মায়ের পথ অনুসরণ করলেন রাহুল গান্ধী
মাকে অনুসরণ করেছেন ছেলে রাহুল গান্ধী। আগের দিন মা কংগ্রেসের নেত্রী সোনিয়া গান্ধী বিমানের ইকোনমি ক্লাসে (দ্বিতীয় শ্রেণী) করে দিল্লি থেকে মুম্বাই গেছেন। আর গতকাল মঙ্গলবার দলের সাধারণ সম্পাদক ও সোনিয়া-তনয় রাহুল গান্ধী আকাশপথে না গিয়ে ট্রেনের তৃতীয় শ্রেণীর কামরায় চেপে দিল্লি থেকে পাঞ্জাবে গেলেন। সরকারের ব্যয় সংকোচননীতির সমর্থনে তিনি এই পদক্ষেপ নিয়েছেন।
দিল্লির রেল কর্মকর্তারা জানান, রাহুল গান্ধী গতকাল সকাল ছয়টায় ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রেলস্টেশনে আসেন। এরপর তিনি ‘স্বর্ণ শতাব্দী এক্সপ্রেস’-এ চড়েন। রাহুল গান্ধী ট্রেনটির তৃতীয় শ্রেণীর কামরায় উঠলে সাধারণ যাত্রীরা তাঁকে দেখে রীতিমতো চমকে ওঠে। চার ঘণ্টা ভ্রমণ শেষে তিনি পাঞ্জাবের লুধিয়ানায় পৌঁছেন। এ সময় পুরো যাত্রাপথে বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
কংগ্রেসের তরুণ কর্মীদের একটি কর্মশালায় অংশ নিতে রাহুল গান্ধী পাঞ্জাব ভ্রমণ করেন। কর্মশালায় অংশগ্রহণ শেষে গতকাল সন্ধ্যায় একই ট্রেনের একই শ্রেণীর কামরায় চেপে তাঁর দিল্লি ফেরত যাওয়ার কথা।
রাহুলের সফরসঙ্গী ছিলেন রাজস্থানের সাংসদ হিতিন্দার সিং, হরিয়ানার সাংসদ অশোক কানওয়ার ও তামিলনাড়ুর সাংসদ মানিক ঠাকুর।
সরকারের ব্যয় সংকোচননীতি গ্রহণের আগে ভারতের রাজনীতিবিদেরা সাধারণত ব্যক্তিগত হেলিকপ্টারে করে লুধিয়ানায় যেতেন। কারণ দিল্লি থেকে লুধিয়ানার মধ্যে কোনো সরাসরি বিমান যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই।
দিল্লির রেল কর্মকর্তারা জানান, রাহুল গান্ধী গতকাল সকাল ছয়টায় ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রেলস্টেশনে আসেন। এরপর তিনি ‘স্বর্ণ শতাব্দী এক্সপ্রেস’-এ চড়েন। রাহুল গান্ধী ট্রেনটির তৃতীয় শ্রেণীর কামরায় উঠলে সাধারণ যাত্রীরা তাঁকে দেখে রীতিমতো চমকে ওঠে। চার ঘণ্টা ভ্রমণ শেষে তিনি পাঞ্জাবের লুধিয়ানায় পৌঁছেন। এ সময় পুরো যাত্রাপথে বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
কংগ্রেসের তরুণ কর্মীদের একটি কর্মশালায় অংশ নিতে রাহুল গান্ধী পাঞ্জাব ভ্রমণ করেন। কর্মশালায় অংশগ্রহণ শেষে গতকাল সন্ধ্যায় একই ট্রেনের একই শ্রেণীর কামরায় চেপে তাঁর দিল্লি ফেরত যাওয়ার কথা।
রাহুলের সফরসঙ্গী ছিলেন রাজস্থানের সাংসদ হিতিন্দার সিং, হরিয়ানার সাংসদ অশোক কানওয়ার ও তামিলনাড়ুর সাংসদ মানিক ঠাকুর।
সরকারের ব্যয় সংকোচননীতি গ্রহণের আগে ভারতের রাজনীতিবিদেরা সাধারণত ব্যক্তিগত হেলিকপ্টারে করে লুধিয়ানায় যেতেন। কারণ দিল্লি থেকে লুধিয়ানার মধ্যে কোনো সরাসরি বিমান যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই।
No comments