২২৩১ নম্বর প্রস্তাব নিয়ে কথা বলার অধিকার আমেরিকার নেই: ইরান
ইসলামি
প্রজাতন্ত্র ইরান মহাকাশে রকেট পাঠানোর পরিকল্পনা নিয়ে এবং নতুন করে
ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে জাতিসংঘের ২২৩১ নম্বর প্রস্তাব লঙ্ঘন করছে
বলে আমেরিকার নতুন অভিযোগ নাকচ করেছে তেহরান।
মার্কিন অভিযোগ সম্পর্কে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মাদ জাওয়াদ জারিফ বলেছেন, আমেরিকা আগেই পরমাণু সমঝোতা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়ে এ প্রস্তাব লঙ্ঘন করেছে এবং প্রস্তাবটি নিয়ে এখন আর মার্কিন কর্মকর্তাদের কথা বলার অধিকার নেই।
বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছেন, ইরান তিনটি স্পেস লঞ্চ ভেহিক্যাল বা এসএলভি উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা নিয়েছে। তিনি বলেন, এসএলভি হচ্ছে আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের অভিন্নরূপ এবং এতে একই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়। এ ধরনের রকেট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিষদে ২২৩১ নম্বর লঙ্ঘিত হবে।
পম্পেওর এ বক্তব্যের জবাবে জারিফ তার টুইটার পোস্টে বলেন, ইরানের এসএলভি এবং ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিষদের ওই প্রস্তাব লঙ্ঘন হবে না। সর্বোপরি এ বিষয়ে বক্তব্য দেয়ার অবস্থানে নেই আমেরিকা। কারণ তারা আগেই এ প্রস্তাব লঙ্ঘন করেছে এবং পরমাণু সমঝোতার তারা এখন কোনো অংশীদার নয়।
২০১৫ সালে ইরান ও ছয় জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে পরমাণু সমঝোতা সই হয়। এরই ধারাবাহিকতায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ২২৩১ নম্বর প্রস্তাব পাস হয় এবং তাতে পরমাণু ওয়ারহেড বহনে সক্ষম ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি ও পরীক্ষা নিষিদ্ধ করা হয়। ইরান সবসময় বলে আসছে, তারা কখনো পরমাণু অস্ত্র তৈরি করে নি এবং করবেও না।
মার্কিন অভিযোগ সম্পর্কে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মাদ জাওয়াদ জারিফ বলেছেন, আমেরিকা আগেই পরমাণু সমঝোতা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়ে এ প্রস্তাব লঙ্ঘন করেছে এবং প্রস্তাবটি নিয়ে এখন আর মার্কিন কর্মকর্তাদের কথা বলার অধিকার নেই।
বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছেন, ইরান তিনটি স্পেস লঞ্চ ভেহিক্যাল বা এসএলভি উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা নিয়েছে। তিনি বলেন, এসএলভি হচ্ছে আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের অভিন্নরূপ এবং এতে একই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়। এ ধরনের রকেট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিষদে ২২৩১ নম্বর লঙ্ঘিত হবে।
পম্পেওর এ বক্তব্যের জবাবে জারিফ তার টুইটার পোস্টে বলেন, ইরানের এসএলভি এবং ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিষদের ওই প্রস্তাব লঙ্ঘন হবে না। সর্বোপরি এ বিষয়ে বক্তব্য দেয়ার অবস্থানে নেই আমেরিকা। কারণ তারা আগেই এ প্রস্তাব লঙ্ঘন করেছে এবং পরমাণু সমঝোতার তারা এখন কোনো অংশীদার নয়।
২০১৫ সালে ইরান ও ছয় জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে পরমাণু সমঝোতা সই হয়। এরই ধারাবাহিকতায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ২২৩১ নম্বর প্রস্তাব পাস হয় এবং তাতে পরমাণু ওয়ারহেড বহনে সক্ষম ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি ও পরীক্ষা নিষিদ্ধ করা হয়। ইরান সবসময় বলে আসছে, তারা কখনো পরমাণু অস্ত্র তৈরি করে নি এবং করবেও না।
No comments