আইএএফ বহরে পুরনোর ইঞ্জিনের নতুন জঙ্গিবিমান by দারিও লিওন
ডেক্কান
হেরাল্ডের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে যে হিন্দুস্তান এরোনটিকস লি. (এইচএএল)
ভারতীয় বিমান বাহিনীকে যেসব নতুন সু-৩০এমকেআই জঙ্গিবিমান সরবরাহ করেছে তার
মধ্যে অন্তত ১৮টিতে পুরনো বা সেকেন্ড-হ্যান্ড ইঞ্জিন সংযোজন করা হয়েছে।
এমন একটি প্রতিবেদন ডেক্কান হেরাল্ডের নজরে এসেছে যেখানে বলা হয়েছে, রেকর্ড যাচাই করতে গিয়ে দেখা যায় যে, ভারতীয় বিমানবাহিনীকে সরবরাহ / পরিদর্শনের সময় এএল ৩১এফপি ইঞ্জিন সংযুক্ত কিছু এয়ারক্রাফট ক্যাটাগরি বি অবস্থায় ছিলো।
আইএএফের প্রতিটি সু-৩০এমকেআই এয়ারক্রাফটে দুটি করে এএল-৩১এফপি টার্বোফ্যান ইঞ্জিন রয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রতিরক্ষামন্ত্রালয়কে না জানিয়ে বা অনুমোদন না নিয়েই এইচএএলের নাশিক কারখানায় আনকোরা নতুন সুখুই-৩০ এমকেআই এয়ারক্রাফটগুলোতে সেকেন্ডহ্যান্ড ইঞ্জিন সংযোজন করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের বলা হয়, আরো বিস্ময়ের ব্যাপার হলো আইএএফ এসব এয়ারক্রাফট গ্রহণ করেছে। এতে বলা হয়, আইএএফ ও ডাইরেক্টরেট জেনারেল অব এরোনটিক্যাল কোয়ালিটি এসুরেন্স ভুল করে কিছু এয়ারক্রাফট গ্রহণ করেছে যেগুলোর একটি ইঞ্জিন নতুন ও একটি পুরনো। চুক্তি অনুযায়ী এ ধরনের কিছু গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় আইএএফ ও ডিজিএকিউএ’র উচিত ছিলো সেগুলো প্রত্যাখ্যান করা। একটি সেকেন্ডহ্যান্ড ইঞ্জিনযুক্ত এয়ারক্রাফট গ্রহণের জন্য যোকোন পরিস্থিতিতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে অনুমোদন নেয়া উচিত ছিলো আইএএফের।
ভারতের হাতে ২৩০টি জঙ্গিবিমানের বহর থাকলেও এগুলোর মধ্যে মাত্র অর্ধেক কর্মক্ষম।
এখন পর্যন্ত ভারতীয় বিমান বাহিনীর ভাণ্ডারে সুখুই সু-৩০এমকেআই হলো সবচেয়ে আধুনিক এয়ারক্রাফট।
এমন একটি প্রতিবেদন ডেক্কান হেরাল্ডের নজরে এসেছে যেখানে বলা হয়েছে, রেকর্ড যাচাই করতে গিয়ে দেখা যায় যে, ভারতীয় বিমানবাহিনীকে সরবরাহ / পরিদর্শনের সময় এএল ৩১এফপি ইঞ্জিন সংযুক্ত কিছু এয়ারক্রাফট ক্যাটাগরি বি অবস্থায় ছিলো।
আইএএফের প্রতিটি সু-৩০এমকেআই এয়ারক্রাফটে দুটি করে এএল-৩১এফপি টার্বোফ্যান ইঞ্জিন রয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রতিরক্ষামন্ত্রালয়কে না জানিয়ে বা অনুমোদন না নিয়েই এইচএএলের নাশিক কারখানায় আনকোরা নতুন সুখুই-৩০ এমকেআই এয়ারক্রাফটগুলোতে সেকেন্ডহ্যান্ড ইঞ্জিন সংযোজন করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের বলা হয়, আরো বিস্ময়ের ব্যাপার হলো আইএএফ এসব এয়ারক্রাফট গ্রহণ করেছে। এতে বলা হয়, আইএএফ ও ডাইরেক্টরেট জেনারেল অব এরোনটিক্যাল কোয়ালিটি এসুরেন্স ভুল করে কিছু এয়ারক্রাফট গ্রহণ করেছে যেগুলোর একটি ইঞ্জিন নতুন ও একটি পুরনো। চুক্তি অনুযায়ী এ ধরনের কিছু গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় আইএএফ ও ডিজিএকিউএ’র উচিত ছিলো সেগুলো প্রত্যাখ্যান করা। একটি সেকেন্ডহ্যান্ড ইঞ্জিনযুক্ত এয়ারক্রাফট গ্রহণের জন্য যোকোন পরিস্থিতিতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে অনুমোদন নেয়া উচিত ছিলো আইএএফের।
ভারতের হাতে ২৩০টি জঙ্গিবিমানের বহর থাকলেও এগুলোর মধ্যে মাত্র অর্ধেক কর্মক্ষম।
এখন পর্যন্ত ভারতীয় বিমান বাহিনীর ভাণ্ডারে সুখুই সু-৩০এমকেআই হলো সবচেয়ে আধুনিক এয়ারক্রাফট।
No comments