ইংল্যান্ড মানেই রোমাঞ্চ!
বিশ্বকাপকে রোমাঞ্চে ভরিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব যেন একাই কাঁধে তুলে নিয়েছে বিশ্বকাপের চির-অভাগা ইংল্যান্ড।
আসলেই তাই। অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের ইংল্যান্ড এ পর্যন্ত খেলেছে ৫টি ম্যাচ। হল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে জয়, ভারতের বিপক্ষে ‘টাই’ নাটক, আয়ারল্যান্ড ম্যাচে রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে হার, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হারতে হারতে জয়, সর্বশেষ চট্টগ্রামে বাংলাদেশের কাছে হার—কোনটিতে রোমাঞ্চের কমতি ছিল বলুন?
এক নজরে ইংল্যান্ডের পাঁচ স্নায়ুক্ষয়ী ম্যাচ:
হল্যান্ড: ২২ ফেব্রুয়ারি, নাগপুরে হল্যান্ডের মুখোমুখি হয়েছিল ইংল্যান্ড। টেন ডেসকাটের সেঞ্চুরিতে হল্যান্ড তোলে ২৯২ রান, এতেই কেঁপে ওঠে ইংলিশ শিবির। শেষ পর্যন্ত ৮ বল বাকি থাকতে ৬ উইকেটের বড় জয়ই ইংল্যান্ড পেয়েছে বটে; তবে তার আগে স্ট্রাউসদের পেরোতে হয় কঠিন একটা পথ।
ভারত: ২৭ ফেব্রুয়ারি, বেঙ্গালুরুর ভারত-ইংল্যান্ডের ‘টাই’ ম্যাচটি তো জায়গা করে নিয়েছে ওয়ানডে ইতিহাসের অন্যতম সেরা ম্যাচের তালিকায়। টেন্ডুলকারের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে ভারত উঠে যায় পাহাড়ে—৩৩৮ রান। স্ট্রাউসের ক্যারিয়ারে সেরা ইনিংসে সহজ জয়ের পথেই হাঁটছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু শেষ দিকে রং বদলে যায় ম্যাচের। টপাটপ ৩ উইকেট তুলে ভারতকে ম্যাচে ফেরান জহির খান। শেষ ২ ওভারে দরকার ২৯। স্নায়ুক্ষয়ী উত্তেজনার মধ্যে ব্রেসনান, সোয়ান, আহমেদ শেহজাদরা নিলেন ২৮, ম্যাচ টাই!
আয়ারল্যান্ড: ২ মার্চ বেঙ্গালুরুতেই ইংল্যান্ড তোলে ৩২৭/৮ রান। ১১১ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে আয়ারল্যান্ড। কে জানত, ম্যাচের নাটকীয়তার শুরু ওখান থেকেই! বিপর্যয়ের মুখে আইরিশ দেবদূত হয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন কেভিন ও’ব্রায়েন। রেকর্ডের পাতায় ঠাঁই করে নেওয়া অবিশ্বাস্য সেঞ্চুরিই শুধু করলেন না ও’ব্রায়েন, আয়ারল্যান্ডকে এনে দিলেন ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রান টপকানো রেকর্ড গড়া জয়।
দক্ষিণ আফ্রিকা: লো-স্কোরিং ম্যাচও যে রোমাঞ্চে পরিপূর্ণ হতে পারে, ৬ মার্চ চেন্নাইয়ে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ তার সর্বশেষ বিজ্ঞাপন। ইংল্যান্ড করে মাত্র ১৭১ রান। বারবার রং বদলানো ম্যাচে স্নায়ুচাপে পড়া দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬৫ রানে অলআউট!
বাংলাদেশ: পরশু চট্টগ্রামে রোমাঞ্চদেবী কী রূপে ধরা দিয়েছিলেন সেই দৃশ্য তো হূদয়েই গাঁথা। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনেকবার রং বদলাল ম্যাচটা! ইংল্যান্ডকে ২২৫ রানে বেঁধে ফেলে একসময় সহজ জয়ের পথেই হাঁটছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ক্রিকেট দেবতা যে ছিলেন রোমাঞ্চ দেখার অপেক্ষায়। ৩ উইকেটে ১৫৫ থেকে বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ১৬৯! জিততে চাই আরও ৫৭ রান। সবাই বাংলাদেশের পরাজয় দেখলেও শফিউল আর মাহমুদউল্লাহ লিখলেন অন্য এক কাব্য, যার নাম অবিস্মরণীয় জয়।
আসলেই তাই। অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের ইংল্যান্ড এ পর্যন্ত খেলেছে ৫টি ম্যাচ। হল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে জয়, ভারতের বিপক্ষে ‘টাই’ নাটক, আয়ারল্যান্ড ম্যাচে রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে হার, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হারতে হারতে জয়, সর্বশেষ চট্টগ্রামে বাংলাদেশের কাছে হার—কোনটিতে রোমাঞ্চের কমতি ছিল বলুন?
এক নজরে ইংল্যান্ডের পাঁচ স্নায়ুক্ষয়ী ম্যাচ:
হল্যান্ড: ২২ ফেব্রুয়ারি, নাগপুরে হল্যান্ডের মুখোমুখি হয়েছিল ইংল্যান্ড। টেন ডেসকাটের সেঞ্চুরিতে হল্যান্ড তোলে ২৯২ রান, এতেই কেঁপে ওঠে ইংলিশ শিবির। শেষ পর্যন্ত ৮ বল বাকি থাকতে ৬ উইকেটের বড় জয়ই ইংল্যান্ড পেয়েছে বটে; তবে তার আগে স্ট্রাউসদের পেরোতে হয় কঠিন একটা পথ।
ভারত: ২৭ ফেব্রুয়ারি, বেঙ্গালুরুর ভারত-ইংল্যান্ডের ‘টাই’ ম্যাচটি তো জায়গা করে নিয়েছে ওয়ানডে ইতিহাসের অন্যতম সেরা ম্যাচের তালিকায়। টেন্ডুলকারের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে ভারত উঠে যায় পাহাড়ে—৩৩৮ রান। স্ট্রাউসের ক্যারিয়ারে সেরা ইনিংসে সহজ জয়ের পথেই হাঁটছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু শেষ দিকে রং বদলে যায় ম্যাচের। টপাটপ ৩ উইকেট তুলে ভারতকে ম্যাচে ফেরান জহির খান। শেষ ২ ওভারে দরকার ২৯। স্নায়ুক্ষয়ী উত্তেজনার মধ্যে ব্রেসনান, সোয়ান, আহমেদ শেহজাদরা নিলেন ২৮, ম্যাচ টাই!
আয়ারল্যান্ড: ২ মার্চ বেঙ্গালুরুতেই ইংল্যান্ড তোলে ৩২৭/৮ রান। ১১১ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে আয়ারল্যান্ড। কে জানত, ম্যাচের নাটকীয়তার শুরু ওখান থেকেই! বিপর্যয়ের মুখে আইরিশ দেবদূত হয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন কেভিন ও’ব্রায়েন। রেকর্ডের পাতায় ঠাঁই করে নেওয়া অবিশ্বাস্য সেঞ্চুরিই শুধু করলেন না ও’ব্রায়েন, আয়ারল্যান্ডকে এনে দিলেন ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রান টপকানো রেকর্ড গড়া জয়।
দক্ষিণ আফ্রিকা: লো-স্কোরিং ম্যাচও যে রোমাঞ্চে পরিপূর্ণ হতে পারে, ৬ মার্চ চেন্নাইয়ে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ তার সর্বশেষ বিজ্ঞাপন। ইংল্যান্ড করে মাত্র ১৭১ রান। বারবার রং বদলানো ম্যাচে স্নায়ুচাপে পড়া দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬৫ রানে অলআউট!
বাংলাদেশ: পরশু চট্টগ্রামে রোমাঞ্চদেবী কী রূপে ধরা দিয়েছিলেন সেই দৃশ্য তো হূদয়েই গাঁথা। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনেকবার রং বদলাল ম্যাচটা! ইংল্যান্ডকে ২২৫ রানে বেঁধে ফেলে একসময় সহজ জয়ের পথেই হাঁটছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ক্রিকেট দেবতা যে ছিলেন রোমাঞ্চ দেখার অপেক্ষায়। ৩ উইকেটে ১৫৫ থেকে বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ১৬৯! জিততে চাই আরও ৫৭ রান। সবাই বাংলাদেশের পরাজয় দেখলেও শফিউল আর মাহমুদউল্লাহ লিখলেন অন্য এক কাব্য, যার নাম অবিস্মরণীয় জয়।
No comments