মার্চে ডিএসই থেকে ৩৬ কোটি টাকা রাজস্ব আয়
চলতি বছরের মার্চ মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে ৩৬ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব পেয়েছে সরকার। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিদিনের লেনদেন এবং পরিচালকদের স্পনসর শেয়ার ও অতিরিক্ত প্রিমিয়ামের ওপর এই রাজস্ব দেয় সরকারকে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গত মার্চ মাসে ডিএসই দৈনিক লেনদেনের ওপর সরকারকে রাজস্ব দেয় ২১ কোটি ৭১ লাখ ২৫ হাজার ৩৪ টাকা। আর পরিচালকদের স্পনসর শেয়ার ও অতিরিক্ত প্রিমিয়ামের ওপর দেয় ১৫ কোটি পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার ৯৩০ টাকা। এর আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ডিএসই সরকারকে ১১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা রাজস্ব দেয়। আর জানুয়ারিতে দেয় ১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৬৯ হাজার ২৫০ টাকা, যা ছিল ২০০৯ সালে ডিসেম্বর মাসের চেয়ে প্রায় ২০ কোটি টাকা কম।
এদিকে ফেব্রুয়ারির চেয়ে মার্চ মাসে বাজার ভালো থাকায় ডিএসইর লেনদেনের ওপর সরকার দ্বিগুণ রাজস্ব পেয়েছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
ডিএসইর পক্ষ থেকে বলা হয়, ধীরে ধীরে বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসায় লেনদেনের পরিমাণও বাড়ছে। এ কারণে রাজস্বের পরিমাণও বেড়েছে।
এ ব্যাপারে ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী বলেন, যেহেতু লেনদেনের ওপর সরকারকে রাজস্ব দেওয়া হয়। সে কারণে লেনদেন বাড়া-কমার ওপর রাজস্ব আয় কতটা হবে, তা নির্ভর করে। লেনদেন ভালো হলে বেশি রাজস্ব আয় হবে। আর লেনদেন কম হলে রাজস্ব আয় কমে যাবে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের লেনদেনের ওপর ডিএসই থেকে সরকারি কোষাগারে রাজস্ব দেওয়া হয়। এর পরিমাণ হচ্ছে এক লাখ ৫০ টাকা। অর্থাত্ এক লাখ টাকা লেনদেন হলে সেখান থেকে ৫০ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হয়।
ডিএসই সূত্রে আরও জানা যায়, ২০১০ সালে শেয়ারবাজার থেকে সরকার ৩১৫ কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছিল, যা ছিল ২০০৯ সালের চেয়ে চারগুণেরও বেশি। ২০০৯ সালে এর পরিমাণ ছিল প্রায় ৬৩ কোটি টাকা।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গত মার্চ মাসে ডিএসই দৈনিক লেনদেনের ওপর সরকারকে রাজস্ব দেয় ২১ কোটি ৭১ লাখ ২৫ হাজার ৩৪ টাকা। আর পরিচালকদের স্পনসর শেয়ার ও অতিরিক্ত প্রিমিয়ামের ওপর দেয় ১৫ কোটি পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার ৯৩০ টাকা। এর আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ডিএসই সরকারকে ১১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা রাজস্ব দেয়। আর জানুয়ারিতে দেয় ১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৬৯ হাজার ২৫০ টাকা, যা ছিল ২০০৯ সালে ডিসেম্বর মাসের চেয়ে প্রায় ২০ কোটি টাকা কম।
এদিকে ফেব্রুয়ারির চেয়ে মার্চ মাসে বাজার ভালো থাকায় ডিএসইর লেনদেনের ওপর সরকার দ্বিগুণ রাজস্ব পেয়েছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
ডিএসইর পক্ষ থেকে বলা হয়, ধীরে ধীরে বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসায় লেনদেনের পরিমাণও বাড়ছে। এ কারণে রাজস্বের পরিমাণও বেড়েছে।
এ ব্যাপারে ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী বলেন, যেহেতু লেনদেনের ওপর সরকারকে রাজস্ব দেওয়া হয়। সে কারণে লেনদেন বাড়া-কমার ওপর রাজস্ব আয় কতটা হবে, তা নির্ভর করে। লেনদেন ভালো হলে বেশি রাজস্ব আয় হবে। আর লেনদেন কম হলে রাজস্ব আয় কমে যাবে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের লেনদেনের ওপর ডিএসই থেকে সরকারি কোষাগারে রাজস্ব দেওয়া হয়। এর পরিমাণ হচ্ছে এক লাখ ৫০ টাকা। অর্থাত্ এক লাখ টাকা লেনদেন হলে সেখান থেকে ৫০ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হয়।
ডিএসই সূত্রে আরও জানা যায়, ২০১০ সালে শেয়ারবাজার থেকে সরকার ৩১৫ কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছিল, যা ছিল ২০০৯ সালের চেয়ে চারগুণেরও বেশি। ২০০৯ সালে এর পরিমাণ ছিল প্রায় ৬৩ কোটি টাকা।
No comments