ডেভিসনের ম্যাচটাও অস্ট্রেলিয়ার
শুরু আর শেষ একবিন্দুতে মিলল না। ৮ বছর আগে, এ রকমই এক বিশ্বকাপে যাঁর অভিষেক হয়েছিল স্মরণীয় এক জয় দিয়ে, সেই ডেভিসন কাল বিদায় নিলেন ৭ উইকেটের পরাজয় দিয়ে। তবুও কানাডার ক্রিকেটের বর্ণাঢ্য চরিত্র ডেভিসন সান্ত্বনা খুঁজে পাবেন। বিশ্বকাপে শুরু, বিশ্বকাপে শেষ এমন সৌভাগ্য কজন ক্রিকেটারের হয়!
পরাজয়টা অবধারিতই ছিল। প্রতিপক্ষ যে ছিল অস্ট্রেলিয়া, বিশ্বকাপে আগের ৩৩ ম্যাচে যারা হারেনি। কোয়ার্টার ফাইনাল আগেই নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় ‘পুঁচকে’ কানাডার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার রিজার্ভ বেঞ্চ বাজিয়ে দেখার সুযোগ এসেছিল। কিন্তু পন্টিংরা পূর্ণ শক্তির দল নিয়েই ঝাঁপিয়ে পড়েন। বিশ্বকাপে অপরাজিত থাকার রেকর্ডটি ৩৪ ম্যাচে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ‘এ’ গ্রুপের শীর্ষস্থানেও উঠে গেল অস্ট্রেলিয়া।
তবুও অস্ট্রেলিয়া শিবিরে একটা আফসোস থাকতে পারে। ওয়াটসন-হাডিন দুই ওপেনারই সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেছেন। কানাডার ছুড়ে দেওয়া ২১২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই ১৮৩ রান। মনে হচ্ছিল বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম সেঞ্চুরির সঙ্গে অস্ট্রেলিয়াকেও হয়তো ১০ উইকেটের জয়ই উপহার দিচ্ছেন। কিন্তু ৮৮ রান করে ফিরলেন হাডিন। প্রথম আঘাত হানলেন সেই ‘বুড়ো’ ডেভিসনই। ব্যাট হাতে তেমন কিছু করতে পারেননি। তবে সান্ত্বনা হয়ে থাকল এই বিদায়ী উইকেটটিও।
হাডিন বিদায় নেওয়ার পরের ওভারেই ৯৪ রান করে ওয়াটসন ফিরলেন বিশ্বকাপে বাইদানের ১৩ নম্বর শিকার হয়ে। এবারের বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি আপাতত এই বাইদান। আফসোস, আর কোনো ম্যাচ পাচ্ছেন না এই পেসার। অস্ট্রেলিয়ার দিক দিয়েও আরেকটি আফসোস থাকল। পন্টিং এ ম্যাচেও ব্যর্থ।
কানাডার আক্ষেপ হয়তো বেশিই হবে। শুরুটা দেখে মনে হচ্ছিল ডেভিসনকে স্মরণীয় বিদায়ই তারা দিতে চায়। ৩.৫ ওভারের উদ্বোধনী জুটিতেই এল ঝোড়ো ৪১। জুটি ভাঙল বিশ্বকাপের এক সময়ের দ্রুততম সেঞ্চুরির মালিক ডেভিসন তাঁর শেষ ইনিংসে ১৪ রান করে ফিরে যাওয়ায়।
ডেভিসন ফিরে গেলেও অন্য ওপেনার হিরাল প্যাটেলের ব্যাট আপন গতিতেই চলছিল। ৩৭ বলে বিশ্বকাপে প্রথম হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করা প্যাটেল ৩ ছক্কা ৫ চারে ৫৪ রান করে আউট হন। কানাডার ইনিংসের এ ছাড়া উল্লেখ করার মতো বাগাই-সুরকারির ৬৮ রানের জুটি। শুরুতে মার খাওয়া ব্রেট লি শেষ পর্যন্ত নিয়েছেন ৪ উইকেট।
কেবল কেনিয়ার সঙ্গে একটি ম্যাচ জেতার সান্ত্বনা নিয়ে দেশে ফিরছে কানাডা। অস্ট্রেলিয়ার পরবর্তী গন্তব্য কলম্বো। সেখানে পরশু গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান।
পরাজয়টা অবধারিতই ছিল। প্রতিপক্ষ যে ছিল অস্ট্রেলিয়া, বিশ্বকাপে আগের ৩৩ ম্যাচে যারা হারেনি। কোয়ার্টার ফাইনাল আগেই নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় ‘পুঁচকে’ কানাডার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার রিজার্ভ বেঞ্চ বাজিয়ে দেখার সুযোগ এসেছিল। কিন্তু পন্টিংরা পূর্ণ শক্তির দল নিয়েই ঝাঁপিয়ে পড়েন। বিশ্বকাপে অপরাজিত থাকার রেকর্ডটি ৩৪ ম্যাচে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ‘এ’ গ্রুপের শীর্ষস্থানেও উঠে গেল অস্ট্রেলিয়া।
তবুও অস্ট্রেলিয়া শিবিরে একটা আফসোস থাকতে পারে। ওয়াটসন-হাডিন দুই ওপেনারই সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেছেন। কানাডার ছুড়ে দেওয়া ২১২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই ১৮৩ রান। মনে হচ্ছিল বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম সেঞ্চুরির সঙ্গে অস্ট্রেলিয়াকেও হয়তো ১০ উইকেটের জয়ই উপহার দিচ্ছেন। কিন্তু ৮৮ রান করে ফিরলেন হাডিন। প্রথম আঘাত হানলেন সেই ‘বুড়ো’ ডেভিসনই। ব্যাট হাতে তেমন কিছু করতে পারেননি। তবে সান্ত্বনা হয়ে থাকল এই বিদায়ী উইকেটটিও।
হাডিন বিদায় নেওয়ার পরের ওভারেই ৯৪ রান করে ওয়াটসন ফিরলেন বিশ্বকাপে বাইদানের ১৩ নম্বর শিকার হয়ে। এবারের বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি আপাতত এই বাইদান। আফসোস, আর কোনো ম্যাচ পাচ্ছেন না এই পেসার। অস্ট্রেলিয়ার দিক দিয়েও আরেকটি আফসোস থাকল। পন্টিং এ ম্যাচেও ব্যর্থ।
কানাডার আক্ষেপ হয়তো বেশিই হবে। শুরুটা দেখে মনে হচ্ছিল ডেভিসনকে স্মরণীয় বিদায়ই তারা দিতে চায়। ৩.৫ ওভারের উদ্বোধনী জুটিতেই এল ঝোড়ো ৪১। জুটি ভাঙল বিশ্বকাপের এক সময়ের দ্রুততম সেঞ্চুরির মালিক ডেভিসন তাঁর শেষ ইনিংসে ১৪ রান করে ফিরে যাওয়ায়।
ডেভিসন ফিরে গেলেও অন্য ওপেনার হিরাল প্যাটেলের ব্যাট আপন গতিতেই চলছিল। ৩৭ বলে বিশ্বকাপে প্রথম হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করা প্যাটেল ৩ ছক্কা ৫ চারে ৫৪ রান করে আউট হন। কানাডার ইনিংসের এ ছাড়া উল্লেখ করার মতো বাগাই-সুরকারির ৬৮ রানের জুটি। শুরুতে মার খাওয়া ব্রেট লি শেষ পর্যন্ত নিয়েছেন ৪ উইকেট।
কেবল কেনিয়ার সঙ্গে একটি ম্যাচ জেতার সান্ত্বনা নিয়ে দেশে ফিরছে কানাডা। অস্ট্রেলিয়ার পরবর্তী গন্তব্য কলম্বো। সেখানে পরশু গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান।
No comments