মিয়ানমারের সংবাদ নিয়ন্ত্রণ আইন রদ করতে হবে
মিয়ানমারের সেনাসমর্থিত সরকারকে সংবাদ নিয়ন্ত্রণবিষয়ক কঠোর আইন অবশ্যই রদ করতে হবে। একই সঙ্গে কারাগারে বন্দী সাংবাদিকদের মুক্তি দিতে হবে। রাজনৈতিক সংস্কারের যে অঙ্গীকার তারা করেছে, এর বিশ্বাসযোগ্যতার প্রমাণ রাখতে এসব করতে হবে তাদের।
গতকাল মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষাবিষয়ক সংস্থা কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টসের (সিপিজে) পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
সিপিজের মতে, বিশ্বের যেসব দেশে সংবাদমাধ্যমের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কঠোর বিধিনিষেধ রয়েছে, তার মধ্যে মিয়ানমার অন্যতম। নবনির্বাচিত বেসামরিক সরকার ক্ষমতায় আসার পরও দেশটির সংবাদমাধ্যম ভয়ভীতির মধ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
সংস্থাটি জানায়, গত নভেম্বরের বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা সরকার সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কঠোর আইন শিথিলে খুব সামান্যই কাজ করেছে। বরং নির্বাচনের পর তারা দুজন সাংবাদিককে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছে।
সিপিজের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াবিষয়ক প্রতিনিধি শন ক্রিসপিন বলেন, ‘মিয়ানমার সরকারের সংস্কারবিষয়ক অঙ্গীকারকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে এখনো সেখানে সংবাদ প্রচারের ব্যাপারে কঠোর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে।’
গতকাল মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষাবিষয়ক সংস্থা কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টসের (সিপিজে) পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
সিপিজের মতে, বিশ্বের যেসব দেশে সংবাদমাধ্যমের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কঠোর বিধিনিষেধ রয়েছে, তার মধ্যে মিয়ানমার অন্যতম। নবনির্বাচিত বেসামরিক সরকার ক্ষমতায় আসার পরও দেশটির সংবাদমাধ্যম ভয়ভীতির মধ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
সংস্থাটি জানায়, গত নভেম্বরের বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা সরকার সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কঠোর আইন শিথিলে খুব সামান্যই কাজ করেছে। বরং নির্বাচনের পর তারা দুজন সাংবাদিককে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছে।
সিপিজের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াবিষয়ক প্রতিনিধি শন ক্রিসপিন বলেন, ‘মিয়ানমার সরকারের সংস্কারবিষয়ক অঙ্গীকারকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে এখনো সেখানে সংবাদ প্রচারের ব্যাপারে কঠোর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে।’
No comments