‘হাইকোর্টকে হাইকোর্ট দেখাচ্ছেন’
হাইকোর্টের
আদেশের পরেও বাজার থেকে মানহীন ৫২ পণ্য সরানোর নির্দেশ বাস্তবায়ন না করায়
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের প্রতি উষ্মা প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। আদালত
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আমাদের ভদ্রতাকে
দুর্বলতা মনে করবেন না, ৫২ পণ্য নিয়ে হাইকোর্টকে হাইকোর্ট দেখাচ্ছেন?
আপনাদের অফিসে রাখার দরকার কী? বড় বড় কোম্পানিকে যদি ভয় পান? যদি সেটা হয়
তাহলে চেয়ার ছেড়ে দিয়ে বাড়িতে গিয়ে রান্না করলেই হয়। নইলে কোনো ব্যাংকের
কেরানির চাকরি নিলেও হয়। গতকাল বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক
আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ মন্তব্য করেন। পরে আদালত নিম্নমানের
৫২ পণ্য বাজার থেকে না সরানোর কারণে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান
মোহাম্মদ মাহফুজুল হককে আদালতে তলব করেন। আগামী ১৬ জুন তাকে আদালতে হাজির
হয়ে বাজার থেকে ৫২টি পণ্য না সরানোর কারণ ব্যাখ্যা করতে বলা হয়েছে।
একইসঙ্গে তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুলও জারি করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ২
সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
শুনানিতে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের আইনজীবী ফরিদুল ইসলাম বলেন, আমরা সকল জেলা প্রশাসক, সিভিল সার্জন ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়েছি। ৫২টি মামলা করেছি। আর সারাদেশ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিবেদন পাইনি। তাই এ মুহূর্তে আদালতকে জানাতে পারিনি। এরপর আদালত বলেন, ব্যবস্থা নিতে অন্যদের কাছে চিঠি দিতে আপনাদের কে বলেছে? আপনাদের প্রতি আমরা নির্দেশ দিলাম। আপনারা নিজেরা দায়িত্ব পালন না করে অন্যদের চিঠি দেন। আবার বলছেন, এখনও সারাদেশ থেকে প্রতিবেদন আসেনি। উল্টাপাল্টা বলবেন না। হাইকোর্টকে হাইকোর্ট দেখাচ্ছেন? আপনারা সোজা পথে যান না কেন? আপনারা যা করেছেন তা আই ওয়াশ মাত্র। শুনানিকালে রিট কারীর আইনজীবী ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান আদালতে বলেন, ৪০৬টি পণ্য থেকে ৩১৩টির পরীক্ষার ফলাফল গত ২ মে প্রকাশ করে বিএসটিআই।
কিন্তু এখনও তারা অবশিষ্ট ৯৩টি পণ্যের মান নিয়ে করা পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেনি। এরপর আদালত ওই ৯৩ পণ্য পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১৬ জুন আদালতে দাখিল করতে নির্দেশ দেন। তিনি জানান, মানহীন ৫২ পণ্য সরানোর নির্দেশ বাস্তবায়ন না করায় নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের প্রতি আদালত উষ্মা প্রকাশ করেছেন। তিনি আরো জানান, নিম্নমানের ৫২ পণ্যের মধ্যে যদি কোনো প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বাজারজাত করতে চায় তাহলে বিএসটিআই থেকে পুনরায় মান পরীক্ষা করাতে হবে। মান পরীক্ষার পর বিএসটিআই অনুমতি দিলে তা বাজারজাত করা যাবে। এমন নির্দেশনাও দিয়েছে হাইকোর্ট। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেছুর রহমান। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মুহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম। ভোক্তা অধিকারের পক্ষে ছিলেন কামরুজ্জামান কচি। প্রাণ এ্যাগ্রোর পক্ষে ছিলেন এম কে রহমান, এসিআইর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ, সান চিপসের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার তানজীব উল আলম, বাঘাবাড়ী ঘি’র পক্ষে মোমতাজ উদ্দিন আহমদ মেহেদী।
আদালত আরো বলেন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ১৭ জন জনবল নিয়েও আপনারা একটা দোকান থেকে কোনো পণ্য সরাতে পারেননি। ১৭ জনের দলবল নিয়ে অফিসের পাশের কোনো দোকান থেকে একটা প্যাকেটও সরাতে পারেননি।
গত ১২ই মে হাইকোর্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৫২টি মানহীন ও ভেজাল পণ্য ১০ দিনের মধ্যে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন। সেইসঙ্গে তা প্রত্যাহার করে ধ্বংস করে ফেলারও আদেশ দেন আদালত। যাতে ওইসব পণ্য তৃতীয় কারও হাতে না যায়। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ারও নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। আদেশের পর্যবেক্ষণে পণ্যের ভেজাল প্রতিরোধে প্রয়োজনে যুদ্ধ ঘোষণার আহ্বান জানান হাইকোর্ট। এছাড়া খাদ্য নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনে দেশে জরুরি অবস্থা জারির জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানান আদালত। এ সময় বাজারে প্রচলিত মানবদেহ ও জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ মানহীন পণ্যের কারণে বাংলাদেশে বসবাস অনিরাপদ হয়ে উঠছে বলেও মন্তব্য করেন হাইকোর্ট। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর এসব নির্দেশ বাস্তবায়ন করে ১০ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। সে হিসেবে গতকাল আদেশের প্রতিপালন বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল।
মানহীন ৫২টি পণ্য হলো: ১. গ্রীন ব্লিচিং এর সরিষার তেল,২. শবনমের সরিষার তেল, ৩. বাংলাদেশ এডিবল ওয়েলের রুপচাদা সরিষার তেল, ৪. কাশেম ফুডের চিপস, ৫. সিটি ওয়েলের তীর সরিষার তেল, ৬. আরা ফুডের ড্রিংকিং ওয়াটার,৭. আল সাফির ড্রিংকিং ওয়াটার, ৮. মিজান ড্রিংকিং ওয়াটার, ৯. মর্ণ ডিউয়ের ড্রিংকিং ওয়াটার, ১০. ডানকান ন্যাচারাল মিনারেল ওয়াটার, ১১. আরার ডিউ ড্রিংকিং ওয়াটার, ১২. দিঘী ড্রিংকিং ওয়াটার, ১৩. প্রাণের লাচ্ছা সেমাই, ১৪. ডুডলি নুডলস, ১৫. শান্ত ফুডের সফট ড্রিংক পাউডার, ১৬. জাহাঙ্গীর ফুড সফট ড্রিংক পাউডার, ১৭. ড্যানিশের হলুদের গুড়া, ১৮. প্রাণের হলুদ গুড়া,১৯. ফ্রেশের হলুদ গুড়া, ২০. এসিআইর ধনিয়ার গুড়া, ২১. প্রাণের কারি পাউডার, ২২. ড্যানিশের কারী পাউডার, ২৩. বনলতার ঘি, ২৪. পিওর হাটহাজারী মরিচ গুড়া, ২৫. মিস্টিমেলা লাচ্ছা সেমাই, ২৬. মধুবনের লাচ্ছা সেমাই, ২৭. মিঠাইর লাচ্ছা সেমাই, ২৮. ওয়েল ফুডের লাচ্ছা সেমাই, ২৯. এসিআইর আয়োডিন যুক্ত লবন, ৩০. মোল্লা সল্টের আয়োডিন যুক্ত লবন, ৩১. কিং’য়ের ময়দা,৩২. রুপসার দই, ৩৩. মক্কার চানাচুর, ৩৪. মেহেদীর বিস্কুট, ৩৫. বাঘাবাড়ীর স্পেশাল ঘি, ৩৬. নিশিতা ফুডস এর সুজি, ৩৭. মধুবনের লাচ্ছা সেমাই, ৩৮. মঞ্জিলের হলুদ গুড়া, ৩৯. মধুমতির আয়োডিন যুক্ত লবন, ৪০. সান ফুডের হলুদ গুড়া, ৪১. গ্রীন লেনের মধু, ৪২. কিরনের লাচ্ছা সেমাই, ৪৩. ডলফিনের মরিচের গুড়া, ৪৪. ডলফিনের হলুদের গুড়া, ৪৫. সূযের্র মরিচের গুড়া, ৪৬. জেদ্দার লাচ্ছা সেমাই, ৪৭. অমৃতের লাচ্ছা সেমাই, ৪৮. দাদা সুপারের আয়োডিনযুক্ত লবণ, ৪৯. মদীনার আয়োডিনযু্ক্ত লবন, ৫০. স্টারশীপ আয়োডিনযুক্ত লবণ ৫১. তাজ আয়োডিনযুক্ত লবণ, ৫২. নূর স্পেশাল আয়োডিনযুক্ত লবন।
শুনানিতে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের আইনজীবী ফরিদুল ইসলাম বলেন, আমরা সকল জেলা প্রশাসক, সিভিল সার্জন ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়েছি। ৫২টি মামলা করেছি। আর সারাদেশ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিবেদন পাইনি। তাই এ মুহূর্তে আদালতকে জানাতে পারিনি। এরপর আদালত বলেন, ব্যবস্থা নিতে অন্যদের কাছে চিঠি দিতে আপনাদের কে বলেছে? আপনাদের প্রতি আমরা নির্দেশ দিলাম। আপনারা নিজেরা দায়িত্ব পালন না করে অন্যদের চিঠি দেন। আবার বলছেন, এখনও সারাদেশ থেকে প্রতিবেদন আসেনি। উল্টাপাল্টা বলবেন না। হাইকোর্টকে হাইকোর্ট দেখাচ্ছেন? আপনারা সোজা পথে যান না কেন? আপনারা যা করেছেন তা আই ওয়াশ মাত্র। শুনানিকালে রিট কারীর আইনজীবী ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান আদালতে বলেন, ৪০৬টি পণ্য থেকে ৩১৩টির পরীক্ষার ফলাফল গত ২ মে প্রকাশ করে বিএসটিআই।
কিন্তু এখনও তারা অবশিষ্ট ৯৩টি পণ্যের মান নিয়ে করা পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেনি। এরপর আদালত ওই ৯৩ পণ্য পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১৬ জুন আদালতে দাখিল করতে নির্দেশ দেন। তিনি জানান, মানহীন ৫২ পণ্য সরানোর নির্দেশ বাস্তবায়ন না করায় নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের প্রতি আদালত উষ্মা প্রকাশ করেছেন। তিনি আরো জানান, নিম্নমানের ৫২ পণ্যের মধ্যে যদি কোনো প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বাজারজাত করতে চায় তাহলে বিএসটিআই থেকে পুনরায় মান পরীক্ষা করাতে হবে। মান পরীক্ষার পর বিএসটিআই অনুমতি দিলে তা বাজারজাত করা যাবে। এমন নির্দেশনাও দিয়েছে হাইকোর্ট। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেছুর রহমান। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মুহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম। ভোক্তা অধিকারের পক্ষে ছিলেন কামরুজ্জামান কচি। প্রাণ এ্যাগ্রোর পক্ষে ছিলেন এম কে রহমান, এসিআইর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ, সান চিপসের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার তানজীব উল আলম, বাঘাবাড়ী ঘি’র পক্ষে মোমতাজ উদ্দিন আহমদ মেহেদী।
আদালত আরো বলেন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ১৭ জন জনবল নিয়েও আপনারা একটা দোকান থেকে কোনো পণ্য সরাতে পারেননি। ১৭ জনের দলবল নিয়ে অফিসের পাশের কোনো দোকান থেকে একটা প্যাকেটও সরাতে পারেননি।
গত ১২ই মে হাইকোর্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৫২টি মানহীন ও ভেজাল পণ্য ১০ দিনের মধ্যে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন। সেইসঙ্গে তা প্রত্যাহার করে ধ্বংস করে ফেলারও আদেশ দেন আদালত। যাতে ওইসব পণ্য তৃতীয় কারও হাতে না যায়। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ারও নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। আদেশের পর্যবেক্ষণে পণ্যের ভেজাল প্রতিরোধে প্রয়োজনে যুদ্ধ ঘোষণার আহ্বান জানান হাইকোর্ট। এছাড়া খাদ্য নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনে দেশে জরুরি অবস্থা জারির জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানান আদালত। এ সময় বাজারে প্রচলিত মানবদেহ ও জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ মানহীন পণ্যের কারণে বাংলাদেশে বসবাস অনিরাপদ হয়ে উঠছে বলেও মন্তব্য করেন হাইকোর্ট। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর এসব নির্দেশ বাস্তবায়ন করে ১০ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। সে হিসেবে গতকাল আদেশের প্রতিপালন বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল।
মানহীন ৫২টি পণ্য হলো: ১. গ্রীন ব্লিচিং এর সরিষার তেল,২. শবনমের সরিষার তেল, ৩. বাংলাদেশ এডিবল ওয়েলের রুপচাদা সরিষার তেল, ৪. কাশেম ফুডের চিপস, ৫. সিটি ওয়েলের তীর সরিষার তেল, ৬. আরা ফুডের ড্রিংকিং ওয়াটার,৭. আল সাফির ড্রিংকিং ওয়াটার, ৮. মিজান ড্রিংকিং ওয়াটার, ৯. মর্ণ ডিউয়ের ড্রিংকিং ওয়াটার, ১০. ডানকান ন্যাচারাল মিনারেল ওয়াটার, ১১. আরার ডিউ ড্রিংকিং ওয়াটার, ১২. দিঘী ড্রিংকিং ওয়াটার, ১৩. প্রাণের লাচ্ছা সেমাই, ১৪. ডুডলি নুডলস, ১৫. শান্ত ফুডের সফট ড্রিংক পাউডার, ১৬. জাহাঙ্গীর ফুড সফট ড্রিংক পাউডার, ১৭. ড্যানিশের হলুদের গুড়া, ১৮. প্রাণের হলুদ গুড়া,১৯. ফ্রেশের হলুদ গুড়া, ২০. এসিআইর ধনিয়ার গুড়া, ২১. প্রাণের কারি পাউডার, ২২. ড্যানিশের কারী পাউডার, ২৩. বনলতার ঘি, ২৪. পিওর হাটহাজারী মরিচ গুড়া, ২৫. মিস্টিমেলা লাচ্ছা সেমাই, ২৬. মধুবনের লাচ্ছা সেমাই, ২৭. মিঠাইর লাচ্ছা সেমাই, ২৮. ওয়েল ফুডের লাচ্ছা সেমাই, ২৯. এসিআইর আয়োডিন যুক্ত লবন, ৩০. মোল্লা সল্টের আয়োডিন যুক্ত লবন, ৩১. কিং’য়ের ময়দা,৩২. রুপসার দই, ৩৩. মক্কার চানাচুর, ৩৪. মেহেদীর বিস্কুট, ৩৫. বাঘাবাড়ীর স্পেশাল ঘি, ৩৬. নিশিতা ফুডস এর সুজি, ৩৭. মধুবনের লাচ্ছা সেমাই, ৩৮. মঞ্জিলের হলুদ গুড়া, ৩৯. মধুমতির আয়োডিন যুক্ত লবন, ৪০. সান ফুডের হলুদ গুড়া, ৪১. গ্রীন লেনের মধু, ৪২. কিরনের লাচ্ছা সেমাই, ৪৩. ডলফিনের মরিচের গুড়া, ৪৪. ডলফিনের হলুদের গুড়া, ৪৫. সূযের্র মরিচের গুড়া, ৪৬. জেদ্দার লাচ্ছা সেমাই, ৪৭. অমৃতের লাচ্ছা সেমাই, ৪৮. দাদা সুপারের আয়োডিনযুক্ত লবণ, ৪৯. মদীনার আয়োডিনযু্ক্ত লবন, ৫০. স্টারশীপ আয়োডিনযুক্ত লবণ ৫১. তাজ আয়োডিনযুক্ত লবণ, ৫২. নূর স্পেশাল আয়োডিনযুক্ত লবন।
No comments