মধ্যপ্রাচ্য শান্তি আলোচনা টিকিয়ে রাখার চেষ্টা পশ্চিমাদের
মধ্যপ্রাচ্য শান্তি আলোচনা টিকিয়ে রাখতে জোর কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করেছে পাশ্চিমা বিশ্ব। ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি নেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপীয় ইউনিয়নের শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিকেরা।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান ব্যারোনেস অ্যাশটন গতকাল শুক্রবার সকালে পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রী সালাম ফায়েদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর সেখান থেকে জেরুজালেমে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। সেখানে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করার কথা।
এর আগের দিন ইসরায়েলে পৌঁছানো মার্কিন প্রতিনিধি জর্জ মিটশেল গতকাল সকালে নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর রামাল্লায় গিয়ে দুপুরের দিকে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের তাঁর আলোচনার কথা ছিল। এর আগের দিন বৃহস্পতিবারও তিনি আব্বাসের সঙ্গে দুই ঘণ্টা বৈঠক করেন।
শান্তি আলোচনায় ২০ মাসের বিরতির পর চলতি মাসের শুরুতে ওয়াশিংটনে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের নেতাদের সরাসরি আলোচনা শুরু হয়। কিন্তু পশ্চিম তীরে অধিকৃত এলাকায় ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের ওপর স্থগিতাবস্থার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া আলোচনায় অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়। গত রোববার ওই স্থগিতাবস্থার মেয়াদ শেষ হয়েছে। ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইসরায়েল স্থগিতাবস্থার মেয়াদ না বাড়ালে তারা শান্তি আলোচনা থেকে বেরিয়ে আসবে।
বৃহস্পতিবার আব্বাসের সঙ্গে বৈঠক শেষে মার্কিন প্রতিনিধি মিটশেল সাংবাদিকদের বলেন, ‘শান্তি আলোচনা টিকিয়ে রাখতে দুই পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য কোনো সমাধান খুঁজে বের করতে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
গণমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, বসতি স্থাপনের ওপর স্থগিতাবস্থা দুই মাস বাড়ানোর বিনিময়ে বিভিন্ন ধরনের সহায়তার একটি প্রস্তাব দিয়ে নেতানিয়াহুকে চিঠি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। ইসরায়েলি ও মার্কিন গণমাধ্যম জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ওই প্রস্তাব ইসরায়েল প্রত্যাখ্যান করেছে। যদিও এ ধরনের কোনো চিঠি দেওয়ার বিষয়টি হোয়াইট হাউস স্বীকার করেনি।
স্থগিতাবস্থা বাড়াতে ইসরায়েলের অস্বীকৃতি সত্ত্বেও শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য আব্বাসকে বোঝানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন মিটশেল ও অ্যাশটন।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী বুধবার কায়রোয় আরব নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পরই তাঁরা শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান ব্যারোনেস অ্যাশটন গতকাল শুক্রবার সকালে পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রী সালাম ফায়েদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর সেখান থেকে জেরুজালেমে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। সেখানে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করার কথা।
এর আগের দিন ইসরায়েলে পৌঁছানো মার্কিন প্রতিনিধি জর্জ মিটশেল গতকাল সকালে নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর রামাল্লায় গিয়ে দুপুরের দিকে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের তাঁর আলোচনার কথা ছিল। এর আগের দিন বৃহস্পতিবারও তিনি আব্বাসের সঙ্গে দুই ঘণ্টা বৈঠক করেন।
শান্তি আলোচনায় ২০ মাসের বিরতির পর চলতি মাসের শুরুতে ওয়াশিংটনে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের নেতাদের সরাসরি আলোচনা শুরু হয়। কিন্তু পশ্চিম তীরে অধিকৃত এলাকায় ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের ওপর স্থগিতাবস্থার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া আলোচনায় অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়। গত রোববার ওই স্থগিতাবস্থার মেয়াদ শেষ হয়েছে। ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইসরায়েল স্থগিতাবস্থার মেয়াদ না বাড়ালে তারা শান্তি আলোচনা থেকে বেরিয়ে আসবে।
বৃহস্পতিবার আব্বাসের সঙ্গে বৈঠক শেষে মার্কিন প্রতিনিধি মিটশেল সাংবাদিকদের বলেন, ‘শান্তি আলোচনা টিকিয়ে রাখতে দুই পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য কোনো সমাধান খুঁজে বের করতে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
গণমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, বসতি স্থাপনের ওপর স্থগিতাবস্থা দুই মাস বাড়ানোর বিনিময়ে বিভিন্ন ধরনের সহায়তার একটি প্রস্তাব দিয়ে নেতানিয়াহুকে চিঠি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। ইসরায়েলি ও মার্কিন গণমাধ্যম জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ওই প্রস্তাব ইসরায়েল প্রত্যাখ্যান করেছে। যদিও এ ধরনের কোনো চিঠি দেওয়ার বিষয়টি হোয়াইট হাউস স্বীকার করেনি।
স্থগিতাবস্থা বাড়াতে ইসরায়েলের অস্বীকৃতি সত্ত্বেও শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য আব্বাসকে বোঝানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন মিটশেল ও অ্যাশটন।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী বুধবার কায়রোয় আরব নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পরই তাঁরা শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।
No comments