ধানমন্ডি মাঠ নিয়ে রিট শুনতে বিচারপতি বিব্রত
রাজধানীর ধানমন্ডি মাঠের নির্মাণ বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে করা রিট আবেদন শুনতে বিব্রতবোধ করেছেন হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চের একজন বিচারপতি। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে বিষয়টি আজ রোববার কার্যতালিকায় ছিল। বেলা আড়াইটার দিকে দ্বৈত বেঞ্চের একজন বিচারপতি বিব্রতবোধ করেছেন জানিয়ে আদালত পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর আদেশ দেন। আদালতে রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ফিদা এম কামাল ও সারা হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম। অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা প্রথম আলোকে বলেন, ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে একজন বিচারপতি বিব্রতবোধ করে বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।
ধানমন্ডি খেলার মাঠের নির্মাণ বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে করা রিট আবেদন শুনতে গত ২৮ এপ্রিল অপারগতা প্রকাশ করে তা কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ও বিচারপতি হাবিবুল গনির সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ। এরপর বিষয়টি বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী ইজারুল হক আকন্দের দ্বৈত বেঞ্চে পাঠানো হয়। স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন, ইকবাল হাবিব, ফারজানা শাহনাজসহ স্থানীয় ছয় বাসিন্দা ২১ এপ্রিল রিটটি করেন। ধানমন্ডির আবাসিক এলাকায় ৮ নম্বর সড়কসংলগ্ন খেলার মাঠে নির্মাণকাজ প্রসঙ্গে ৯ এপ্রিল রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) এক চিঠির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি করা হয়। এতে বলা হয়, ওই চিঠি ইমারত নির্মাণ আইনের ৩ ধারার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
আবেদনে ধানমন্ডি খেলার মাঠে সব ধরনের নির্মাণকাজ বন্ধে তাত্ক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে নির্দেশনা চাওয়ার সঙ্গে ওই চিঠির কার্যকারিতা স্থগিতের আরজি রয়েছে। এ ছাড়া, মাঠের ভেতর চলমান সব ধরনের অবৈধ স্থাপনার নির্মাণকাজ বন্ধে এবং সেখানে থাকা অবৈধ স্থাপনা অপসারণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে। উন্মুক্ত স্থান বা খেলার মাঠ হিসেবে ওখানে জনগণের প্রবেশাধিকার নিশ্চিতে পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ মর্মেও রুল চাওয়া হয়।
ধানমন্ডি খেলার মাঠের নির্মাণ বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে করা রিট আবেদন শুনতে গত ২৮ এপ্রিল অপারগতা প্রকাশ করে তা কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ও বিচারপতি হাবিবুল গনির সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ। এরপর বিষয়টি বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী ইজারুল হক আকন্দের দ্বৈত বেঞ্চে পাঠানো হয়। স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন, ইকবাল হাবিব, ফারজানা শাহনাজসহ স্থানীয় ছয় বাসিন্দা ২১ এপ্রিল রিটটি করেন। ধানমন্ডির আবাসিক এলাকায় ৮ নম্বর সড়কসংলগ্ন খেলার মাঠে নির্মাণকাজ প্রসঙ্গে ৯ এপ্রিল রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) এক চিঠির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি করা হয়। এতে বলা হয়, ওই চিঠি ইমারত নির্মাণ আইনের ৩ ধারার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
আবেদনে ধানমন্ডি খেলার মাঠে সব ধরনের নির্মাণকাজ বন্ধে তাত্ক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে নির্দেশনা চাওয়ার সঙ্গে ওই চিঠির কার্যকারিতা স্থগিতের আরজি রয়েছে। এ ছাড়া, মাঠের ভেতর চলমান সব ধরনের অবৈধ স্থাপনার নির্মাণকাজ বন্ধে এবং সেখানে থাকা অবৈধ স্থাপনা অপসারণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে। উন্মুক্ত স্থান বা খেলার মাঠ হিসেবে ওখানে জনগণের প্রবেশাধিকার নিশ্চিতে পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ মর্মেও রুল চাওয়া হয়।
No comments