শরীরে আয়রন বেশি থাকলেও বিপদ!
দেহে
উচ্চমাত্রায় আয়রনের (লৌহ) উপস্থিতির সঙ্গে ডায়াবেটিস ও যকৃতের রোগের
যোগসূত্র থাকতে পারে বলে সতর্ক করেছেন গবেষকেরা। গতকাল শুক্রবার প্রকাশিত
এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গবেষণাটি যৌথভাবে করেছে ইউনিভার্সিটি অব সাউথ অস্ট্রেলিয়া ও লন্ডনের ইমপেরিয়াল কলেজ। মানুষের শরীরে আয়রনের অভাব সম্পর্কিত পর্যাপ্ত তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে ওই গবেষণায়। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত আয়রন শরীরে কী প্রভাব ফেলে—তা–ও আলোচনা করা হয়েছে।
গবেষকেরা বলছেন, শরীরে বেশি আয়রন থাকলে তা রক্তস্বল্পতা দূর করে। একই সঙ্গে কোলেস্টেরলের উচ্চ উপস্থিতিতে যে ঝুঁকি তৈরি হয়, তা–ও নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে শরীরে আয়রনের অতিরিক্ত উপস্থিতিতে ডায়াবেটিস, ত্বকের ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ ও যকৃতের রোগ বেড়ে যেতে পারে।
গবেষণা প্রবন্ধের সহলেখক বেবেন বেনিয়ামিন বলেন, দেহে প্রয়োজনের চেয়ে আয়রনের উপস্থিতি বেশি থাকলে উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি কমে যায়। এই গবেষণায় পরিসংখ্যানের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে বংশগতি–বিষয়ক উপাত্ত ব্যবহার করে আয়রনের উপস্থিতিতে ৯০০ রোগের ধরনে কী কী পরিবর্তন হয়, তা দেখা হয়েছে।
আরেক গবেষক দিপেন্দার জিল বলেন, শরীরে আয়রন প্রয়োজনের তুলনায় বেশি থাকার সঙ্গে সেলুলাইটিস নামের একধরনের ব্যাকটেরিয়াজনিত ত্বকের রোগ হওয়ার সম্পর্ক পাওয়া গেছে। ২০১৫ সালে এই ত্বকের রোগে প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছিল। একই বছরে ওই রোগে মারা গিয়েছিল প্রায় ১৭ হাজার মানুষ।
বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গবেষণাটি যৌথভাবে করেছে ইউনিভার্সিটি অব সাউথ অস্ট্রেলিয়া ও লন্ডনের ইমপেরিয়াল কলেজ। মানুষের শরীরে আয়রনের অভাব সম্পর্কিত পর্যাপ্ত তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে ওই গবেষণায়। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত আয়রন শরীরে কী প্রভাব ফেলে—তা–ও আলোচনা করা হয়েছে।
গবেষকেরা বলছেন, শরীরে বেশি আয়রন থাকলে তা রক্তস্বল্পতা দূর করে। একই সঙ্গে কোলেস্টেরলের উচ্চ উপস্থিতিতে যে ঝুঁকি তৈরি হয়, তা–ও নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে শরীরে আয়রনের অতিরিক্ত উপস্থিতিতে ডায়াবেটিস, ত্বকের ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ ও যকৃতের রোগ বেড়ে যেতে পারে।
গবেষণা প্রবন্ধের সহলেখক বেবেন বেনিয়ামিন বলেন, দেহে প্রয়োজনের চেয়ে আয়রনের উপস্থিতি বেশি থাকলে উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি কমে যায়। এই গবেষণায় পরিসংখ্যানের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে বংশগতি–বিষয়ক উপাত্ত ব্যবহার করে আয়রনের উপস্থিতিতে ৯০০ রোগের ধরনে কী কী পরিবর্তন হয়, তা দেখা হয়েছে।
আরেক গবেষক দিপেন্দার জিল বলেন, শরীরে আয়রন প্রয়োজনের তুলনায় বেশি থাকার সঙ্গে সেলুলাইটিস নামের একধরনের ব্যাকটেরিয়াজনিত ত্বকের রোগ হওয়ার সম্পর্ক পাওয়া গেছে। ২০১৫ সালে এই ত্বকের রোগে প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছিল। একই বছরে ওই রোগে মারা গিয়েছিল প্রায় ১৭ হাজার মানুষ।
No comments