বাংলার মানুষ মোদির কাছ থেকে গণতন্ত্রের সংজ্ঞা শিখবে না: পার্থ
ভারতের
পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন তৃণমূলের মহাসচিব ও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ
চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, ‘বাংলার মানুষকে মোদিজির কাছ থেকে গণতন্ত্রের সংজ্ঞা
শিখতে হবে না।’ পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক সহিংসতা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র মোদি গত মঙ্গলবার সমালোচনা করায় পাল্টা জবাবে পার্থ বাবু ওই
মন্তব্য করেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, ‘পশ্চিমবঙ্গে এতটাই অগণতান্ত্রিক পরিস্থিতি চলছে যে, সেখানে সাধারণ রাজনৈতিক কর্মসূচি নিতে হলেও আদালতের দ্বারস্থ হতে হয়। নির্বাচনে বিরোধীদের ওপরে সন্ত্রাস চালানো পশ্চিমবঙ্গের স্বাভাবিক ঘটনা। ভারতের গণতান্ত্রিক ইতিহাসের সঙ্গে এসব মানানসই নয়।’
পাল্টা জবাবে তৃণমূল নেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘যেখানে গণতান্ত্রিক উপায়ে তাঁরা জিতেছেন বলে দাবি করেছেন সেখানে পুলিশ কর্মীদের হত্যা করা হচ্ছে, মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। গণতন্ত্র বলতে তো উনি একটাই গণতন্ত্র চালু করেছেন, তা হচ্ছে বিজেপি’র গণতন্ত্র। ত্রিপুরার নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে দেখুন, প্রায় ৯৩ শতাংশ আসনে তাঁরা বিরোধীদের দাঁড়াতে দেননি!’
তিনি বলেন, ‘রাফায়েল যুদ্ধবিমান ক্রয় ইস্যুতে বিজেপির দুর্নীতি স্পষ্ট হয়েছে। মোদি সরকারের আর্থিক দুর্নীতি, দুর্বলতা, অস্বচ্ছতা মানুষের সামনে প্রকাশ পেয়েছে। মানুষ দুর্নীতির গন্ধ পেয়েছেন।’
তাঁর দাবি, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিরোধীদের মহাজোট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মুখ খোলায় স্পষ্ট হয়েছে যে, তিনি ভয় পেয়েছেন।’
পার্থ বাবু বলেন, বিজেপি রাজ্যের উন্নয়নকে স্তব্ধ করার চেষ্টা চালাচ্ছে, কীভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা যায়, কীভাবে দাঙ্গা বাঁধানো যায়, গেরুয়া শিবির সেই চেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠেছে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে সাধারণ মানুষই মোদিকে জবাব দেবে।’
প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, ‘পশ্চিমবঙ্গে এতটাই অগণতান্ত্রিক পরিস্থিতি চলছে যে, সেখানে সাধারণ রাজনৈতিক কর্মসূচি নিতে হলেও আদালতের দ্বারস্থ হতে হয়। নির্বাচনে বিরোধীদের ওপরে সন্ত্রাস চালানো পশ্চিমবঙ্গের স্বাভাবিক ঘটনা। ভারতের গণতান্ত্রিক ইতিহাসের সঙ্গে এসব মানানসই নয়।’
পাল্টা জবাবে তৃণমূল নেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘যেখানে গণতান্ত্রিক উপায়ে তাঁরা জিতেছেন বলে দাবি করেছেন সেখানে পুলিশ কর্মীদের হত্যা করা হচ্ছে, মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। গণতন্ত্র বলতে তো উনি একটাই গণতন্ত্র চালু করেছেন, তা হচ্ছে বিজেপি’র গণতন্ত্র। ত্রিপুরার নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে দেখুন, প্রায় ৯৩ শতাংশ আসনে তাঁরা বিরোধীদের দাঁড়াতে দেননি!’
তিনি বলেন, ‘রাফায়েল যুদ্ধবিমান ক্রয় ইস্যুতে বিজেপির দুর্নীতি স্পষ্ট হয়েছে। মোদি সরকারের আর্থিক দুর্নীতি, দুর্বলতা, অস্বচ্ছতা মানুষের সামনে প্রকাশ পেয়েছে। মানুষ দুর্নীতির গন্ধ পেয়েছেন।’
তাঁর দাবি, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিরোধীদের মহাজোট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মুখ খোলায় স্পষ্ট হয়েছে যে, তিনি ভয় পেয়েছেন।’
পার্থ বাবু বলেন, বিজেপি রাজ্যের উন্নয়নকে স্তব্ধ করার চেষ্টা চালাচ্ছে, কীভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা যায়, কীভাবে দাঙ্গা বাঁধানো যায়, গেরুয়া শিবির সেই চেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠেছে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে সাধারণ মানুষই মোদিকে জবাব দেবে।’
No comments