সাকিবের হতাশা ইডেনের পিচ
এবি ডি ভিলিয়ার্স ও বিরাট কোহলির ব্যাটে যেভাবে আগুন ঝরল, পরশু কলকাতা নাইট রাইডার্স আড়াই শ রান করলেও হয়তো হারতেই হতো। তার ওপর বোলাররাও সবাই রান দিয়েছেন ওভারপ্রতি সাড়ে ৮-এর ওপর। ১৮৩ রান করেও কলকাতার ৯ উইকেটের হারের আর কোনো কারণ থাকতে পারে?
পারে। পিচ! সাকিব আল হাসানের চোখে ঘরের মাঠ ইডেন গার্ডেনের পিচ এই আইপিএলে কলকাতার জন্য বন্ধু নয়, বরং ‘বন্ধুর’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর কাছে হারের পর পরশু বাংলাদেশ অলরাউন্ডার বললেন, ‘আমি শুধু নিজের কথা বলতে পারি। হ্যাঁ, আমরা পিচ থেকে যতটা সাহায্য পাওয়ার কথা, সেটা পাচ্ছি না।’ রেকর্ডও সাকিবের পক্ষেই বলছে। আইপিএলে এবার ঘরের মাঠে ছয় ম্যাচের তিনটি হেরেছে কলকাতা। তিন ম্যাচেই আগে ব্যাটিং করে ভালো স্কোর গড়েও হারতে হয়েছে বোলিংয়ের মূল শক্তি স্পিনাররা জ্বলে উঠতে না পারায়। পরশুর ম্যাচটিই দেখুন, তিন স্পিনারের মধ্যে সাকিব ও সুনীল নারাইন চার ওভারে রান দিয়েছেন যথাক্রমে ৩৯ ও ৩৪। পীযূষ চাওলা ৩.১ ওভারে ৩২! সাকিবের চোখে ইডেনের পিচই স্পিনারদের এভাবে ভোগার কারণ, ‘আমরা স্পিন-নির্ভর দল। ঘরের মাঠে তাই পিচ থেকে কিছু বাড়তি সুবিধা আশা করাই স্বাভাবিক। এখন পর্যন্ত সেটা হয়নি। খেলোয়াড়দের জন্য ব্যাপারটা হতাশার।’ তবে পেশাদার ক্রিকেটারদের তো আর পিচ নিয়ে অভিযোগ করা সাজে না। সেটি মনে করিয়ে দিলেন সাকিবও, ‘সত্যি বলতে পিচকে দোষ দিতে পারি না আমরা। দলে ম্যাচ জেতানোর মতো অনেক মানসম্পন্ন খেলোয়াড় আছে। হয়তো যেমন চেয়েছিলাম, ঘরের মাটিতে ততটা ভালো করতে পারিনি। তবে সব মিলিয়ে আমরা ভালো অবস্থানেই আছি। এখন পরের দুটি ম্যাচ ভালোভাবে খেলা খুব গুরুত্বপূর্ণ।’ গুরুত্বপূর্ণ তো বটেই, পরের দুই ম্যাচেই না জিতলে প্লে-অফ থেকে বাদ পড়ার শঙ্কায় পড়বে কলকাতা। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
পারে। পিচ! সাকিব আল হাসানের চোখে ঘরের মাঠ ইডেন গার্ডেনের পিচ এই আইপিএলে কলকাতার জন্য বন্ধু নয়, বরং ‘বন্ধুর’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর কাছে হারের পর পরশু বাংলাদেশ অলরাউন্ডার বললেন, ‘আমি শুধু নিজের কথা বলতে পারি। হ্যাঁ, আমরা পিচ থেকে যতটা সাহায্য পাওয়ার কথা, সেটা পাচ্ছি না।’ রেকর্ডও সাকিবের পক্ষেই বলছে। আইপিএলে এবার ঘরের মাঠে ছয় ম্যাচের তিনটি হেরেছে কলকাতা। তিন ম্যাচেই আগে ব্যাটিং করে ভালো স্কোর গড়েও হারতে হয়েছে বোলিংয়ের মূল শক্তি স্পিনাররা জ্বলে উঠতে না পারায়। পরশুর ম্যাচটিই দেখুন, তিন স্পিনারের মধ্যে সাকিব ও সুনীল নারাইন চার ওভারে রান দিয়েছেন যথাক্রমে ৩৯ ও ৩৪। পীযূষ চাওলা ৩.১ ওভারে ৩২! সাকিবের চোখে ইডেনের পিচই স্পিনারদের এভাবে ভোগার কারণ, ‘আমরা স্পিন-নির্ভর দল। ঘরের মাঠে তাই পিচ থেকে কিছু বাড়তি সুবিধা আশা করাই স্বাভাবিক। এখন পর্যন্ত সেটা হয়নি। খেলোয়াড়দের জন্য ব্যাপারটা হতাশার।’ তবে পেশাদার ক্রিকেটারদের তো আর পিচ নিয়ে অভিযোগ করা সাজে না। সেটি মনে করিয়ে দিলেন সাকিবও, ‘সত্যি বলতে পিচকে দোষ দিতে পারি না আমরা। দলে ম্যাচ জেতানোর মতো অনেক মানসম্পন্ন খেলোয়াড় আছে। হয়তো যেমন চেয়েছিলাম, ঘরের মাটিতে ততটা ভালো করতে পারিনি। তবে সব মিলিয়ে আমরা ভালো অবস্থানেই আছি। এখন পরের দুটি ম্যাচ ভালোভাবে খেলা খুব গুরুত্বপূর্ণ।’ গুরুত্বপূর্ণ তো বটেই, পরের দুই ম্যাচেই না জিতলে প্লে-অফ থেকে বাদ পড়ার শঙ্কায় পড়বে কলকাতা। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments