জয়ের কৌশল খুঁজছে ইংল্যান্ড
বিশ্বকাপ শুরুর আগে আগে এবারের সম্ভাব্য শিরোপা জয়ীদের তালিকায় সবচেয়ে ওপরের সারিতে ছিল ইংল্যান্ডের নাম। ২০০৯ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়, ২৪ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ সাফল্য, ইংলিশ ক্রিকেটারদের দুর্দান্ত পারফরমেন্স, সবকিছু মিলিয়ে অনেকেই এবারের বাজিটা ইংল্যান্ডের ওপরই ধরেছিলেন। কিন্তু মাঠের লড়াইয়ে সবাইকে শুধু হতাশাই উপহার দিয়েছে স্ট্রাউস বাহিনী। ভারতের সঙ্গে কোনোমতে পয়েন্ট ভাগাভাগির পর আয়ারল্যান্ড, বাংলাদেশের কাছে হারের স্বাদ পেয়ে পুরোপুরিই পালটে গেছে আত্মবিশ্বাসে টগবগ করতে থাকা ইংলিশ ক্রিকেটাররা। আজ তাই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে জয়ের জন্য একেবারে হন্যে হয়ে গেছেন তারা। খুঁজে বেড়াচ্ছে জয়ের কৌশল। হাতড়ে বেড়াচ্ছে ন্যূনতম সম্ভাবনাটুকুও।
আজকের ম্যাচটা ইংল্যান্ডের জন্য শুধু বাঁচা-মরার লড়াই-ই না। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এটাকে উল্লেখ করেছে ইংল্যান্ডের ‘নাও অর নেভার’ ম্যাচ হিসেবে। কারণ, ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ স্বপ্ন যদি এবার প্রথম রাউন্ডেই শেষ হয়ে যায়, তা হলে আগামী দুই-তিন বিশ্বকাপেও তারা এই ট্রফিটার স্বাদ নিতে পারবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে অনেকেই। ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ডি স্ট্রাউস গতকাল বুধবার বলেছেন, ‘সমীকরণটা আমাদের কাছে খুব স্পষ্ট। আমাদেরকে অবশ্যই এই ম্যাচে জিততে হবে। গত বেশ কয়েক বছরে আমরা বড় ম্যাচগুলোতে খুব ভালো খেলেছি। এবারও আমাদের খোলস ভেঙে বেরিয়ে আসার সময়। আমাদেরকে খুব সাহসের সঙ্গেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হতে হবে এবং জিততে হবে।’
তবে ব্যাপারটা যে খুব বেশি সহজ হবে না সেটা স্ট্রাউসও হয়তো হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন। ইনজুরি কাটিয়ে উইন্ডিজ দলে ফিরেছেন এ সময়ের অন্যতম বিধ্বংসী ওপেনার ক্রিস গেইল। অন্যদিকে এ রকম একটা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে ইনজুরি সমস্যায় জর্জরিত ইংল্যান্ড শিবির। কেভিন পিটারসেন আর স্টুয়ার্ট ব্রড আগেই ইনজুরির ফাঁদে পড়ে ফিরে গেছেন ইংল্যান্ডে। আজ একদিনের ক্রিকেটে ইংল্যান্ডের দুই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার পল কলিংউড ও জেমস অ্যান্ডারসনও আছেন ইনজুরি হুমকির মুখে। গতকাল অনুশীলনে অংশ নিতে পারেননি গ্রায়েম সোয়ান, আজমল শেহজাদ এমনকি খোদ অ্যান্ডি স্ট্রাউসও। সব মিলিয়ে বেশ ঝুঁকির মুখেই আছে ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ স্বপ্ন।
কলিংউড ও অ্যান্ডারসন মাঠে নামতে না পারলে হয়তো দুজন পেসারের ও গ্রায়েম সোয়ানের সঙ্গে রবি বোপারা ও জনাথন ট্রটের স্পিন দিয়ে বোলিং আক্রমণ সাজাতে পারে ইংল্যান্ড। পার্ট টাইম বোলার হিসেবে হয়তো দেখা যেতে পারে লুক রাইটকে। পেস আক্রমণে থাকতে পারেন টিম ব্রেসনান ও ক্রিস ট্রেমলেটকে।
আজকের ম্যাচটা ইংল্যান্ডের জন্য শুধু বাঁচা-মরার লড়াই-ই না। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এটাকে উল্লেখ করেছে ইংল্যান্ডের ‘নাও অর নেভার’ ম্যাচ হিসেবে। কারণ, ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ স্বপ্ন যদি এবার প্রথম রাউন্ডেই শেষ হয়ে যায়, তা হলে আগামী দুই-তিন বিশ্বকাপেও তারা এই ট্রফিটার স্বাদ নিতে পারবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে অনেকেই। ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ডি স্ট্রাউস গতকাল বুধবার বলেছেন, ‘সমীকরণটা আমাদের কাছে খুব স্পষ্ট। আমাদেরকে অবশ্যই এই ম্যাচে জিততে হবে। গত বেশ কয়েক বছরে আমরা বড় ম্যাচগুলোতে খুব ভালো খেলেছি। এবারও আমাদের খোলস ভেঙে বেরিয়ে আসার সময়। আমাদেরকে খুব সাহসের সঙ্গেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হতে হবে এবং জিততে হবে।’
তবে ব্যাপারটা যে খুব বেশি সহজ হবে না সেটা স্ট্রাউসও হয়তো হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন। ইনজুরি কাটিয়ে উইন্ডিজ দলে ফিরেছেন এ সময়ের অন্যতম বিধ্বংসী ওপেনার ক্রিস গেইল। অন্যদিকে এ রকম একটা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে ইনজুরি সমস্যায় জর্জরিত ইংল্যান্ড শিবির। কেভিন পিটারসেন আর স্টুয়ার্ট ব্রড আগেই ইনজুরির ফাঁদে পড়ে ফিরে গেছেন ইংল্যান্ডে। আজ একদিনের ক্রিকেটে ইংল্যান্ডের দুই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার পল কলিংউড ও জেমস অ্যান্ডারসনও আছেন ইনজুরি হুমকির মুখে। গতকাল অনুশীলনে অংশ নিতে পারেননি গ্রায়েম সোয়ান, আজমল শেহজাদ এমনকি খোদ অ্যান্ডি স্ট্রাউসও। সব মিলিয়ে বেশ ঝুঁকির মুখেই আছে ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ স্বপ্ন।
কলিংউড ও অ্যান্ডারসন মাঠে নামতে না পারলে হয়তো দুজন পেসারের ও গ্রায়েম সোয়ানের সঙ্গে রবি বোপারা ও জনাথন ট্রটের স্পিন দিয়ে বোলিং আক্রমণ সাজাতে পারে ইংল্যান্ড। পার্ট টাইম বোলার হিসেবে হয়তো দেখা যেতে পারে লুক রাইটকে। পেস আক্রমণে থাকতে পারেন টিম ব্রেসনান ও ক্রিস ট্রেমলেটকে।
No comments