দোকানে চা বানালেন মমতা by দীপক দেবনাথ
রাস্তার
ধারে থাকা চা’য়ের দোকানে ঢুকে নিজের হাতেই চা বানালেন পশ্চিমবঙ্গের
মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। শিশুদের চকলেট ও নারীদের শাড়ি উপহার দিলেন।
গত ২১ আগস্ট বুধবার বিকালে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দীঘায় এভাবেই জনসংযোগ
সারলেন মমতা।
দীঘায় প্রশাসনিক বৈঠক শেষে এদিন নিউ-দীঘার দত্তপুর পল্লীতে একটি চায়ের দোকানে ঢুকে যান মমতা। দোকানদারকে সরিয়ে দিয়ে নিজেই চা বানান মমতা। এরপর কাগজের কাপে করে নিজে খান এবং তার সাথে থাকা পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, পরিবহন ও সেচ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী, দলের সাংসদ শিশির অধিকারী সহ সরকারি কর্মকর্তা সহ অন্যদের মধ্যে পরিবেশন করেন।
মুখ্যমন্ত্রীকে দেখতে দোকানে তখন উৎসাহী মানুষের ভিড়। মোবাইল হাতে কাউকে দেখা গেল তার চা বানানোর ছবি তুলতে, কেউ আবার সেলফিতে মগ্ন হয়ে উঠেছেন। অন্যদিকে, আবার পাঁচ মাসের একটি শিশুকে কোলে তুলে আদরও করেন তিনি। আর মুখ্যমন্ত্রীকে হাতের কাছে পেয়ে সাধারণ মানুষ তাদের অভাব-অভিযোগও তুলে ধরেন। একসময় দত্তপুর পল্লীর বাসিন্দাদের মধ্যে নারীদের শাড়ি বিতরণ করেন এবং শিশুদের হাতে চকলেট বিতরণ করেন।
মুখ্যমন্ত্রী জানান ‘আমি সাধারণ পরিবারের মানুষ, আমরা সবকিছুই করতে পারি। যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে। ছোটবেলা থেকে আমি অনেক কাজ করে এসেছি। আমি যে কোন সময় কাজ করতে খুব ভালবাসি। আর রান্না করাটা আমার একটা নেশা, আমার খুব শখ। আমি হয়তো এখন রান্না করার সময় পাই না। কিন্তু আমি যখন, যেখানে যখন সুযোগ পাই রান্না করি। আমার ভীষণ ভাল লাগে। আমি সাধারণ মানুষের সাথে মিশতে ভালবাসি। তারা কেমন আছেন-তা জানার জন্য এই সমস্ত চায়ের দোকানে আমি আগেও বসেছি, এখনও বসি।’
তাঁর অভিমত, ‘আমরা যাই করি না কেন, দিনের শেষে আমরা সাধারণ মানুষ। এটাই আমাদের বড় পরিচয়।’
উল্লেখ্য তিন দিনের সফরে সোমবার বিকালে দীঘায় পৌঁছন মমতা।
দীঘায় প্রশাসনিক বৈঠক শেষে এদিন নিউ-দীঘার দত্তপুর পল্লীতে একটি চায়ের দোকানে ঢুকে যান মমতা। দোকানদারকে সরিয়ে দিয়ে নিজেই চা বানান মমতা। এরপর কাগজের কাপে করে নিজে খান এবং তার সাথে থাকা পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, পরিবহন ও সেচ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী, দলের সাংসদ শিশির অধিকারী সহ সরকারি কর্মকর্তা সহ অন্যদের মধ্যে পরিবেশন করেন।
মুখ্যমন্ত্রীকে দেখতে দোকানে তখন উৎসাহী মানুষের ভিড়। মোবাইল হাতে কাউকে দেখা গেল তার চা বানানোর ছবি তুলতে, কেউ আবার সেলফিতে মগ্ন হয়ে উঠেছেন। অন্যদিকে, আবার পাঁচ মাসের একটি শিশুকে কোলে তুলে আদরও করেন তিনি। আর মুখ্যমন্ত্রীকে হাতের কাছে পেয়ে সাধারণ মানুষ তাদের অভাব-অভিযোগও তুলে ধরেন। একসময় দত্তপুর পল্লীর বাসিন্দাদের মধ্যে নারীদের শাড়ি বিতরণ করেন এবং শিশুদের হাতে চকলেট বিতরণ করেন।
মুখ্যমন্ত্রী জানান ‘আমি সাধারণ পরিবারের মানুষ, আমরা সবকিছুই করতে পারি। যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে। ছোটবেলা থেকে আমি অনেক কাজ করে এসেছি। আমি যে কোন সময় কাজ করতে খুব ভালবাসি। আর রান্না করাটা আমার একটা নেশা, আমার খুব শখ। আমি হয়তো এখন রান্না করার সময় পাই না। কিন্তু আমি যখন, যেখানে যখন সুযোগ পাই রান্না করি। আমার ভীষণ ভাল লাগে। আমি সাধারণ মানুষের সাথে মিশতে ভালবাসি। তারা কেমন আছেন-তা জানার জন্য এই সমস্ত চায়ের দোকানে আমি আগেও বসেছি, এখনও বসি।’
তাঁর অভিমত, ‘আমরা যাই করি না কেন, দিনের শেষে আমরা সাধারণ মানুষ। এটাই আমাদের বড় পরিচয়।’
উল্লেখ্য তিন দিনের সফরে সোমবার বিকালে দীঘায় পৌঁছন মমতা।
No comments