উত্তর রাখাইনে বিদ্রোহীদের ওপর মিয়ানমার বাহিনীর হেলিকপ্টার হামলা by মো মিয়ন্ত
মিয়ানমার
সামরিক বাহিনী দুটি অ্যাটাক হেলিকপ্টার ব্যবহার করে উত্তর রাখাইনে আরাকান
আর্মির (এএ) বিরুদ্ধে গোলাবর্ষণ করেছে। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার মিনবায়া ও
মরুক-ইউ টাউনশিপে হেলিকপ্টারের পাশাপাশি কামানের গোলাও নিক্ষেপ করা হয়।
রাখাইন রাজ্যের আরাকান ন্যাশনাল পার্টির আইনপ্রণেতা উ হলা থিন আঙ বলেন, বৃহস্পতিবার প্রায় সারা দিন লড়াই চলে। দুটি বা তিনটি হেলিকপ্টারে করে কালামা পার্বত্য এলাকায় ব্যাপক গোলাবর্ষণ করা হয়। আরাকান আর্মির গেরিলারা এই এলাকায় অবস্থান করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওই আইনপ্রণেতা বলেন, যুদ্ধক্ষেত্রটি মিনবায়ার মিয়াঙ মডেল গ্রামের উত্তর-পূর্ব দিকে ছিল। তিনি বলেন, এখানে ১৮ শ’র মতো লোক বাস করে।
রাখাইন এথনিক কংগ্রেসের সচিব কো জাও জাও তুন বলেন, বিমান হামলার পর আশপাশের অনেক গ্রাম থেকে লোকজন পালিয়ে গেছে। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবারের লড়াই ছিল ব্যাপক এবং তা প্রায় সারা দিন স্থায়ী হয়।
আরাকান আর্মি জানায়, মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর দুই শতাধিক পদাতিক সদস্য বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে দাই থা গ্রামের দিকে অগ্রসর হলে লড়াই শুরু হয়। লড়াই চলে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। লড়াইটি দাই থা গ্রামের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে হয়।
আরাকান আর্মি দাবি করেছে, তারা মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর অন্তত ৫০ জন সদস্যকে হত্যা করেছে। আর তাদের তিন যোদ্ধা নিহত হয়েছে। এতে বলা হয়, সামরিক বাহিনীর বিপুল ক্ষয়ক্ষতির কারণেই তারা এ্যাটাক হেলিকপ্টার তলব করতে বাধ্য হয়। হেলিকপ্টার থেকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়। এছাড়া মেশিন গানও ব্যবহার করা হয়।
আরাকান আর্মির ভাষ্যটি নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে যাচাই করতে পারেনি ইরাবতী। মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ডের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল উইন জাও ও ও কেবল বলেছেন যে সামরিক বাহিনী যুদ্ধ পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে বিমান হামলা চালায়। তিনি তাদের বাহিনীর হতাহতের খবর নাকচ করে দিয়েছেন।
গত এপ্রিলেও মিয়ানমার সেনাবাহিনী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে বিমান হামলা চালিয়েছিল।
রাখাইন রাজ্যের আরাকান ন্যাশনাল পার্টির আইনপ্রণেতা উ হলা থিন আঙ বলেন, বৃহস্পতিবার প্রায় সারা দিন লড়াই চলে। দুটি বা তিনটি হেলিকপ্টারে করে কালামা পার্বত্য এলাকায় ব্যাপক গোলাবর্ষণ করা হয়। আরাকান আর্মির গেরিলারা এই এলাকায় অবস্থান করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওই আইনপ্রণেতা বলেন, যুদ্ধক্ষেত্রটি মিনবায়ার মিয়াঙ মডেল গ্রামের উত্তর-পূর্ব দিকে ছিল। তিনি বলেন, এখানে ১৮ শ’র মতো লোক বাস করে।
রাখাইন এথনিক কংগ্রেসের সচিব কো জাও জাও তুন বলেন, বিমান হামলার পর আশপাশের অনেক গ্রাম থেকে লোকজন পালিয়ে গেছে। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবারের লড়াই ছিল ব্যাপক এবং তা প্রায় সারা দিন স্থায়ী হয়।
আরাকান আর্মি জানায়, মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর দুই শতাধিক পদাতিক সদস্য বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে দাই থা গ্রামের দিকে অগ্রসর হলে লড়াই শুরু হয়। লড়াই চলে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। লড়াইটি দাই থা গ্রামের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে হয়।
আরাকান আর্মি দাবি করেছে, তারা মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর অন্তত ৫০ জন সদস্যকে হত্যা করেছে। আর তাদের তিন যোদ্ধা নিহত হয়েছে। এতে বলা হয়, সামরিক বাহিনীর বিপুল ক্ষয়ক্ষতির কারণেই তারা এ্যাটাক হেলিকপ্টার তলব করতে বাধ্য হয়। হেলিকপ্টার থেকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়। এছাড়া মেশিন গানও ব্যবহার করা হয়।
আরাকান আর্মির ভাষ্যটি নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে যাচাই করতে পারেনি ইরাবতী। মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ডের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল উইন জাও ও ও কেবল বলেছেন যে সামরিক বাহিনী যুদ্ধ পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে বিমান হামলা চালায়। তিনি তাদের বাহিনীর হতাহতের খবর নাকচ করে দিয়েছেন।
গত এপ্রিলেও মিয়ানমার সেনাবাহিনী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে বিমান হামলা চালিয়েছিল।
No comments