নিজ কোম্পানির শেয়ার কিনতে চায় বড় মূলধনের কোম্পানিগুলো
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে নিজ কোম্পানির শেয়ার কিনতে চায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বড় মূলধনের কোম্পানিগুলো। একই সঙ্গে মার্চেন্ট ব্যাংক ও তাদের গ্রাহকদের মধ্যে ঋণ নিয়ে সমস্যা সমাধানের পথ খোঁজা হচ্ছে। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এক ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি ও ডিএসইর পরিচালক সালমান এফ রহমান এসব কথা জানান।
সালমান এফ রহমান বলেন, ‘পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আমরা সবাই চিন্তিত। আমরা স্থিতিশীল একটি পুঁজিবাজার চাই। গতকাল বিএপিএলসির বেশ কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে কথা বলেছি। কোম্পানির উদ্যোক্তারা সংশ্লিষ্ট কোম্পানির শেয়ারে সাপোর্ট করার ব্যাপারে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
সালমান আরও বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে রেগুলেশনে কিছু সমস্যা রয়েছে। আমি আজ এসইসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি। ডিএসইর মাধ্যমে বিষয়টি প্রস্তাবনা আকারে পেশ করলে এসইসির চেয়ারম্যান প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’
ডিএসইর এই নেতা বলেন, ‘বাজারে বর্তমানে আস্থার সংকট রয়েছে। এর পাশাপাশি যাঁরা মার্জিন ঋণ দিয়েছেন এবং যাঁরা নিয়েছেন, তাঁরাও সংকটে রয়েছে। আমরা এ অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ খুঁজছি।’
আগামী সপ্তাহের শুরুতে মার্চেন্ট ব্যাংকারদের সঙ্গে বৈঠক করে একটি সমাধানে পৌঁছানোর আশাবাদ ব্যক্ত করেন সালমান।
ব্রিফিংয়ে উপস্থিত বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিএলএফসিএ) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আসাদ খান বলেন, ‘বাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থার ঘাটতি রয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমরা সমস্যাগুলো চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি।’
আসাদ খান আরও বলেন, ‘আগেও আমরা সহযোগিতা করেছি। ভবিষ্যতেও এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।’
ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, ‘শেয়ারবাজারে বর্তমানে ক্রান্তিকাল চলছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আমরা বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছি। এরই আলোকে আজ বিএপিএলসি ও বিএলএফসিএর নেতাদের সঙ্গে বসেছি। এর মাধ্যমে সমস্যা চিহ্নিত করে তা সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
সালমান এফ রহমান বলেন, ‘পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আমরা সবাই চিন্তিত। আমরা স্থিতিশীল একটি পুঁজিবাজার চাই। গতকাল বিএপিএলসির বেশ কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে কথা বলেছি। কোম্পানির উদ্যোক্তারা সংশ্লিষ্ট কোম্পানির শেয়ারে সাপোর্ট করার ব্যাপারে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
সালমান আরও বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে রেগুলেশনে কিছু সমস্যা রয়েছে। আমি আজ এসইসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি। ডিএসইর মাধ্যমে বিষয়টি প্রস্তাবনা আকারে পেশ করলে এসইসির চেয়ারম্যান প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’
ডিএসইর এই নেতা বলেন, ‘বাজারে বর্তমানে আস্থার সংকট রয়েছে। এর পাশাপাশি যাঁরা মার্জিন ঋণ দিয়েছেন এবং যাঁরা নিয়েছেন, তাঁরাও সংকটে রয়েছে। আমরা এ অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ খুঁজছি।’
আগামী সপ্তাহের শুরুতে মার্চেন্ট ব্যাংকারদের সঙ্গে বৈঠক করে একটি সমাধানে পৌঁছানোর আশাবাদ ব্যক্ত করেন সালমান।
ব্রিফিংয়ে উপস্থিত বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিএলএফসিএ) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আসাদ খান বলেন, ‘বাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থার ঘাটতি রয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমরা সমস্যাগুলো চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি।’
আসাদ খান আরও বলেন, ‘আগেও আমরা সহযোগিতা করেছি। ভবিষ্যতেও এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।’
ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, ‘শেয়ারবাজারে বর্তমানে ক্রান্তিকাল চলছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আমরা বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছি। এরই আলোকে আজ বিএপিএলসি ও বিএলএফসিএর নেতাদের সঙ্গে বসেছি। এর মাধ্যমে সমস্যা চিহ্নিত করে তা সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
No comments