এবার গাঁজা থেকে তৈরি হবে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক
গোটা
বিশ্বের বিজ্ঞানীরা গাছপালা, পাতা আর ফুল দিয়ে অ্যান্টিবায়োটিক তৈরির
বিষয়ে গবেষণা করছেন। সম্প্রতি এ নিয়ে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন
অস্ট্রেলিয়ান বিজ্ঞানীরা। প্রকাশিত ওই নিবন্ধে বিষয়টি নিয়ে কাজ করা
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভবিষ্যতে গাঁজার বিভিন্ন উপাদান দিয়ে শক্তিশালী নতুন
অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করা হবে।
শরীরের বিভিন্ন অংশে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক অথবা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ব্যবহার করা হয়। মাঝে মাঝে এমন কিছু ব্যাকটেরিয়া দেখা যায় যেগুলোকে মেরে ফেলা কিংবা একেবারে ধ্বংস করা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। এসব ব্যাকটেরিয়া রোগকে আরও বেশে জটিল করে তোলে।
অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানী গাঁজার মধ্যে যে উপাদান খুঁজে পেয়েছেন তার নাম ক্যানাবাইডিওল, যা গাঁজার একটি নন-সাইকোঅ্যাকটিভ উপাদান। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে পরীক্ষা করার পর দেখেছেন যে, এর মাধ্যমে সব ধরনের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করা সম্ভব। যা প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিকের চেয়ে বেশি শক্তিশালী।
বিষয়টি নিয়ে গবেষণাকারী ওই বিজ্ঞানী দল গ্রাম পজিটিভ নামের স্ট্যাফিলোকোক্কাস অরিয়াস টাইপের এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার উপর পরীক্ষা চালিয়েছে। হাসপাতাল বাগ হিসেবে পরিচিত এমআরএসএতে আক্রান্ত্র হওয়ার নেপথ্যে কাজ করে এই ব্যাকটেরিয়া। যার কারণে নিউমোনিয়াসহ আরও বেশ কিছু রোগ হয়। যা মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী।
গবেষকরা এছাড়াও বিশেষ ধরনের এই বস্তু ইঁদুরের মধ্যেও প্রবেশ করিয়ে পরীক্ষা করিয়েছেন। যাতে প্রথামিকভাবে খুঁজে পাওয়া গেছে যে, এটির মাধ্যমে চর্ম রোগের মতো ভয়ানক রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব। গাঁজার উপাদান থেকে তৈরি অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে খুব সহজেই এই রোগ থেকে আরোগ্য পাওয়া যাবে।
গবেষতক দলটির নেতৃত্ব দিয়েছেন, সেন্টার ফর সুপারবাগ সল্যুশনের জ্যেষ্ঠ কেমিস্ট মার্ক ব্লাশকোভিচ। তিনি নিউজ উইককে বলেন, ‘আমরা এখনো জানি না এটি কীভাবে কাজ করবে। তবে এটি ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসের ক্ষেত্রে ব্যাতিক্রম একটি মেকানিজম হিসেবে কাজ করতে সক্ষম। এটি সেই সব ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করবে যা সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিক দেয়ার পরও থেকে যায়।
শরীরের বিভিন্ন অংশে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক অথবা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ব্যবহার করা হয়। মাঝে মাঝে এমন কিছু ব্যাকটেরিয়া দেখা যায় যেগুলোকে মেরে ফেলা কিংবা একেবারে ধ্বংস করা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। এসব ব্যাকটেরিয়া রোগকে আরও বেশে জটিল করে তোলে।
অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানী গাঁজার মধ্যে যে উপাদান খুঁজে পেয়েছেন তার নাম ক্যানাবাইডিওল, যা গাঁজার একটি নন-সাইকোঅ্যাকটিভ উপাদান। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে পরীক্ষা করার পর দেখেছেন যে, এর মাধ্যমে সব ধরনের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করা সম্ভব। যা প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিকের চেয়ে বেশি শক্তিশালী।
বিষয়টি নিয়ে গবেষণাকারী ওই বিজ্ঞানী দল গ্রাম পজিটিভ নামের স্ট্যাফিলোকোক্কাস অরিয়াস টাইপের এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার উপর পরীক্ষা চালিয়েছে। হাসপাতাল বাগ হিসেবে পরিচিত এমআরএসএতে আক্রান্ত্র হওয়ার নেপথ্যে কাজ করে এই ব্যাকটেরিয়া। যার কারণে নিউমোনিয়াসহ আরও বেশ কিছু রোগ হয়। যা মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী।
গবেষকরা এছাড়াও বিশেষ ধরনের এই বস্তু ইঁদুরের মধ্যেও প্রবেশ করিয়ে পরীক্ষা করিয়েছেন। যাতে প্রথামিকভাবে খুঁজে পাওয়া গেছে যে, এটির মাধ্যমে চর্ম রোগের মতো ভয়ানক রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব। গাঁজার উপাদান থেকে তৈরি অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে খুব সহজেই এই রোগ থেকে আরোগ্য পাওয়া যাবে।
গবেষতক দলটির নেতৃত্ব দিয়েছেন, সেন্টার ফর সুপারবাগ সল্যুশনের জ্যেষ্ঠ কেমিস্ট মার্ক ব্লাশকোভিচ। তিনি নিউজ উইককে বলেন, ‘আমরা এখনো জানি না এটি কীভাবে কাজ করবে। তবে এটি ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসের ক্ষেত্রে ব্যাতিক্রম একটি মেকানিজম হিসেবে কাজ করতে সক্ষম। এটি সেই সব ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করবে যা সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিক দেয়ার পরও থেকে যায়।
No comments