বাজেট ঘাটতি কমানোর পরিকল্পনা ঘোষণা ওবামার
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত সোমবার বাজেট ঘাটতি কমানোর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন। তাঁর এ রূপরেখায় ধনীদের কর বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে।
রিপাবলিকানরা প্রেসিডেন্ট ওবামার পরিকল্পনাকে রাজনৈতিক চমক হিসেবে বর্ণনা করে নাকচ করে দিয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, আগামী দশকে ৩ দশমিক ৬ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থ সাশ্রয় করা তাঁর এ পরিকল্পনার লক্ষ্য। গত সোমবার হোয়াইট হাউসে তিনি বলেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ধনীদের বেশি হারে কর দিতে হবে।
রিপাবলিকানরা পরিষ্কার করে দিয়েছেন যে ওবামার প্রস্তাবটি আইনে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা কম। ওবামার ধনীদের ওপর কর বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে আগে থেকেই নাখোশ ছিলেন রিপাবলিকানরা। তাঁরা বলছেন, কর বৃদ্ধি কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ওপর চাপ বৃদ্ধি করবে। এসব কারণে প্রস্তাবটি পাস হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ বলেই মনে হচ্ছে।
ঘাটতি কমাতে শুধু ব্যয় হ্রাসের ওপর নির্ভরশীল কোনো পরিকল্পনার বিরুদ্ধে ভেটো দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ওবামা। প্রেসিডেন্টের এ পরিকল্পনা তাঁর সঙ্গে রিপাবলিকানদের আদর্শিক লড়াইয়ের মঞ্চ তৈরি করে দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। ২০১২ সালে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত এ লড়াই চলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, ‘আমি এমন কোনো পরিকল্পনা সমর্থন করব না, যাতে বাজেট ঘাটতি হ্রাসের বোঝা সাধারণ আমেরিকানদের ওপর গিয়ে পড়বে।’ তিনি বলেন, আর এ কারণেই বাজেট ঘাটতি কমাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং ধনী ব্যক্তিদের অবদান রাখা উচিত।
যাঁদের আয় বছরে ১০ লাখ ডলারের বেশি, তাঁরা ওবামার এ কর পরিকল্পনার আওতায় পড়বেন। দেশটির করদাতাদের মধ্যে মাত্র শূন্য দশমিক তিন শতাংশ এ করের আওতায় আসবেন।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, সব আমেরিকানকে ট্যাক্সের ‘ন্যায্য ভাগ’ অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে।
প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ও কংগ্রেসে রিপাবলিকান নেতা জন বোয়েহনার ইউনিভার্সিটি অব সিনসিনাটিতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকারকে আরও অর্থ দেওয়া হবে কোকেনসেবীকে আরও কোকেন দেওয়ার মতো।’
ওবামার প্রস্তাবটি ‘সুপার কমিটি’তে পাঠানো হবে। যে কমিটিতে রয়েছেন ছয়জন রিপাবলিকান ও ছয়জন ডেমোক্র্যাট সদস্য।
রিপাবলিকানরা প্রেসিডেন্ট ওবামার পরিকল্পনাকে রাজনৈতিক চমক হিসেবে বর্ণনা করে নাকচ করে দিয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, আগামী দশকে ৩ দশমিক ৬ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থ সাশ্রয় করা তাঁর এ পরিকল্পনার লক্ষ্য। গত সোমবার হোয়াইট হাউসে তিনি বলেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ধনীদের বেশি হারে কর দিতে হবে।
রিপাবলিকানরা পরিষ্কার করে দিয়েছেন যে ওবামার প্রস্তাবটি আইনে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা কম। ওবামার ধনীদের ওপর কর বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে আগে থেকেই নাখোশ ছিলেন রিপাবলিকানরা। তাঁরা বলছেন, কর বৃদ্ধি কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ওপর চাপ বৃদ্ধি করবে। এসব কারণে প্রস্তাবটি পাস হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ বলেই মনে হচ্ছে।
ঘাটতি কমাতে শুধু ব্যয় হ্রাসের ওপর নির্ভরশীল কোনো পরিকল্পনার বিরুদ্ধে ভেটো দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ওবামা। প্রেসিডেন্টের এ পরিকল্পনা তাঁর সঙ্গে রিপাবলিকানদের আদর্শিক লড়াইয়ের মঞ্চ তৈরি করে দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। ২০১২ সালে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত এ লড়াই চলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, ‘আমি এমন কোনো পরিকল্পনা সমর্থন করব না, যাতে বাজেট ঘাটতি হ্রাসের বোঝা সাধারণ আমেরিকানদের ওপর গিয়ে পড়বে।’ তিনি বলেন, আর এ কারণেই বাজেট ঘাটতি কমাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং ধনী ব্যক্তিদের অবদান রাখা উচিত।
যাঁদের আয় বছরে ১০ লাখ ডলারের বেশি, তাঁরা ওবামার এ কর পরিকল্পনার আওতায় পড়বেন। দেশটির করদাতাদের মধ্যে মাত্র শূন্য দশমিক তিন শতাংশ এ করের আওতায় আসবেন।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, সব আমেরিকানকে ট্যাক্সের ‘ন্যায্য ভাগ’ অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে।
প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ও কংগ্রেসে রিপাবলিকান নেতা জন বোয়েহনার ইউনিভার্সিটি অব সিনসিনাটিতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকারকে আরও অর্থ দেওয়া হবে কোকেনসেবীকে আরও কোকেন দেওয়ার মতো।’
ওবামার প্রস্তাবটি ‘সুপার কমিটি’তে পাঠানো হবে। যে কমিটিতে রয়েছেন ছয়জন রিপাবলিকান ও ছয়জন ডেমোক্র্যাট সদস্য।
No comments