বিদ্রোহীদের ক্ষমা করবেন না প্রেসিডেন্ট করেয়া
ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল করেয়া বলেছেন, বিদ্রোহীদের ক্ষমা করবেন না তিনি। সরকারের ব্যয়সংকোচন নীতির প্রতিবাদে গত বৃহস্পতিবার সে দেশে পুলিশি বিদ্রোহ হয়। বিদ্রোহী পুলিশ সদস্যদের অবরোধ থেকে সেনাসদস্যদের সহায়তায় মুক্ত হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে গিয়ে সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ কথা বলেন তিনি।
প্রেসিডেন্ট করেয়া বলেন, জাতীয় পুলিশ বাহিনীতে কঠিন পরিশুদ্ধি অভিযান চালানো হবে। যা ঘটেছে তা তিনি ভুলে যাবেন না, ক্ষমাও করবেন না। গতকাল শুক্রবার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পুলিশ বাহিনীর প্রধান পদত্যাগ করেছেন। দক্ষিণ আমেরিকার নেতারাও বিদ্রোহে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তেল ও গ্যাসসহ খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ ইকুয়েডর ঐতিহাসিক এবং রাজনৈতিকভাবেই অস্থিতিশীল। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের ক্ষুদ্রতম সদস্য তারা। পুলিশ বাহিনী ও সেনাবাহিনীর মধ্যে বৃহস্পতিবারের গোলাগুলির ঘটনা ইকুয়েডরের সাধারণ মানুষকে অতীতের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। এর আগে ইকুয়েডরে এ ধরনের সংঘাত বা বিদ্রোহে রাষ্ট্রপ্রধানের ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার ঘটনা ঘটলেও এবার তেমনটি হয়নি। প্রেসিডেন্ট কয়েরা একজন শক্তিশালী নেতা হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন।
বামপন্থী নেতা করেয়া যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। ২০০৫ সালে তিনি সাময়িকভাবে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে ২০০৬ সালে ইকুয়েডরের রাজনৈতিক অঙ্গনে একজন নতুন মুখ হিসেবে তিনি আবির্ভূত হন। নির্বাচনে জিতে ২০০৭ সালে ক্ষমতা গ্রহণ করেন এবং ২০০৮ সালে দেশের জন্য একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করেন। ২০০৯ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে তিনি পুনর্নির্বাচিত হন।
প্রেসিডেন্ট করেয়া বলেন, জাতীয় পুলিশ বাহিনীতে কঠিন পরিশুদ্ধি অভিযান চালানো হবে। যা ঘটেছে তা তিনি ভুলে যাবেন না, ক্ষমাও করবেন না। গতকাল শুক্রবার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পুলিশ বাহিনীর প্রধান পদত্যাগ করেছেন। দক্ষিণ আমেরিকার নেতারাও বিদ্রোহে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তেল ও গ্যাসসহ খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ ইকুয়েডর ঐতিহাসিক এবং রাজনৈতিকভাবেই অস্থিতিশীল। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের ক্ষুদ্রতম সদস্য তারা। পুলিশ বাহিনী ও সেনাবাহিনীর মধ্যে বৃহস্পতিবারের গোলাগুলির ঘটনা ইকুয়েডরের সাধারণ মানুষকে অতীতের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। এর আগে ইকুয়েডরে এ ধরনের সংঘাত বা বিদ্রোহে রাষ্ট্রপ্রধানের ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার ঘটনা ঘটলেও এবার তেমনটি হয়নি। প্রেসিডেন্ট কয়েরা একজন শক্তিশালী নেতা হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন।
বামপন্থী নেতা করেয়া যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। ২০০৫ সালে তিনি সাময়িকভাবে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে ২০০৬ সালে ইকুয়েডরের রাজনৈতিক অঙ্গনে একজন নতুন মুখ হিসেবে তিনি আবির্ভূত হন। নির্বাচনে জিতে ২০০৭ সালে ক্ষমতা গ্রহণ করেন এবং ২০০৮ সালে দেশের জন্য একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করেন। ২০০৯ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে তিনি পুনর্নির্বাচিত হন।
No comments