শান্তি আলোচনায় ফেরার আহ্বান আব্বাসের
ইসরায়েলি বিমান থেকে ফেলা বোমায় জ্বলছে গাজা উপত্যকার একটি বাড়ি। দূর থেকে তাকিয়ে দেখছে ভীতসন্ত্রস্ত মানুষ। গাজায় গতকাল কয়েক দফা ইসরায়েলি হামলায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ আট ফিলিস্তিনি নিহত হয়। ছবি: এএফপি |
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় সংঘাত অব্যাহত রয়েছে। ইসরায়েল গতকাল শনিবারও গাজার বিভিন্ন এলাকায় বিমান হামলা চালিয়েছে। অন্যদিকে হামাসও ইসরায়েলে রকেট ছুড়ে যাচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস অবিলম্বে শান্তি আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন। খবর এএফপি, রয়টার্স ও সিএনএনের। গাজার স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মধ্য গাজার একটি বাড়িতে ইসরায়েলি হামলায় দুই শিশুসহ পাঁচজন নিহত হয়েছে। অন্যান্য এলাকায় নিহত হয়েছে আরও তিনজন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, তারা গাজায় রকেট নিক্ষেপ কেন্দ্রসহ প্রায় ২০টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। অন্যদিকে গাজা থেকে ২০টি রকেট ছোড়া হয়েছে। গত শুক্রবার ইসরায়েলে চার বছর বয়সী একটি শিশু হামাসের রকেটের আঘাতে মারা যায়। চলমান সহিংসতায় এই প্রথম কোনো ইসরায়েলি শিশুকে প্রাণ দিতে হলো। ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট আব্বাস গতকাল মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তা আল-সিসির সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে, মিসরে যত শিগগিরই সম্ভব যুদ্ধবিরতির জন্য আলোচনা আবার শুরু করা...মিসর একটি দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতির জন্য আলোচনায় ফিরে আসতে উভয় পক্ষকে আমন্ত্রণ জানাতে যাচ্ছে।’ মিসরের মধ্যস্থতায় কায়রোতে ইসরায়েল-হামাস পরোক্ষ আলোচনা গত মঙ্গলবার ভেঙে যায়।
মেশালেরও স্বীকারোক্তি: এক খবরে দাবি করা হয়েছে, হামাসের সদস্যরাই গত জুন মাসে তিন ইসরায়েলি কিশোরকে অপহরণ ও হত্যা করেছিল বলে হামাস নেতা খালেদ মেশাল স্বীকার করেছেন। এ খবর অনুযায়ী মেশাল ইয়াহু নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি স্বীকার করেছেন। ওই তিন কিশোরের ঘটনা থেকেই গাজায় ইসরায়েলি অভিযানের সূত্রপাত। হামাস এত দিন এ-সংক্রান্ত অভিযোগ অস্বীকার করে আসছিল। তবে সংগঠনটির জ্যেষ্ঠ নেতা সালেহ আরুরি গত শুক্রবার বলেন, নেতাদের না জানিয়ে হামাসের কিছু সদস্য ওই কিশোরদের অপহরণ করে।
মেশালেরও স্বীকারোক্তি: এক খবরে দাবি করা হয়েছে, হামাসের সদস্যরাই গত জুন মাসে তিন ইসরায়েলি কিশোরকে অপহরণ ও হত্যা করেছিল বলে হামাস নেতা খালেদ মেশাল স্বীকার করেছেন। এ খবর অনুযায়ী মেশাল ইয়াহু নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি স্বীকার করেছেন। ওই তিন কিশোরের ঘটনা থেকেই গাজায় ইসরায়েলি অভিযানের সূত্রপাত। হামাস এত দিন এ-সংক্রান্ত অভিযোগ অস্বীকার করে আসছিল। তবে সংগঠনটির জ্যেষ্ঠ নেতা সালেহ আরুরি গত শুক্রবার বলেন, নেতাদের না জানিয়ে হামাসের কিছু সদস্য ওই কিশোরদের অপহরণ করে।
No comments