বিন লাদেন বললেন ওবামা ক্ষমতাহীন
আল-কায়েদা প্রধান ওসামা বিন লাদেন বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা একজন ‘ক্ষমতাহীন’ ব্যক্তি, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিনি যুদ্ধ বন্ধ করতে অক্ষম। একটি ইসলামি ওয়েবসাইটে প্রচারিত এক অডিও বার্তায় তিনি এ কথা বলেন। ১১ মিনিটের অডিও বার্তাটির শিরোনাম ছিল ‘আমেরিকার জনগণের প্রতি একটি বিবৃতি’।
অডিও বার্তায় ওসামা বিন লাদেন বলেন, ইরাক ও আফগানিস্তানে যুদ্ধ বন্ধের ক্ষমতা নেই প্রেসিডেন্ট ওবামার। তিনি বলেন, যুক্তিবাদী জনগণ জানে যে, ওবামা একজন ক্ষমতাহীন ব্যক্তি। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিনি যুদ্ধ বন্ধে সক্ষম নন। খবর বিবিসি ও এএফপির।
যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার অষ্টম বার্ষিকীর মাত্র দুই দিন পর আল-কায়েদা প্রধানের এই অডিও বার্তাটি প্রচারিত হলো।
আল-কায়েদা কেন ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে হামলার জন্য উদ্বুদ্ধ হয়েছিল, অডিও বার্তায় সেই বিষয়টি বর্ণনা করেন আল-কায়েদা প্রধান। বিন লাদেন বলেন, ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন ওই হামলায় ইন্ধন জুগিয়েছে।
মার্কিন জনগণের উদ্দেশে বিন লাদেন বলেন, ‘সময় এসেছে ভয় ও নব্য-রক্ষণশীলদের আদর্শিক সন্ত্রাসবাদ এবং ইসরায়েলি লবি থেকে নিজেদের মুক্ত করার। আপনাদের সঙ্গে আমাদের বিরোধের কারণ হচ্ছে ইসরায়েলের প্রতি আপনাদের সমর্থন। যারা ফিলিস্তিনে আমাদের ভূমি দখল করে রেখেছে।’
কীভাবে যুক্তরাষ্ট্র ও আল-কায়েদার মধ্যকার বিরোধের অবসান হতে পারে, সে বিষয়েও নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন বিন লাদেন। তিনি বলেন, ‘আপনারা যদি যুদ্ধ বন্ধ করেন, তাহলে খুবই ভালো। তা না হলে প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো উপায় নেই। আপনারা যদি নিরাপত্তাকে বেছে নেন এবং যুদ্ধ বন্ধ করেন, তাহলে আমরাও তার ইতিবাচক সাড়া দিতে প্রস্তুত।’
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা পররাষ্ট্রনীতির মৌলিক পরিবর্তন আনতে ব্যর্থ হয়েছেন বলে অভিযোগ করে তিনি বলেন, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটসসহ বুশ প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের স্বপদে বহাল রাখার কারণেই পররাষ্ট্রনীতিতে মৌলিক কোনো পরিবর্তন আসেনি।
ওবামার উদ্দেশে বিন লাদেন বলেন, ‘আপনি যদি আপনার অবস্থান সম্পর্কে ভালোভাবে চিন্তা করেন, তাহলে দেখতে পাবেন প্রেসার গ্রুপগুলোর হাতে জিম্মি হয়ে আছে হোয়াইট হাউস। হোয়াইট হাউসের বর্তমান প্রশাসন শুধু সাবেক প্রেসিডেন্ট বুশ ও ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনির কৌশলই অনুসরণ করছে।’
উল্লেখ্য, ওসামা বিন লাদেন আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাহাড়ি এলাকায় লুকিয়ে রয়েছেন বলে ধারণা করা হয়। তবে কয়েক দিন আগে বিবিসির সঙ্গে এক সাক্ষাত্কারে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি বলেছিলেন, আল-কায়েদা প্রধান বেঁচে নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য যুদ্ধ জরুরি বলে যে দাবি করা হয়, সেটিও নাকচ করে দিয়েছেন বিন লাদেন। এর আগে সর্বশেষ প্রচারিত বার্তায় তিনি বলেছিলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি মুসলিম বিশ্বের অন্তরে ‘প্রতিশোধ ও ঘৃণার’ বীজ বপন করেছেন। অডিও বার্তাটিতে বিন লাদেনের একটি স্থিরচিত্র ব্যবহার করা হয়েছে।
অডিও বার্তায় ওসামা বিন লাদেন বলেন, ইরাক ও আফগানিস্তানে যুদ্ধ বন্ধের ক্ষমতা নেই প্রেসিডেন্ট ওবামার। তিনি বলেন, যুক্তিবাদী জনগণ জানে যে, ওবামা একজন ক্ষমতাহীন ব্যক্তি। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিনি যুদ্ধ বন্ধে সক্ষম নন। খবর বিবিসি ও এএফপির।
যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার অষ্টম বার্ষিকীর মাত্র দুই দিন পর আল-কায়েদা প্রধানের এই অডিও বার্তাটি প্রচারিত হলো।
আল-কায়েদা কেন ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে হামলার জন্য উদ্বুদ্ধ হয়েছিল, অডিও বার্তায় সেই বিষয়টি বর্ণনা করেন আল-কায়েদা প্রধান। বিন লাদেন বলেন, ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন ওই হামলায় ইন্ধন জুগিয়েছে।
মার্কিন জনগণের উদ্দেশে বিন লাদেন বলেন, ‘সময় এসেছে ভয় ও নব্য-রক্ষণশীলদের আদর্শিক সন্ত্রাসবাদ এবং ইসরায়েলি লবি থেকে নিজেদের মুক্ত করার। আপনাদের সঙ্গে আমাদের বিরোধের কারণ হচ্ছে ইসরায়েলের প্রতি আপনাদের সমর্থন। যারা ফিলিস্তিনে আমাদের ভূমি দখল করে রেখেছে।’
কীভাবে যুক্তরাষ্ট্র ও আল-কায়েদার মধ্যকার বিরোধের অবসান হতে পারে, সে বিষয়েও নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন বিন লাদেন। তিনি বলেন, ‘আপনারা যদি যুদ্ধ বন্ধ করেন, তাহলে খুবই ভালো। তা না হলে প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো উপায় নেই। আপনারা যদি নিরাপত্তাকে বেছে নেন এবং যুদ্ধ বন্ধ করেন, তাহলে আমরাও তার ইতিবাচক সাড়া দিতে প্রস্তুত।’
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা পররাষ্ট্রনীতির মৌলিক পরিবর্তন আনতে ব্যর্থ হয়েছেন বলে অভিযোগ করে তিনি বলেন, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটসসহ বুশ প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের স্বপদে বহাল রাখার কারণেই পররাষ্ট্রনীতিতে মৌলিক কোনো পরিবর্তন আসেনি।
ওবামার উদ্দেশে বিন লাদেন বলেন, ‘আপনি যদি আপনার অবস্থান সম্পর্কে ভালোভাবে চিন্তা করেন, তাহলে দেখতে পাবেন প্রেসার গ্রুপগুলোর হাতে জিম্মি হয়ে আছে হোয়াইট হাউস। হোয়াইট হাউসের বর্তমান প্রশাসন শুধু সাবেক প্রেসিডেন্ট বুশ ও ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনির কৌশলই অনুসরণ করছে।’
উল্লেখ্য, ওসামা বিন লাদেন আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাহাড়ি এলাকায় লুকিয়ে রয়েছেন বলে ধারণা করা হয়। তবে কয়েক দিন আগে বিবিসির সঙ্গে এক সাক্ষাত্কারে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি বলেছিলেন, আল-কায়েদা প্রধান বেঁচে নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য যুদ্ধ জরুরি বলে যে দাবি করা হয়, সেটিও নাকচ করে দিয়েছেন বিন লাদেন। এর আগে সর্বশেষ প্রচারিত বার্তায় তিনি বলেছিলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি মুসলিম বিশ্বের অন্তরে ‘প্রতিশোধ ও ঘৃণার’ বীজ বপন করেছেন। অডিও বার্তাটিতে বিন লাদেনের একটি স্থিরচিত্র ব্যবহার করা হয়েছে।
No comments