চাপ ভাবছেন না মাহমুদউল্লাহ
মুশফিকুর রহিম এসে গেছেন। তবু আসছেন না মাহমুদউল্লাহ। যানজট পেরিয়ে সেই নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকা থেকে আসা কি এত সহজ! অনির্ধারিত সংবাদ সম্মেলনে একটু দেরিতে পৌঁছে তাই আগে ক্ষমা চেয়ে নিলেন জাতীয় দলের নতুন সহ-অধিনায়ক।
তবে ক্ষমা চাওয়ার সময়টাতেও এতটুকু অপ্রতিভ নন। বরং চোখেমুখে ছিল একটা বাড়তি দীপ্তি। জাতীয় দলের নেতৃত্বের অংশ হয়ে যাওয়ার আলো। এমনিতে ক্রিকেট দলের সহ-অধিনায়কত্ব এমন কোনো আলোচনার বিষয় হয়ে থাকে না। কিন্তু এবার যে পরিস্থিতি ভিন্ন!
আবাহনীকে লিগ শিরোপা জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন গতবার। এর আগে অনূর্ধ্ব-১৭ ক্রিকেটে ঢাকা মহানগর দলের অধিনায়কত্ব করেছেন। প্রিমিয়ার লিগে সহ-অধিনায়ক ছিলেন ডিওএইচএস দলেরও। জাতীয় দলের নেতৃত্বের অংশ হওয়াটা এই প্রথম হলেও মাহমুদউল্লাহ মনে করছেন না এটা একটা চাপ। সহ-অধিনায়কত্বের বাড়তি দায়িত্ব বরং পারফরম্যান্সে আরও উন্নতি আনবে বলেই বিশ্বাস তাঁর।
‘আমাকে আগে পারফর্ম করতে হবে। সঙ্গে সহ-অধিনায়কত্ব একটা বাড়তি দায়িত্ব। আমার বিশ্বাস, এ দায়িত্ব আমাকে সাহায্য করবে। মুশফিককে যেটুকু সাহায্য করা দরকার, সেটা করব। এ দায়িত্ব আমাকে কিছুটা হলেও আত্মবিশ্বাস জোগাবে’—বললেন এই অলরাউন্ডার। এর আগে তাঁর ওপর আস্থা রাখার জন্য ধন্যবাদ দিয়েছেন ক্রিকেট বোর্ডকে।
ক্রিকেট এখন বাংলাদেশের মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে ঢুকে গেছে। ক্রিকেটারদের সাফল্য-ব্যর্থতা হয়ে যায় জাতীয় আলোচনার অংশ। একজন খেলোয়াড় এবং জাতীয় দলের সহ-অধিনায়ক হিসেবে সেটাকেও চাপ মনে হয় না মাহমুদউল্লাহর, ‘এটা সব সময় আমাদের মাথায় থাকে। যখন হারি, তখন আমরাই কিন্তু সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাই। মাঠে আমরা বাংলাদেশের পতাকা বহন করি। এটা আমাদের চিন্তায় থাকে। তার পরও আমরা হয়তো প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারি না। তবে মানুষের এই আগ্রহ আমি ইতিবাচকভাবেই নেই।’
বাংলাদেশ দলের শৃঙ্খলা নিয়ে ওঠা সাম্প্রতিক অভিযোগটা নতুন অধিনায়কের পাশে বসেই কাল উড়িয়ে দিলেন নতুন সহ-অধিনায়ক, ‘আমাদের দলের ডিসিপ্লিন খুব ভালো। সবাই খুব ভালো এবং বুদ্ধিমান ছেলে। আমরা যেখানে যাই, সব সময় একসঙ্গেই থাকি। তাই আমার মনে হয় না যে মাঠের বাইরে খুব বেশি কিছু করতে হবে।’
মাহমুদউল্লাহর মধ্যে ভবিষ্যৎ অধিনায়কের সম্ভাবনা দেখেই মুশফিকুর রহিমের ডেপুটি করা হয়েছে তাঁকে। তিনিও বিশ্বাস করেন, জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার সামর্থ্য তাঁর আছে। দেখেন অধিনায়ক হওয়ার স্বপ্নও। তবে স্বপ্ন থেকে বাস্তবতায় নেমে এসে বললেন, আপাতত মুশফিককে সাহায্য করাই তাঁর কাজ, ‘অবশ্যই চাইব, একদিন বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিতে। তবে এখন যে দায়িত্বটা এসেছে, সেটা ভালোভাবে পালন করতে চাই।
তবে ক্ষমা চাওয়ার সময়টাতেও এতটুকু অপ্রতিভ নন। বরং চোখেমুখে ছিল একটা বাড়তি দীপ্তি। জাতীয় দলের নেতৃত্বের অংশ হয়ে যাওয়ার আলো। এমনিতে ক্রিকেট দলের সহ-অধিনায়কত্ব এমন কোনো আলোচনার বিষয় হয়ে থাকে না। কিন্তু এবার যে পরিস্থিতি ভিন্ন!
আবাহনীকে লিগ শিরোপা জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন গতবার। এর আগে অনূর্ধ্ব-১৭ ক্রিকেটে ঢাকা মহানগর দলের অধিনায়কত্ব করেছেন। প্রিমিয়ার লিগে সহ-অধিনায়ক ছিলেন ডিওএইচএস দলেরও। জাতীয় দলের নেতৃত্বের অংশ হওয়াটা এই প্রথম হলেও মাহমুদউল্লাহ মনে করছেন না এটা একটা চাপ। সহ-অধিনায়কত্বের বাড়তি দায়িত্ব বরং পারফরম্যান্সে আরও উন্নতি আনবে বলেই বিশ্বাস তাঁর।
‘আমাকে আগে পারফর্ম করতে হবে। সঙ্গে সহ-অধিনায়কত্ব একটা বাড়তি দায়িত্ব। আমার বিশ্বাস, এ দায়িত্ব আমাকে সাহায্য করবে। মুশফিককে যেটুকু সাহায্য করা দরকার, সেটা করব। এ দায়িত্ব আমাকে কিছুটা হলেও আত্মবিশ্বাস জোগাবে’—বললেন এই অলরাউন্ডার। এর আগে তাঁর ওপর আস্থা রাখার জন্য ধন্যবাদ দিয়েছেন ক্রিকেট বোর্ডকে।
ক্রিকেট এখন বাংলাদেশের মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে ঢুকে গেছে। ক্রিকেটারদের সাফল্য-ব্যর্থতা হয়ে যায় জাতীয় আলোচনার অংশ। একজন খেলোয়াড় এবং জাতীয় দলের সহ-অধিনায়ক হিসেবে সেটাকেও চাপ মনে হয় না মাহমুদউল্লাহর, ‘এটা সব সময় আমাদের মাথায় থাকে। যখন হারি, তখন আমরাই কিন্তু সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাই। মাঠে আমরা বাংলাদেশের পতাকা বহন করি। এটা আমাদের চিন্তায় থাকে। তার পরও আমরা হয়তো প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারি না। তবে মানুষের এই আগ্রহ আমি ইতিবাচকভাবেই নেই।’
বাংলাদেশ দলের শৃঙ্খলা নিয়ে ওঠা সাম্প্রতিক অভিযোগটা নতুন অধিনায়কের পাশে বসেই কাল উড়িয়ে দিলেন নতুন সহ-অধিনায়ক, ‘আমাদের দলের ডিসিপ্লিন খুব ভালো। সবাই খুব ভালো এবং বুদ্ধিমান ছেলে। আমরা যেখানে যাই, সব সময় একসঙ্গেই থাকি। তাই আমার মনে হয় না যে মাঠের বাইরে খুব বেশি কিছু করতে হবে।’
মাহমুদউল্লাহর মধ্যে ভবিষ্যৎ অধিনায়কের সম্ভাবনা দেখেই মুশফিকুর রহিমের ডেপুটি করা হয়েছে তাঁকে। তিনিও বিশ্বাস করেন, জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার সামর্থ্য তাঁর আছে। দেখেন অধিনায়ক হওয়ার স্বপ্নও। তবে স্বপ্ন থেকে বাস্তবতায় নেমে এসে বললেন, আপাতত মুশফিককে সাহায্য করাই তাঁর কাজ, ‘অবশ্যই চাইব, একদিন বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিতে। তবে এখন যে দায়িত্বটা এসেছে, সেটা ভালোভাবে পালন করতে চাই।
No comments