চীনে শারীরিক ত্রুটি নিয়ে জন্মের হার বাড়ছে
চীনে শারীরিক ত্রুটি নিয়ে শিশু জন্মের হার দ্রুত বাড়ছে। নারীদের দেরিতে সন্তান নেওয়া এবং পরিবেশদূষণের কারণে এই সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এই খবর জানিয়েছে।
গত বছর বেইজিংয়ে প্রতি ১০ হাজার শিশুর মধ্যে ১৭০টি শিশু জন্ম নিয়েছে শারীরিক ত্রুটি নিয়ে। ১৯৯৭ সালের চেয়ে এই সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ। দ্য চায়না ডেইলি পত্রিকা এই খবর দিয়েছে।
বেইজিং পৌর স্বাস্থ্য বিভাগকে উদ্ধৃত করে পত্রিকাটি জানায়, আধুনিক প্রযুক্তির অত্যধিক ব্যবহার এবং নারীদের দেরিতে সন্তান নেওয়ার ফলে এমনটা হচ্ছে।
এ জন্য পরিবেশদূষণকেও দায়ী করা হচ্ছে। পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের রিপ্রোডাকটিভ হেলথ ইনস্টিটিউটের পরিচালক রেন আইগুয়ো বলেন, রাসায়নিক ও বিষাক্ত গ্যাস নির্গমনের ফলে মা-বাবার শরীরের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে। এটা সম্ভবত গর্ভস্থ শিশুর ওপরও প্রভাব ফেলছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের অন্যান্য অঞ্চলেও জন্মগত ত্রুটি নিয়ে শিশু জন্মের হার বেড়ে যাচ্ছে। দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ গুয়াংদংয়ে ২০০৩ সালে প্রতি ১০ হাজার নবজাতকের মধ্যে ১৮৬টি শিশু জন্ম নিয়েছে শারীরিক ত্রুটি নিয়ে। চার বছর পর সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ২৪৯ জনে। পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ঝেজিয়াংয়ে প্রতি ১০ হাজারে শারীরিক ত্রুটি নিয়ে জন্ম নেওয়া শিশুর সংখ্যা ১১৫ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০৮।
গত বছর বেইজিংয়ে প্রতি ১০ হাজার শিশুর মধ্যে ১৭০টি শিশু জন্ম নিয়েছে শারীরিক ত্রুটি নিয়ে। ১৯৯৭ সালের চেয়ে এই সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ। দ্য চায়না ডেইলি পত্রিকা এই খবর দিয়েছে।
বেইজিং পৌর স্বাস্থ্য বিভাগকে উদ্ধৃত করে পত্রিকাটি জানায়, আধুনিক প্রযুক্তির অত্যধিক ব্যবহার এবং নারীদের দেরিতে সন্তান নেওয়ার ফলে এমনটা হচ্ছে।
এ জন্য পরিবেশদূষণকেও দায়ী করা হচ্ছে। পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের রিপ্রোডাকটিভ হেলথ ইনস্টিটিউটের পরিচালক রেন আইগুয়ো বলেন, রাসায়নিক ও বিষাক্ত গ্যাস নির্গমনের ফলে মা-বাবার শরীরের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে। এটা সম্ভবত গর্ভস্থ শিশুর ওপরও প্রভাব ফেলছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের অন্যান্য অঞ্চলেও জন্মগত ত্রুটি নিয়ে শিশু জন্মের হার বেড়ে যাচ্ছে। দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ গুয়াংদংয়ে ২০০৩ সালে প্রতি ১০ হাজার নবজাতকের মধ্যে ১৮৬টি শিশু জন্ম নিয়েছে শারীরিক ত্রুটি নিয়ে। চার বছর পর সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ২৪৯ জনে। পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ঝেজিয়াংয়ে প্রতি ১০ হাজারে শারীরিক ত্রুটি নিয়ে জন্ম নেওয়া শিশুর সংখ্যা ১১৫ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০৮।
No comments