধ্যে সমঝোতা না হয়, তাহলে চীন ডব্লিউটিও বিরোধ নিষ্পত্তি প্যানেলের হস্তক্ষেপ চাইতে পারবে।
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা পোলট্রি এবং গাড়ির যন্ত্রাংশ সেদেশে ‘ডাম্পিং’ করা হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে অনুসন্ধান করা হবে বলে সোমবার চীন সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
যদিও চীন সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এর সঙ্গে চাকার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চহারে শুল্ক আরোপের কোনো সম্পর্ক নেই। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, চীনের এ পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য কিছুটা উদ্বেগজনক।
এর ফলে বিদ্যমান চার শতাংশ হারে আমদানিশুল্কের সঙ্গে আরও ৩৫ শতাংশ হারে শুল্ক যোগ হয়ে চীন থেকে চাকা আমদানি ব্যয়বহুল হয়ে পড়বে। প্রথম বছরের জন্য ৩৫ শতাংশ হারে বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হলেও দ্বিতীয় ও তৃতীয় বছরের জন্য এ হার হবে যথাক্রমে ৩০ ও ২৫ শতাংশ।
মূলত যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেড ইউনিয়নগুলোর দাবির মুখে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত শুক্রবার উচ্চহারে আমদানিশুল্ক আরোপের নির্দেশে স্বাক্ষর করেছেন।
ট্রেড ইউনিয়নের দাবি, চীন থেকে সস্তায় চাকা আমদানির ফলে যুক্তরাষ্ট্রের শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ জন্য সাত হাজার শ্রমিক কাজ হারিয়েছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তে নিশ্চুপ বসে নেই চীন। তারা বরং দুই দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা আক্রমণের প্রস্তুতি নিয়েছে।
এর অংশ হিসেবে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চহারে শুল্ক আরোপের বিষয়টি পর্যালোচনার জন্য আবেদন জানিয়েছে।
এর ফলে সংস্থার নিয়মানুসারে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে দুই দেশ নিজেদের মধ্যে বসে আলোচনা করে বিরোধের নিষ্পত্তি করতে পারবে। যদি এই সময়ের মধ্যে সমঝোতা না হয়, তাহলে চীন ডব্লিউটিও বিরোধ নিষ্পত্তি প্যানেলের হস্তক্ষেপ চাইতে পারবে।
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা পোলট্রি এবং গাড়ির যন্ত্রাংশ সেদেশে ‘ডাম্পিং’ করা হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে অনুসন্ধান করা হবে বলে সোমবার চীন সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
যদিও চীন সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এর সঙ্গে চাকার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চহারে শুল্ক আরোপের কোনো সম্পর্ক নেই। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, চীনের এ পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য কিছুটা উদ্বেগজনক।
No comments