টেন্ডুলকারের দুঙ্গারপুর-স্মরণ
স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ছেন শচীন টেন্ডুলকার। রাজ সিং দুঙ্গারপুরের প্রয়াণ এক ঝটকায় তাঁকে নিয়ে যাচ্ছে কৈশোরের দিনগুলোতে। এই দুঙ্গারপুরই আইন সংশোধন করে ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন, ১৪ বছর বয়সী টেন্ডুলকার যেন ভারতের এমসিসি হিসেবে খ্যাত ক্রিকেট ক্লাব অব ইন্ডিয়ার ড্রেসিংরুম ব্যবহার করতে পারেন। এই দুঙ্গারপুরই প্রধান নির্বাচক থাকার সময় জাতীয় দলে সুযোগ পেয়েছিলেন ১৬ বছর বয়সী টেন্ডুলকার।
স্মৃতির অথৈ সমুদ্রে পড়ে যাওয়া ভারতের ব্যাটিং কিংবদন্তি মনেপ্রাণে মানেন, তাঁর আজকের এই অবস্থানের পেছনে অনেক বড় অবদান দুঙ্গারপুরের। তাই ভারতের ক্রিকেটের সবার ‘রাজভাই’ দুঙ্গারপুরকেই নিজের ৪৪তম ওয়ানডে সেঞ্চুরিটা উত্সর্গ করলেন টেন্ডুলকার, ‘এই সেঞ্চুরিটা আমি মিস্টার রাজ সিংকে উত্সর্গ করতে চাই। তাঁর বিদায়ে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে, সেটি কখনো পূরণ হওয়ার নয়।’
স্বর্গবাসী দুঙ্গারপুর নিশ্চয়ই খুশি হবেন, কারণ ১৩৩ বলে ১০টি চার ও ১ ছক্কায় খেলা ১৩৮ রানের ইনিংসটি টেন্ডুলকার নিজে বলেছেন, তাঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা, ‘কন্ডিশন, মাঠ আর বাতাসের আর্দ্রতা বিবেচনায় এই ইনিংসটাকে আমি ওপরের দিকেই বিবেচনা করব।’
তা ছাড়া এই সেঞ্চুরির মাহাত্ম্যও অনেক। অস্ট্রেলিয়ার পর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও আটটি সেঞ্চুরি হলো তাঁর। যে কীর্তি আর কারও নেই। এটিই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তাঁর ক্যারিয়ার-সেরা। এই ইনিংসটি খেলার পথে প্রথম বিদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে কলম্বোর প্রেমাদাসায় এক হাজার রান পূর্ণ করেছেন। ১৪ বারের মতো ম্যান অব দ্য সিরিজ আর ৫৯ বারের মতো ম্যান অব দ্য ম্যাচও নিশ্চিত করেছে এই ইনিংস। তবে এসব ব্যক্তিগত প্রাপ্তি ছাপিয়ে টেন্ডুলকারকে সবচেয়ে বেশি তৃপ্তি দিচ্ছে, তাঁর এই ইনিংসে ভর করেই ভারত পরশু ৪৬ রানে জিতে নিয়েছে কমপ্যাক কাপের ফাইনাল। বের হয়ে এসেছে ওয়ানডে টুর্নামেন্টের ফাইনালে বার বার ব্যর্থ হওয়ার চক্র থেকেও। ২০০০ সাল থেকে ওয়ানডে টুর্নামেন্টের মোট ২১টি ফাইনালের মাত্র চারটি জিতল ভারত। তা ছাড়া এটি ১৯৯৮ সালের পর শ্রীলঙ্কায় তাদের প্রথম কোনো ফাইনাল জয়!
এই জয়টা ভারতকে তুলে দিয়েছে র্যাঙ্কিংয়ের দুই নম্বরে। মহেন্দ্র সিং ধোনি তাই এই জয়টাকে বলছেন ‘স্পেশাল’, ‘এই জয়টা বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কায় এত বছর পর ট্রফি জিততে পেরে দারুণ লাগছে। র্যাঙ্কিংয়ের দুই নম্বরে ওঠায় আমাদের ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলে যেতে হবে, মানটা ধরে রাখতে হবে।
স্মৃতির অথৈ সমুদ্রে পড়ে যাওয়া ভারতের ব্যাটিং কিংবদন্তি মনেপ্রাণে মানেন, তাঁর আজকের এই অবস্থানের পেছনে অনেক বড় অবদান দুঙ্গারপুরের। তাই ভারতের ক্রিকেটের সবার ‘রাজভাই’ দুঙ্গারপুরকেই নিজের ৪৪তম ওয়ানডে সেঞ্চুরিটা উত্সর্গ করলেন টেন্ডুলকার, ‘এই সেঞ্চুরিটা আমি মিস্টার রাজ সিংকে উত্সর্গ করতে চাই। তাঁর বিদায়ে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে, সেটি কখনো পূরণ হওয়ার নয়।’
স্বর্গবাসী দুঙ্গারপুর নিশ্চয়ই খুশি হবেন, কারণ ১৩৩ বলে ১০টি চার ও ১ ছক্কায় খেলা ১৩৮ রানের ইনিংসটি টেন্ডুলকার নিজে বলেছেন, তাঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা, ‘কন্ডিশন, মাঠ আর বাতাসের আর্দ্রতা বিবেচনায় এই ইনিংসটাকে আমি ওপরের দিকেই বিবেচনা করব।’
তা ছাড়া এই সেঞ্চুরির মাহাত্ম্যও অনেক। অস্ট্রেলিয়ার পর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও আটটি সেঞ্চুরি হলো তাঁর। যে কীর্তি আর কারও নেই। এটিই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তাঁর ক্যারিয়ার-সেরা। এই ইনিংসটি খেলার পথে প্রথম বিদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে কলম্বোর প্রেমাদাসায় এক হাজার রান পূর্ণ করেছেন। ১৪ বারের মতো ম্যান অব দ্য সিরিজ আর ৫৯ বারের মতো ম্যান অব দ্য ম্যাচও নিশ্চিত করেছে এই ইনিংস। তবে এসব ব্যক্তিগত প্রাপ্তি ছাপিয়ে টেন্ডুলকারকে সবচেয়ে বেশি তৃপ্তি দিচ্ছে, তাঁর এই ইনিংসে ভর করেই ভারত পরশু ৪৬ রানে জিতে নিয়েছে কমপ্যাক কাপের ফাইনাল। বের হয়ে এসেছে ওয়ানডে টুর্নামেন্টের ফাইনালে বার বার ব্যর্থ হওয়ার চক্র থেকেও। ২০০০ সাল থেকে ওয়ানডে টুর্নামেন্টের মোট ২১টি ফাইনালের মাত্র চারটি জিতল ভারত। তা ছাড়া এটি ১৯৯৮ সালের পর শ্রীলঙ্কায় তাদের প্রথম কোনো ফাইনাল জয়!
এই জয়টা ভারতকে তুলে দিয়েছে র্যাঙ্কিংয়ের দুই নম্বরে। মহেন্দ্র সিং ধোনি তাই এই জয়টাকে বলছেন ‘স্পেশাল’, ‘এই জয়টা বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কায় এত বছর পর ট্রফি জিততে পেরে দারুণ লাগছে। র্যাঙ্কিংয়ের দুই নম্বরে ওঠায় আমাদের ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলে যেতে হবে, মানটা ধরে রাখতে হবে।
No comments