মেসির মুকুটে আরেক পালক
দলের হয়ে তো বটেই, ব্যক্তিগত পুরস্কারও তিনি কম জেতেননি। বড়-ছোট মিলে গোটা পঞ্চাশেক ট্রফি তো জিতেছেনই। তার পরও পরশু ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু ট্রফিটা অন্যরকম মাহাত্ম্যই বয়ে আনল লিওনেল মেসির জন্য।
এর আগে ফিফা বর্ষসেরা আর ব্যালন ডি’অর জিতেছিলেন। এবার জিতলেন এই ‘বোটা ডি ওরো’। পেশাদার ফুটবলারদের তিনটি প্রধান ব্যক্তিগত পুরস্কারই জমা পড়ল আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের শো-কেসে। মেসির আগে এই কৃতিত্ব ছিল মার্কো ফন বাস্তেন, রোনালদো আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর।
১৯৬৭-৬৮ মৌসুম থেকে ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে সর্বোচ্চ গোলদাতাকে দেওয়া হয় এই পুরস্কার। শীর্ষ লিগগুলোয় খেলা ফুটবলাররা প্রতিটা গোলের জন্য পান ২ পয়েন্ট, মানের দিক থেকে পিছিয়ে থাকা লিগগুলোয় প্রতিটা গোলের জন্য পয়েন্ট থাকে দেড়। এ কারণে ডাচ লিগে আয়াক্সের হয়ে ৩৫ গোল করেও পয়েন্টের হিসাবে পিছিয়ে থাকলেন উরুগুয়ের লুইস সুয়ারেজ। আর গত মৌসুমে লিগে ৩৪ গোল করে মেসি পেলেন ৬৮ পয়েন্ট। এটাই তাঁকে এনে দিল এই পুরস্কার।
৬৮ পয়েন্টই এই পুরস্কারের সর্বোচ্চ রেকর্ড, যা মেসির আগে পেয়েছিলেন ব্রাজিলের রোনালদো আর গ্রিসের নিকস মাচলাস। রোনালদোও ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে এই পুরস্কার জিতেছিলেন বার্সেলোনার হয়ে। বার্সেলোনার মতো আর্জেন্টিনারও দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে এবার জিতলেন মেসি। তাঁর পূর্বসূরি আর্জেন্টাইন হেক্টর ইয়াজালদে জিতেছিলেন ১৯৭৩-৭৪ মৌসুমে।
এই পুরস্কারটি যে মেসি পাবেন সেটি আসলে ঠিক হয়ে গিয়েছিল গত মৌসুম শেষেই। দ্বিতীয় স্থানে থাকা চেলসির দিদিয়ের দ্রগবা আর উদিনেসের আন্তনিও ডি নাতালের (দুজনই করেছেন ২৯টি করে গোল) চেয়ে পরিষ্কার ব্যবধানেই এগিয়ে ছিলেন। পরশু সম্পন্ন করা হলো আনুষ্ঠানিকতা। বার্সেলোনায় এক অনুষ্ঠানে গোল্ডেন বুটটি তুলে দেওয়া হলো মেসির হাতে।
অনেক দিক দিয়েই গুরুত্বপূর্ণ হলেও এই পুরস্কার হাতে নিয়ে মেসি তাঁর স্বভাবসুলভ প্রতিক্রিয়াটিই দিলেন, ‘প্রতিটি পুরস্কারই গুরুত্বপূর্ণ। দলের সতীর্থদের কৃতজ্ঞতা জানাই। ওদের সাহায্যের কারণেই আজ আমি এই পুরস্কার পেলাম। আমি আসলে সব সময়ই দল আর কোচের জন্য সবটুকু ঢেলে দিয়ে চেষ্টা করি।
এর আগে ফিফা বর্ষসেরা আর ব্যালন ডি’অর জিতেছিলেন। এবার জিতলেন এই ‘বোটা ডি ওরো’। পেশাদার ফুটবলারদের তিনটি প্রধান ব্যক্তিগত পুরস্কারই জমা পড়ল আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের শো-কেসে। মেসির আগে এই কৃতিত্ব ছিল মার্কো ফন বাস্তেন, রোনালদো আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর।
১৯৬৭-৬৮ মৌসুম থেকে ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে সর্বোচ্চ গোলদাতাকে দেওয়া হয় এই পুরস্কার। শীর্ষ লিগগুলোয় খেলা ফুটবলাররা প্রতিটা গোলের জন্য পান ২ পয়েন্ট, মানের দিক থেকে পিছিয়ে থাকা লিগগুলোয় প্রতিটা গোলের জন্য পয়েন্ট থাকে দেড়। এ কারণে ডাচ লিগে আয়াক্সের হয়ে ৩৫ গোল করেও পয়েন্টের হিসাবে পিছিয়ে থাকলেন উরুগুয়ের লুইস সুয়ারেজ। আর গত মৌসুমে লিগে ৩৪ গোল করে মেসি পেলেন ৬৮ পয়েন্ট। এটাই তাঁকে এনে দিল এই পুরস্কার।
৬৮ পয়েন্টই এই পুরস্কারের সর্বোচ্চ রেকর্ড, যা মেসির আগে পেয়েছিলেন ব্রাজিলের রোনালদো আর গ্রিসের নিকস মাচলাস। রোনালদোও ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে এই পুরস্কার জিতেছিলেন বার্সেলোনার হয়ে। বার্সেলোনার মতো আর্জেন্টিনারও দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে এবার জিতলেন মেসি। তাঁর পূর্বসূরি আর্জেন্টাইন হেক্টর ইয়াজালদে জিতেছিলেন ১৯৭৩-৭৪ মৌসুমে।
এই পুরস্কারটি যে মেসি পাবেন সেটি আসলে ঠিক হয়ে গিয়েছিল গত মৌসুম শেষেই। দ্বিতীয় স্থানে থাকা চেলসির দিদিয়ের দ্রগবা আর উদিনেসের আন্তনিও ডি নাতালের (দুজনই করেছেন ২৯টি করে গোল) চেয়ে পরিষ্কার ব্যবধানেই এগিয়ে ছিলেন। পরশু সম্পন্ন করা হলো আনুষ্ঠানিকতা। বার্সেলোনায় এক অনুষ্ঠানে গোল্ডেন বুটটি তুলে দেওয়া হলো মেসির হাতে।
অনেক দিক দিয়েই গুরুত্বপূর্ণ হলেও এই পুরস্কার হাতে নিয়ে মেসি তাঁর স্বভাবসুলভ প্রতিক্রিয়াটিই দিলেন, ‘প্রতিটি পুরস্কারই গুরুত্বপূর্ণ। দলের সতীর্থদের কৃতজ্ঞতা জানাই। ওদের সাহায্যের কারণেই আজ আমি এই পুরস্কার পেলাম। আমি আসলে সব সময়ই দল আর কোচের জন্য সবটুকু ঢেলে দিয়ে চেষ্টা করি।
No comments