নয়া কৌশলে এবারের বিপিএল বাজি by পিয়াস সরকার
রাত
পোহালেই পর্দা উঠছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ বা বিপিএল-২০১৯ আসরের। এটি
বিপিএলের ৬ষ্ঠ আসর। ক্রিকেটপ্রেমী বাংলাদেশি ভক্তরা আগ্রহভরে অপেক্ষা করছেন
এ আসরটির জন্য। খেলোয়াড়রা নিচ্ছেন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। সেই সঙ্গে এই
আসর ঘিরে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সারছেন বাজিকররা। এবারের বিপিএলে
বাজিকরদের প্রধান লক্ষ্য ঝামেলা এড়ানো।
বাজিকররা তাদের বাজির ডিল করে থাকেন সাধারণত পেটিসখোরদের মাধ্যমে। পেটিসখোর হচ্ছে দুই ব্যক্তি বা গ্রুপের মধ্যস্থতাকারী। বাজির সাধারণ মূল্য ১ হাজার টাকা। এরপর শক্তিশালী দলের ক্ষেত্রে তার মূল্য হয়ে যায় বেশি।
অর্থাৎ ধরুন ঢাকা ডাইনামাইটসের সঙ্গে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের খেলা। ঢাকা দলটি শক্তিশালী হওয়ায় সকলে চাইবে ঢাকা নিতে। সেক্ষেত্রে ডিল হবে অধিক মূল্যে ধরুন ১৫শ টাকা। ঢাকা জয় পেলে কুমিল্লা নেয়া ব্যক্তিকে দিতে হবে ১ হাজার টাকা। আর কুমিল্লা জয় পেলে ঢাকা বেছে নেয়া ব্যক্তিকে দিতে হবে ১৫শ’ টাকা। এসব ডিলিং হয়ে থাকে ম্যাসেঞ্জারের কলের মাধ্যমে। আর শঙ্কার কারণে তারা ম্যাসেঞ্জারের চ্যাট করেন না। তাই কলের কোনো রেকর্ড না থাকার কারণে প্রায়শই বিপদে পড়েন পেটিসখোররা।
তাই এবার ম্যাসেঞ্জার চ্যাটে ব্যবহার কার হবে ১০ টাকার নোটের নম্বর। যেমন একটি ১০ টাকার নোটের নম্বর ঙ ঠ ৯১৩৭০০০। এক্ষেত্রে ‘ঙ’ ঠিক রেখে ‘ঠ’-এর স্থানে লেখা হবে দলের নাম। ঢাকার ক্ষেত্রে ‘ঢ’। কুমিল্লার ক্ষেত্রে ‘কু’ এরপর ৯১৩ ঠিক রেখে লেখা হবে টাকার অঙ্ক। একজন ঢাকার পক্ষে ১৫শ’ টাকা বাজি ধরলে লিখবেন ঙ ঢ ৯১৩১৫০০। এভাবে যতটি ডিল নেবেন ততটি নোটের কোর্ড নম্বর সেন্ড করবেন পেটিসখোরকে। এরপর টাকা পাঠাবেন পেটিসখোরের বিকাশ নম্বরে। পেটিসখোর টাকা পাওয়ারপর তাকে কোর্ড নম্বর পাঠাবেন ‘ঙ’ এর স্থানে ‘ড‘ লিখে। অর্থাৎ ডিল ফাইনাল। খেলার পর জয়ী ব্যক্তি বা গ্রুপকে বিকাশে টাকা বুঝিয়ে দেবে পেটিসখোর। আর কেটে নেবে তার ভাগের ৭ শতাংশ টাকা।
নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক একজন শিক্ষার্থী পেটিসখোর। তিনি জানান নয়া কৌশলটি। এছাড়াও তিনি বলেন, অনেকবার হারার পর ৩টি ডিল নেয়া ব্যক্তি বলে ২টি নিয়েছে। তখন কোনো প্রমাণ না থাকার কারণে বিপদে পড়তে হয়। তাই এই প্রদ্ধতি নেয়া। সরাসরি ম্যাসেঞ্জারে লিখলে বিপদের শঙ্কা থেকে যায়। এছাড়া টুর্নামেন্টের সময়ে ফেসবুক আইডিও হ্যাক হয়ে যায়। তাই নিরাপত্তা ও ঝামেলা এড়াতেই এই পন্থা। এবারের বিপিএলে আমরা ৫ বন্ধু আছি পেটিসখোর হিসেবে। আমাদের হাতে আছে প্রায় ১৮ জন বাজিকর এবং ৭টি গ্রুপ। সকলের প্রস্তুতি সম্পন্ন। সকলকে হাতে কলমে নতুন পদ্ধতিটি শিখিয়েছি। আশা করছি প্রতিখেলায় লাখ টাকার ডিল করতে পারবো। আর বিপিএল শেষে একেকজনের আয় হবে ৫০ হাজার টাকার মতো।
বাজিকররা তাদের বাজির ডিল করে থাকেন সাধারণত পেটিসখোরদের মাধ্যমে। পেটিসখোর হচ্ছে দুই ব্যক্তি বা গ্রুপের মধ্যস্থতাকারী। বাজির সাধারণ মূল্য ১ হাজার টাকা। এরপর শক্তিশালী দলের ক্ষেত্রে তার মূল্য হয়ে যায় বেশি।
অর্থাৎ ধরুন ঢাকা ডাইনামাইটসের সঙ্গে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের খেলা। ঢাকা দলটি শক্তিশালী হওয়ায় সকলে চাইবে ঢাকা নিতে। সেক্ষেত্রে ডিল হবে অধিক মূল্যে ধরুন ১৫শ টাকা। ঢাকা জয় পেলে কুমিল্লা নেয়া ব্যক্তিকে দিতে হবে ১ হাজার টাকা। আর কুমিল্লা জয় পেলে ঢাকা বেছে নেয়া ব্যক্তিকে দিতে হবে ১৫শ’ টাকা। এসব ডিলিং হয়ে থাকে ম্যাসেঞ্জারের কলের মাধ্যমে। আর শঙ্কার কারণে তারা ম্যাসেঞ্জারের চ্যাট করেন না। তাই কলের কোনো রেকর্ড না থাকার কারণে প্রায়শই বিপদে পড়েন পেটিসখোররা।
তাই এবার ম্যাসেঞ্জার চ্যাটে ব্যবহার কার হবে ১০ টাকার নোটের নম্বর। যেমন একটি ১০ টাকার নোটের নম্বর ঙ ঠ ৯১৩৭০০০। এক্ষেত্রে ‘ঙ’ ঠিক রেখে ‘ঠ’-এর স্থানে লেখা হবে দলের নাম। ঢাকার ক্ষেত্রে ‘ঢ’। কুমিল্লার ক্ষেত্রে ‘কু’ এরপর ৯১৩ ঠিক রেখে লেখা হবে টাকার অঙ্ক। একজন ঢাকার পক্ষে ১৫শ’ টাকা বাজি ধরলে লিখবেন ঙ ঢ ৯১৩১৫০০। এভাবে যতটি ডিল নেবেন ততটি নোটের কোর্ড নম্বর সেন্ড করবেন পেটিসখোরকে। এরপর টাকা পাঠাবেন পেটিসখোরের বিকাশ নম্বরে। পেটিসখোর টাকা পাওয়ারপর তাকে কোর্ড নম্বর পাঠাবেন ‘ঙ’ এর স্থানে ‘ড‘ লিখে। অর্থাৎ ডিল ফাইনাল। খেলার পর জয়ী ব্যক্তি বা গ্রুপকে বিকাশে টাকা বুঝিয়ে দেবে পেটিসখোর। আর কেটে নেবে তার ভাগের ৭ শতাংশ টাকা।
নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক একজন শিক্ষার্থী পেটিসখোর। তিনি জানান নয়া কৌশলটি। এছাড়াও তিনি বলেন, অনেকবার হারার পর ৩টি ডিল নেয়া ব্যক্তি বলে ২টি নিয়েছে। তখন কোনো প্রমাণ না থাকার কারণে বিপদে পড়তে হয়। তাই এই প্রদ্ধতি নেয়া। সরাসরি ম্যাসেঞ্জারে লিখলে বিপদের শঙ্কা থেকে যায়। এছাড়া টুর্নামেন্টের সময়ে ফেসবুক আইডিও হ্যাক হয়ে যায়। তাই নিরাপত্তা ও ঝামেলা এড়াতেই এই পন্থা। এবারের বিপিএলে আমরা ৫ বন্ধু আছি পেটিসখোর হিসেবে। আমাদের হাতে আছে প্রায় ১৮ জন বাজিকর এবং ৭টি গ্রুপ। সকলের প্রস্তুতি সম্পন্ন। সকলকে হাতে কলমে নতুন পদ্ধতিটি শিখিয়েছি। আশা করছি প্রতিখেলায় লাখ টাকার ডিল করতে পারবো। আর বিপিএল শেষে একেকজনের আয় হবে ৫০ হাজার টাকার মতো।
No comments